সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করা রিমন আ.লীগ নেতার ছেলে
Published: 12th, May 2025 GMT
হবিগঞ্জে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে রিমন (২৮) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। তবে, রিমনের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হবিগঞ্জ জেলা শাখার কোনো সম্পর্ক নেই বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
অভিযুক্ত রিমন হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবিদুর রহমানের ছেলে।
আরো পড়ুন:
নোয়াখালী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যানের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
বিচার প্রক্রিয়ায় আ.
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হবিগঞ্জ জেলা শাখার মুখপাত্র রাশেদা বেগম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, রিমন নামের এক যুবক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হবিগঞ্জ জেলার আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের সঙ্গে তোলা একটি ছবি ব্যবহার করে নিজেকে সমন্বয়ক পরিচয়ে এলাকায় সীমাহীন অবৈধ কার্যক্রম করছেন। বিশেষ করে চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছেন। এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া গেছে। রিমনের সঙ্গে আমাদের সংগঠনের কোনো সম্পর্ক নেই। এমনকি তিনি জেলা কমিটির কোনো পর্যায়ের সদস্যও নন। সুতরাং তার অপকর্মের দায় সংগঠন বহন করবে না।
ঢাকা/মামুন/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম ল গ
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ