প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে: কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
Published: 25th, November 2025 GMT
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি না নিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করার অভিযোগে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট খুলনার এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রট মাসুম মিয়া এ আদেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মাসুদ পারভেজ জানান, গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর বাদী মুসলিম পারিবারিক আইনের ৬ (৫) বি ধারায় আদালতে মামলা করেন। আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দেন। ঘটনার সঙ্গে আসামির সংশ্লিষ্টতা আছে মর্মে পিবিআই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। আজ মামলার অভিযোগ গঠনবিষয়ক আদেশের দিন ধার্য ছিল। আসামিপক্ষের আইনজীবী মামলা থেকে আসামির অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক অব্যাহতির আবেদন নামঞ্জুর করে অভিযোগ গঠন করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বাদীর সঙ্গে আসামির ২০১৪ সালের ২৫ এপ্রিল পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাঁদের একটি সাত বছরের সন্তান রয়েছে। তাঁদের বিয়ের ১০ বছর হলেও বাদীকে আসামি ভরণপোষণ দিতেন না। ভরণপোষণ চাইলে আসামি খারাপ আচরণ শুরু করতেন। এমনকি গায়েও হাত তুলতেন, অন্যত্র বিয়ে করবেন বলে হুমকি দিতেন এবং যৌতুক দাবি করতেন। তাঁর অনুমতি না নিয়ে আসামি ২০২৪ সালের ১২ আগস্ট আরেক নারীকে বিয়ে করে একসঙ্গে থাকতে শুরু করেন।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে: কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি না নিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করার অভিযোগে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট খুলনার এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রট মাসুম মিয়া এ আদেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মাসুদ পারভেজ জানান, গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর বাদী মুসলিম পারিবারিক আইনের ৬ (৫) বি ধারায় আদালতে মামলা করেন। আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দেন। ঘটনার সঙ্গে আসামির সংশ্লিষ্টতা আছে মর্মে পিবিআই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। আজ মামলার অভিযোগ গঠনবিষয়ক আদেশের দিন ধার্য ছিল। আসামিপক্ষের আইনজীবী মামলা থেকে আসামির অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক অব্যাহতির আবেদন নামঞ্জুর করে অভিযোগ গঠন করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বাদীর সঙ্গে আসামির ২০১৪ সালের ২৫ এপ্রিল পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাঁদের একটি সাত বছরের সন্তান রয়েছে। তাঁদের বিয়ের ১০ বছর হলেও বাদীকে আসামি ভরণপোষণ দিতেন না। ভরণপোষণ চাইলে আসামি খারাপ আচরণ শুরু করতেন। এমনকি গায়েও হাত তুলতেন, অন্যত্র বিয়ে করবেন বলে হুমকি দিতেন এবং যৌতুক দাবি করতেন। তাঁর অনুমতি না নিয়ে আসামি ২০২৪ সালের ১২ আগস্ট আরেক নারীকে বিয়ে করে একসঙ্গে থাকতে শুরু করেন।