চা খাওয়ার অল্প সময় পরেই সতেজ লাগে। কেটে যায় ক্লান্তি। কাজকর্মে আসে উদ্যম। চা খাওয়ার আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টার মধ্যে আপনার রক্তে চায়ের ক্যাফেইনটা চলে আসে পুরোপুরি। অর্থাৎ এ সময়ে চায়ের সতেজতা সবচেয়ে বেশি অনুভব করেন আপনি। ক্লান্তি বা অবসন্নতা দূর করতে অনেকেই তাই চা খান। মনের ওপরেও কি খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে দুধ চা? ঢাকার ধানমন্ডির পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মেডিসিন কনসালট্যান্ট ডা.
চা খাওয়ার পর শরীর ও মনের সতেজ ভাব ধীরে ধীরে কমতে থাকে। চা খাওয়ার পর অন্তত ছয় ঘণ্টা সময় লাগতে পারে চায়ের প্রভাব পুরোপুরি শেষ হতে। তবে বাস্তবতা হলো দুধ চা এমন এক পানীয়, যা থেকে আবারও উদ্দীপনা পাওয়ার জন্য ছয় ঘণ্টা পেরোনোর আগেই আপনি তা গ্রহণ করতে উদ্যত হতে পারেন। আপাতদৃষ্টে এটি কোনো সমস্যা না। কারণ, চা কোনো নেশাদ্রব্য না। ফলে ‘চায়ের নেশা’ শব্দযুগলকে খুব একটা খারাপ মনে করা হয় না। বারবার চা খেলে অনেকেই তেমন কোনো শারীরিক সমস্যাও বোধ করেন না; বরং চা খাওয়ার সঙ্গে ভালো লাগার একটা অনুভূতি জড়িয়ে থাকে।
আরও পড়ুনএই চা–কে কেন বোবা চা বলা হয়১৫ আগস্ট ২০২৫তবে চা নেশাও হয়ে উঠতে পারেঅনেকে দুধ চা খেতে পছন্দ করেনউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শেখ হাসিনার প্রকাশ্য ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে: রাশেদ
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, “শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তিনটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একটি অভিযোগে শেখ হাসিনাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং অন্য দুটি অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আমি মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহর দরবারে উক্ত রায়ে শুকরিয়া আদায় করছি।”
সোমবার (১৭ নভেম্বর) শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রাশেদ প্রধান বলেন, “গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো নতুন কোনো ফ্যাসিস্ট যাতে তৈরি না হয় সেই লক্ষ্যে একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করা প্রয়োজন। শেখ হাসিনার ফাঁসির আদেশ কার্যকর করতে হবে এবং প্রকাশ্য ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে।”
আরো পড়ুন:
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
রায় প্রত্যাখ্যান নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি