১৯২৯ সালের ডিসেম্বরে হাঙ্গেরির ছোট্ট শহর সলনোকের আদালতে একটি মামলার বিচার হয়। মামলাটি কাছের নাগিরেভ গ্রামকে ঘিরে। গ্রামটির কয়েক ডজন নারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা নিজ নিজ স্বামীকে ইচ্ছাকৃতভাবে বিষ খাইয়ে হত্যা করেছেন। ঘটনাটি নিয়ে সে সময় নিউইয়র্ক টাইমস একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯১১ থেকে ১৯২৯ সালের মধ্যে নাগিরেভে ৫০ জনের বেশি পুরুষকে আর্সেনিক প্রয়োগে হত্যা করা হয়।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শেখ হাসিনার প্রকাশ্য ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে: রাশেদ

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, “শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তিনটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একটি অভিযোগে শেখ হাসিনাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং অন্য দুটি অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আমি মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহর দরবারে উক্ত রায়ে শুকরিয়া আদায় করছি।”

সোমবার (১৭ নভেম্বর) শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রাশেদ প্রধান বলেন, “গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো নতুন কোনো ফ্যাসিস্ট যাতে তৈরি না হয় সেই লক্ষ্যে একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করা প্রয়োজন। শেখ হাসিনার ফাঁসির আদেশ কার্যকর করতে হবে এবং প্রকাশ্য ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে।”

আরো পড়ুন:

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

রায় প্রত্যাখ্যান নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ