ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড ক্রিমিনাল জাস্টিসে মাস্টার্স, সুযোগ বিদেশি শিক্ষার্থীদেরও
Published: 21st, September 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগে ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষে এক বছর মেয়াদি (দুই সেমিস্টার) প্রফেশনাল মাস্টার্স ইন ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড ক্রিমিনাল জাস্টিস প্রোগ্রামে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
দরকারি তথ্য
১. এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম।
২. আইনজীবী, আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা, নিরাপত্তা সংস্থার সদস্য ও ক্রাইম রিপোর্টারদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
ভর্তি যোগ্যতা
১.
২. যাঁদের কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি ও ন্যূনতম সিজিপিএ ২.৫০ (৪.০০–এর মধ্যে) বা সমমানের।
৩. যেকোনো পরীক্ষায় তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ পাওয়া আবেদনকারীরা আবেদন করতে পারবেন না।আরও পড়ুনপ্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকেরা ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে পাচ্ছেন উচ্চতর স্কেল ২ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুনঅক্সফোর্ড–কেমব্রিজ নেই সেরা তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে, ৩২ বছরে প্রথম ঘটনা২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫বাংলাদেশি ও বিদেশি উভয় নাগরিক প্রফেশনাল মাস্টার্স ইন ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড ক্রিমিনাল জাস্টিস প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব শ বব দ য
এছাড়াও পড়ুন:
সমাজসেবা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর ৩০ হাজার টাকা আত্মসাতের
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলার সাবেক সমাজসেবা কর্মকর্তা ও বর্তমান বাগেরহাট জেলা সমাজসেবা অফিসের প্রবেশন কর্মকর্তা শেখ শহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে এক প্রতিবন্ধীর নামে ভিক্ষুক পুনর্বাসন খাতের বরাদ্দকৃত ৩০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
কালীগঞ্জ উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের চরদাহ গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে প্রতিবন্ধী আলমগীর কবির তার বরাদ্দকৃত টাকা ফেরত এবং সমাজসেবা কর্মকর্তা শেখ শহিদুর রহমানের বিচারের দাবিতে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিভাগীয় পরিচালক ও জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন অধিদপ্তরে আবেদন করেছেন।
সমাজসেবা প্রবেশন কর্মকর্তা শেখ শহিদুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন। তিনি জানান, ৩০ হাজার টাকা আলমগীর কবিরের মাকে দিয়েছেন।
প্রতিবন্ধী আলমগীর কবির তার আবেদনে উল্লেখ করেছেন, ‘‘কালীগঞ্জ উপজেলা ভিক্ষুক পুনর্বাসন প্রকল্পের মাধ্যমে ২০২৪ সালের ২০ অক্টোবর সমাজসেবা অফিস হতে ট্রাই সাইকেল কেনার জন্য আমার নামে ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে সমাজসেবা কর্মকর্তা শহিদুর রহমান আমার কাছ থেকে দরখাস্ত নিয়ে তার অফিসের হুমায়ন কবিরকে দিয়ে প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, সাতক্ষীরা থেকে আমার নামে একটি ট্রাই সাইকেল গ্রহণ করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে আমাকে ওই বছরের ২৮ নভেম্বর একটি ট্রাই সাইকেল দেওয়া হয়। ভিক্ষুক পুনর্বাসন প্রকল্প হতে বরাদ্দকৃত ৩০ হাজার টাকা আমাকে না দিয়ে সমাজসেবা কর্মকর্তা শহিদুর রহমান আত্মসাৎ করেছেন।’’
সমাজসেবা কর্মকর্তা শেখ শহিদুর রহমান বলেন, ‘‘ভিক্ষুক পুনর্বাসন খাতের বরাদ্দকৃত ট্রাই সাইকেল বাবদ ৩০ হাজার টাকা প্রতিবন্ধী আলমগীর কবিরের মায়ের হাতে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র হতে প্রাপ্ত ট্রাই সাইেকেলটি তার হাতে দেওয়া হয়েছে।’’
ঢাকা/শাহীন/বকুল