কিছুদিন হলো দীর্ঘদিনের প্রেমিক আদনান আল রাজীবের সঙ্গেই বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন মেহজাবীন। এখনও হাতের মেহেদি রঙ যায়নি। এরমধ্যেই এলো সুখবর। মাকসুদ হোসেন পরিচালিত ছবি ‘সাবা’ তে-ই প্রথম অভিনয় তার। সম্প্রতি ভারতের ব্যাঙ্গালুরুতে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের এশিয়ান সিনেমা কম্পিটিশনে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশি এই ছবিটি।
সামাজিক মাধ্যমে এই সুসংবাদটি ভাগ করে নেন মেহজাবীন নিজেই। এর আগে ব্যাঙ্গালুরু ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অফিসিয়াল পেজে প্রকাশ করা হয় এসব তথ্য। আর সেটি শেয়ার করেই আনন্দ প্রকাশ করেন মেহজাবীন চৌধুরী।
মেহজাবীন লেখেন, আজকের সকালটা কত সুন্দর! ব্যাঙ্গালুরু ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের এশিয়ান সিনেমা কম্পিটিশনে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে ফিচার ফিল্ম সাবা। টিমের সকলকে অভিনন্দন।
‘সাবা’র মাধ্যমে ১৪ বছরের টিভি অভিনয়জীবন পেরিয়ে বড় পর্দায় নাম লিখিয়েছেন মেহজাবীন। এতে আরও অভিনয় করেছেন রোকেয়া প্রাচী ও মোস্তফা মনওয়ার। সিনেমাটির গল্প ও চিত্রনাট্য লিখেছেন ত্রিলোরা খান ও মাকসুদ হোসেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম হজ ব ন চ ধ র ন ম হজ ব ন
এছাড়াও পড়ুন:
রামগড়ে ভ্যাকসিন দেয়ার পর অর্ধশত গরু-ছাগলের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার লামকুপাড়া এলাকায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ভ্যাকসিন দেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রোগাক্রান্ত গরু ও ছাগল মারা গেছে। গত ১৫ দিনে চারটি গরু ও প্রায় অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করে মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগের চট্টগ্রাম থেকে আসা মেডিকেল টিমের সদস্যরা। তারা এলাকায় এসে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা ডা. সাহব উদ্দিন।
আরো পড়ুন:
গোপালগঞ্জে মহাজনী সুদের চাপে শ্রমিকের মৃত্যু, দাবি পরিবারের
নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
স্থানীয়রা খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে। খামারিরা মনে করছেন, এ সব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিঞ্জে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ভ্যাকসিন দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতে গরু ও ছাগল মারা যায়। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশুকে অন্য পশু থেকে আলাদা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা/রূপায়ন/বকুল