আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘সরকার যে তিন দলকে নিজেদের অংশ মনে করে এবং সঙ্গে করে নিউইয়র্ক সফরে নিয়ে গেছে, মনে হচ্ছে তাদের ইগো সমস্যাই (অহংবোধ) এখন জাতীয় ঐক্যের অন্তরায়।’

জুলাই জাতীয় সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ভিন্ন অবস্থানে রাজনীতিতে একধরনের সংকট তৈরি হয়েছে। আজ বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ পর্যায়ের আলোচনায় অংশ নিয়ে এই তিন দলের প্রতি ইঙ্গিত করে মজিবুর রহমান এ কথা বলেন।

বৈঠকে এবি পার্টির চেয়ারম্যান আরও বলেন, দেশের মানুষ চায় শান্তি ও ঐকমত‍্য। কিন্তু সীমান্তের ওপারের চাওয়া হলো বিভেদ, সংঘাত ও বিভক্তি। গণভোট আয়োজনের ব‍্যাপারে ঐকমত‍্য হলেও গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে হবে নাকি একই দিনে দুটি নির্বাচন হবে, তা নিয়ে স্পষ্ট দ্বিধাবিভক্তি দেখা যাচ্ছে। ঐকমত‍্য কমিশন বা সরকারের উচিত হবে দুই পক্ষের কথা শুনে গণভোট কবে হবে, এ ব‍্যাপারে একটা সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া।

পরে ব্রিফিংয়ে দলের মজিবুর রহমান বলেন, জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়িত হবে? তা কি ‘সংবিধান আদেশ’, ‘অধ‍্যাদেশ’ নাকি ‘জুলাই সনদ আদেশ’ নামে জারি হবে, এটা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অর্থাৎ এখানেও পদ্ধতি বা শব্দ নিয়ে বিতর্ক।

এবি পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘এ বিতর্ক দেখে মনে হচ্ছে, পরোক্ষভাবে আমরা কেউ কেউ সীমান্তের ওপারের চাওয়াকেই প্রাধান্য দিচ্ছি। চূড়ান্তভাবে ঐকমত্য না হলে সরকার বা ঐকমত‍্য কমিশনের উচিত হবে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে যেকোনো একটি সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া।’

জুলাই সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমত প্রসঙ্গে এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সানী আবদুল হক বলেন, জুলাই সনদের প্রতিটি বিষয়ে যেহেতু সবগুলো রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি, গণভোটের রায়ের মাধ্যমে তা সুরাহা হওয়ার রাস্তা খুলে যাবে। কারণ, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণভোটের ইতিবাচক রায়। গণভোট পাস হলে যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, তা জনরায়ের মাধ্যমে প্রত্যাখ্যাত বলে বিবেচিত হবে। জনগণ জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের অভিপ্রায় নিয়েই গণভোটে পাস করবে বলে জাতির প্রত্যাশা।

ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য কমিশন) মনির হায়দারের সঞ্চালনায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে এবি পার্টির পক্ষে অন্যদের মধ্যে দলের ভাইস চেয়ারম্যান লে.

কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম ও লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন অংশ নেন।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জ ল ই সনদ ঐকমত য গণভ ট

এছাড়াও পড়ুন:

গণভোট অপ্রয়োজনীয়, তবে এরপরও যদি হয়...

ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর শেষ হয়ে যাবে। কমিশনের কর্তাব্যক্তিদের কথায় এটা স্পষ্ট যে তাঁরা আর এর মেয়াদ বাড়াতে চান না। এর আগেই জুলাই সনদের কাজটি তাঁরা সারতে চান। আজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক আছে। বলা হচ্ছে, এই বৈঠকেই সবকিছু চূড়ান্ত হবে।

এরই মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। কিন্তু এই গণভোটের প্রক্রিয়া বা গণভোট কবে হবে; জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে একই দিন, নাকি আগে—এসব বিষয়ের সুরাহা হয়নি।

সবচেয়ে বড় কথা, গণভোট আয়োজনের সাংবিধানিক ও আইনগত ভিত্তি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তা ছাড়া রাজনৈতিক দলগুলো যদিও গণভোটের ব্যাপারে একমত হয়েছে, কিন্তু এর আদৌ কোনো দরকার আছে কি না, সেই আলোচনাও আছে।

আরও পড়ুনসংসদ, পরিষদ না গণভোট— কোন পথে যাবে দেশ২০ আগস্ট ২০২৫

প্রস্তাবিত জুলাই সনদের অনেক ইস্যুতে সব পক্ষ একমত হয়েছে, আবার কিছু ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে। কমিশন সেই বিবেচনা থেকে সংবিধান সংশোধনীর প্রস্তাবিত বিষয়গুলো দুই ভাগে ভাগ করে গণভোট করতে আগ্রহী। কিন্তু এই ধারণা আসলে কতটা বাস্তবসম্মত?

ঐকমত্য কমিশন সূত্রে আমরা জানি যে রাজনৈতিক দলগুলোর ৯টি বিষয়ে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। এখন এই সব কটি বিষয় গণভোটের এক ভাগে রাখা হলে জনগণ এর ওপর মত দেবে কীভাবে? এই বিষয়গুলোর মধ্যে কেউ কিছু বিষয়ে একমত হতে পারে, আবার অনেকগুলোতে না–ও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে কী হবে?

উদাহরণ দিয়ে বলি, রাষ্ট্রের মূলনীতি, প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বা সংসদের উচ্চকক্ষে আনুপাতিক নির্বাচন—এ ধরনের বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত আছে। এখন একজন ভোটার হয়তো দুটি বিষয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অবস্থানের সঙ্গে একমত আর বাকিগুলোর ক্ষেত্রে নন। এই ভোটারের মত গণভোটে কীভাবে প্রতিফলিত হবে?

বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনটি গণভোটের নজির আছে। একটি ১৯৭৭ সালে। এর মাধ্যমে পঁচাত্তর–পরবর্তী পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী জিয়াউর রহমান জনগণের মধ্যে তাঁর আস্থা এবং ক্ষমতায় থাকার বৈধতার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ১৯৮৫ সালে সামরিক শাসক এরশাদ তাঁর ক্ষমতার বৈধতা প্রমাণ করতে গণভোটের আয়োজন করেছিলেন। সর্বশেষ গণভোট হয়েছিল ১৯৯১ সালে। রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব সংসদে পাস হওয়ার পর জনগণ তা গ্রহণ করছেন কি না, তা যাচাইয়ের জন্য গণভোটের আয়োজন করা হয়েছিল।

গণভোট অনুষ্ঠিত হয় একটিমাত্র প্রশ্নের ওপর ভিত্তি করে। উত্তর হতে হবে, ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’। বাংলাদেশের অতীতের তিনটি গণভোটও একটি প্রশ্নের ওপরই হয়েছে। গণভোটের মাধ্যমে কোনো প্রস্তাব দেওয়ার সুযোগ থাকে না।

বাংলাদেশের অতীত তিনটি গণভোট বিবেচনায় নিলে জুলাই সনদের জন্য আদৌ কোনো গণভোটের প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। সংবিধান সংশোধনের যে বিষয়গুলোতে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে, সেগুলো নিয়ে তো কোনো প্রশ্ন বা বিতর্ক নেই।

আরও পড়ুনজুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের সাংবিধানিক ও আইনি চ্যালেঞ্জগুলো কী০৬ অক্টোবর ২০২৫

যে ইস্যুগুলোতে বিতর্ক আছে, সেগুলোর জন্যও গণভোটের দরকার পড়ে না। কারণ, ওই ইস্যুগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান কী, তা জনগণের সামনে তুলে ধরা আছে। এর ওপর ভিত্তি করেই জনগণ জাতীয় নির্বাচনে দলগুলোকে ভোট দেবে। সুতরাং জাতীয় নির্বাচনই আসলে একধরনের গণভোট।

বিষয়টি আরও পরিষ্কার করি, যেমন বিএনপি চায় প্রধানমন্ত্রী একাধিক পদে থাকুক (একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও দলের প্রধান)। জামায়াত বা এনসিপি তা চায় না। এখন এ বিষয়ে একজন ভোটারের যা অবস্থান, সে অনুযায়ী তিনি তাঁর দল বেছে নেবেন। আবার রাষ্ট্রের মূলনীতির ক্ষেত্রে কোন দল কী চায়, তা–ও সব দল পরিষ্কার করেছে।

যে দলটির ঘোষিত রাষ্ট্রের মূলনীতি একজন ভোটারের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে, সেই দলকেই তিনি ভোট দেবেন। সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে জুলাই সনদের যে ইস্যুগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমত আছে, সেই প্রশ্নে গণভোট এই বিবেচনায় তাই অর্থহীন।

শেখ হাসিনার আমলে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান থেকে গণভোটের বিধান বাতিল করা হয়েছে। তবে পরে পঞ্চদশ সংশোধনীকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা এক মামলার রায়ে ২০২৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর সংশোধনীতে বাদ দেওয়া গণভোট–সংক্রান্ত ১৪২ অনুচ্ছেদ পুনরায় বহাল করা হয়।

তবে গণভোট যেহেতু সংসদে পাস হওয়া আইন বা রাজনৈতিক ঐকমত্যকে শক্তি জোগায়, তাই গণভোট যদি করতেই হয়, তবে তা হওয়া উচিত জাতীয় নির্বাচনের পর। নির্বাচিত সরকার সংসদে গিয়ে জুলাই সনদের সব দলের একমত হওয়া বিষয় এবং নিজ দলের নোট অব ডিসেন্টের ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধন করে তা রাষ্ট্রপতির সইয়ের জন্য পাঠানোর আগে একটি গণভোট আয়োজন করতে পারে।

এখন জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু একমত হয়েছে, তাতে এটা ধরে নিতে হচ্ছে যে গণভোট একটা হবে। প্রশ্ন হচ্ছে, কী এবং কেমন হওয়া উচিত এই গণভোট? খরচের কথা বিবেচনা করে জাতীয় নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে তা হতে পারে। আর গণভোটটি হওয়া উচিত জুলাই সনদের যে বিষয়গুলোতে সব রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে, তার ওপর এবং একটি প্রশ্নের ভিত্তিতে। প্রশ্নটির মূল বিষয় হবে জুলাই সনদ গ্রহণ করা বা না করার বিষয়ে। ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’–এর মাধ্যমে যার উত্তর দেওয়া যাবে।

আগেই বলেছি, সংবিধান সংশোধন নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দেওয়ার ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমত নিয়ে গণভোটের কোনো দরকার আছে বলে মনে হয় না। রাজনৈতিক দলগুলোর এসব ভিন্নমতকে দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে দেখতে হবে। এসব বিবেচনায় নিয়েই জনগণ তাঁর দল বাছাই করবেন। নির্বাচিত দল তার ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বিবেচনায় নিয়ে সংবিধান সংশোধন করবে। কারণ, কোনো দলের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া মানে তার অবস্থানের পক্ষেই জনগণ সমর্থন জানিয়েছে।

এবার আসি গণভোটের সাংবিধানিক ও আইনগত কিছু প্রশ্ন নিয়ে। এই প্রশ্নগুলো আসলে ধার করা। বিএনপি যদিও গণভোটের ব্যাপারে রাজি হয়েছে, কিন্তু দলটি জাতীয় কমিটির সদস্য এবং সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল কুদ্দুস এই প্রশ্নগুলো তুলেছেন। প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে গত সোমবার ছাপা হয়েছে (জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের সাংবিধানিক ও আইনি চ্যালেঞ্জগুলো কী)।

শেখ হাসিনার আমলে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান থেকে গণভোটের বিধান বাতিল করা হয়েছে। তবে পরে পঞ্চদশ সংশোধনীকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা এক মামলার রায়ে ২০২৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর সংশোধনীতে বাদ দেওয়া গণভোট–সংক্রান্ত ১৪২ অনুচ্ছেদ পুনরায় বহাল করা হয়।

রুহুল কুদ্দুস প্রশ্ন তুলেছেন, হাইকোর্টের এই রায়ের কারণে কি এই অনুচ্ছেদ তাৎক্ষণিকভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে গেছে? নাকি আদালতের রায় বিবেচনায় নিয়ে সংসদকে তা নতুন করে সংবিধানে যুক্ত করতে হবে? এর চেয়ে বড় কথা, হাইকোর্টের রায়ই চূড়ান্ত রায় নয়। মাত্র ১০ মাস আগে এই রায় হয়েছে এবং সামনে সুপ্রিম কোর্টে আপিল ও রিভিউ পিটিশনের সুযোগ আছে। তিনি মনে করেন, ঐকমত্য কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলো যে গণভোটের ব্যাপারে একমত হয়েছে, তার কোনো আইনি ভিত্তি নেই।

বর্তমান বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে রুহুল কুদ্দুসের বক্তব্য হচ্ছে, ‘গণভোট আইন ১৯৯১’–এর প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে গণভোটের আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের গত ডিসেম্বরে দেওয়া রায়কে বিবেচনায় নিয়ে সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীকেই সাংবিধানিক ভিত্তি ধরতে হবে। গণভোটের সিদ্ধান্ত হলে সেটি বাস্তবায়নের জন্য ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২’–এর সংশোধনও লাগবে।

সব রাজনৈতিক দল ও ঐকমত্য কমিশন বিষয়গুলো বিবেচনায় নেবে কি?

এ কে এম জাকারিয়া প্রথম আলোর উপসম্পাদক

[email protected]

মতামত লেখকের নিজস্ব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • উপদেষ্টাদের মধ্যে কারা সেফ এক্সিট নিতে চায়, সেটি নাহিদ ইসলামকেই পরিষ্কার করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
  • জুলাই সনদ: ‘শেষ দিনের আলোচনায়’ ঐকমত্য কমিশন
  • দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা চলছে
  • গণভোটের প্রশ্ন নিয়েও ঐকমত্য প্রয়োজন
  • দুর্বোধ্য প্রস্তাবে গণভোট জনগণের প্রতি অবিচার
  • গণভোট অপ্রয়োজনীয়, তবে এরপরও যদি হয়...
  • সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করতে পারে কমিশন
  • জামায়াতের আমিরের সঙ্গে তুরস্কের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
  • গণভোটে ঐকমত্য, তবে সেটা কখন তা নিয়ে বিএনপি–জামায়াতের মতভিন্নতা