2025-10-02@21:15:27 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«ই বনর ই»:

    সাধারণ মানুষের কাছে বনরুই প্রায় অজানা এক প্রাণী। গভীর বনাঞ্চলের বাসিন্দা বিরল বনরুই মূলত রাতে বিচরণ করে। ফলে এই প্রাণী নিয়ে স্থানীয় মানুষের মধ্যে আছে ভ্রান্ত ধারণা, বিশ্বাস এবং নানা আজগুবি গল্প। নিভৃতচারী হওয়ায় বিজ্ঞানীরাও বনরুই সম্পর্কে এখন পর্যন্ত খুব বেশি জানতে পারেননি। কয়েক দশক ধরে গোটা দুনিয়া থেকে এদের সংখ্যা কমছে আশঙ্কাজনক হারে।বনরুইয়ের ইংরেজি নাম প্যাঙ্গোলিন; শব্দটি মালয় ভাষা থেকে ইংরেজিতে প্রবেশ করেছে। এর অর্থ গড়িয়ে দেওয়া বা গড়াগড়ি দেওয়া। মানুষ, শিকারি প্রাণী বা অন্য কোনো বিপদ দেখলেই বনরুই তার মুখ, হাত-পা ও লেজ গুটিয়ে বলের মতো আকার ধারণ করে। এমনভাবে মাটিতে পড়ে থাকবে যেন কোনো জড় বস্তু, দেহে কোনো প্রাণ নেই। বিপদ থেকে বাঁচতে বনরুই এমন নিখুঁত অভিনয় করে। দেহ শক্ত বর্মসদৃশ আঁশে? ঢাকা থাকায় এই প্রক্রিয়ায় বনরুই...
    দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ কাপ্তাই হ্রদে মৎস্য শিকারে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা চলছে। এ সময়ে সেখানে মাছ ধরায় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএফডিসি) অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির ৮০ কেজি মাছ উদ্ধার করেছে। শনিবার (২৪ মে) দুপুরে শহরের বনরূপা বাজার থেকে এ মাছগুলো উদ্ধার করা হয়।  বিএফডিসি সূত্রে জানা গেছে, কাপ্তাই হ্রদে মৎস্য শিকারে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন অবৈধ মৎস্য শিকার, পরিবহন ও বাজারজাতকরণের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। আভিযানে ৪ কেজি পাবদা, ৩০ কেজি কালো টেংরা, ৫ কেজি বাডা, ৪ কেজি ছোট আইড়, ১ কেজি বড় আইড় ও ৩৫ কেজি কাতলা মাছসহ মোট ৮০ কেজি মাছ উদ্ধার করা হয়।  আরো পড়ুন: ‘বিশ্বের সবচেয়ে কুৎসিত প্রাণী’র অনন্য অর্জন সিকৃবিতে ক্যাফেটেরিয়ার খাবারে পোকার...
    পাহাড়ে শুরু হয়েছে বৈশাখের প্রধান সামাজিক উৎসব। এতে আছে বিজু, সাংগ্রাই, বৈসু, বিষু, বিহু, সাংক্রাই, পাতা উৎসব। গতকাল শনিবার থেকে তিন দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠান নিয়ে তিন পার্বত্য জেলা এখন উৎসবের জনপদ। উৎসবের প্রথম দিন শনিবার ছিল ফুল বিজু। বাংলা বর্ষের শেষ দু’দিন ও নতুন বছরের প্রথম দিন এ উৎসব পালন করে থাকে পাহাড়ে বসবাসরত বিভিন্ন সম্প্রদায়। এদিকে উৎসব ঘিরে তিন পার্বত্য জেলায় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নানা মেলার আয়োজন করেছে। উৎসব ঘিরে গ্রামাঞ্চলের চেয়ে শহরের বাজারগুলো সরগরম। পার্বত্য চট্টগ্রামের (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান) ১৩ ভাষাভাষী ১৪টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী প্রধান সামাজিক উৎসব হচ্ছে বিজু, সাংগ্রাই, বৈসু, বিষু, বিহু, সাংক্রাই ও পাতা। এসব উৎসবকে চাকমা সম্প্রদায় বিজু, মারমারা সাংগ্রাই, ত্রিপুরা বৈসু, তঞ্চঙ্গ্যারা বিষু, অহমিয়ারা...
    তোমার শিশুটি আর গাজার শিশুটির জন্য আলফ্রেড খোকন পাখিদেরও বাসা আছে, অন্তত খাঁচার বাসাটি ফিলিস্তিনে মানুষের কোনো বাসা নেই, খাঁচাটিও নেই মাথার উপর নেই তিলঠাঁই আকাশ! পাখিরা হয়তো উড়ে যেতে পারছে সীমান্ত পেরিয়ে  পায়ে হেঁটে ফিলিস্তিনের মানুষ আর  কতদূর যাবে! আমরা কি এখনো দেখতে থাকব মানুষ হত্যার নামে যুদ্ধের করুণ সার্কাস! আমি জানি না মাহমুদ দারবিশের কবুতরটি আজ আর বেঁচে আছে কিনা এই মুহূর্তে যে কবি কলম খুলছিল মুক্তির কবিতা লিখবে বলে, তার একটি আঙুলও আর অক্ষত আছে কিনা ঘাসকেই ক্ষুধার রুটি ভেবে যে করুণ শিশুটি নাস্তা করছিল আর বনরুটির মত চিবুচ্ছিল রক্তাক্ত ঘাস নিজের আঙুলের রক্তকেই সে জেলি ভেবে খেয়েছিল কিনা জাতিসংঘ তাকে কিভাবে দিয়েছে আশ্বাস আমি জানি না; আজ এই নির্বাক নত সন্ধ্যায় কথা বলো, রুখে দাঁড়াও,  তোমার...
    যুদ্ধবিরতির শর্ত লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনের গাজাসহ বিভিন্ন শহরে আকাশ ও স্থলপথে হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েল।  হামলায় ইতোমধ্যে ৬০০ শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। এর মধ্যে অন্তত ২০০ জন শিশু রয়েছে। গাজায় ইউনিসেফের মুখপাত্র রোসালিয়া পোওলিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ইসরায়েলের এ নির্বিচার গণহত্যার বিরুদ্ধে দেশের জেলায় জেলায় বিক্ষোভ প্রদর্শন ও বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। রংপুর: শুক্রবার (২১ মার্চ) দুপুরে রংপুর প্রেস ক্লাবের সামনে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘বাংলার চোখ’ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে। সেখানে অংশগ্রহণকারীরা ‘বিশ্ব মুসলিম ঐক্য গড়ো, ফিলিস্তিনকে রক্ষা করো’, ‘ফিলিস্তিনের কান্না আর না, আর না’ স্লোগান সম্বলিত ব্যানার, ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।  আরো পড়ুন: গোপালগঞ্জে ৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ...
    রাঙামাটি শহরের বনরূপা বাজারে সমতাঘাট এলাকায় বুধবার হাটের দিন সকালে একজন বিক্রেতার চারপাশে বেশ ভিড়। ভিড় সরিয়ে কাছে যেতেই দেখা গেল, থুরঙে (বাঁশের ঝুড়ি) করে বিক্রি করছেন আমের মুকুলের মতো হলদে-সবুজ একধরনের সবজি। মুহূর্তেই স্পষ্ট হলো ভিড়ের কারণ। এ যে ‘অগোয্যা’ বা ‘আগাজা গুলো’। চাকমা সম্প্রদায়ের লোকজনের কাছে এ নামে পরিচিত সবজিটি অতি আদরণীয়। কেবল চাকমা নয়, সব পাহাড়ি সম্প্রদায়ের প্রিয় সবজি এটি। ৬০০ টাকা কেজি দাম হাঁকছিলেন বিক্রেতা। কিন্তু দামের পরোয়া কে করে, মুহূর্তেই শেষ সব সবজি। ‘আগোয্যা’ বা ‘আগাজা’ আসলে বিরল বন চালতার ফুল। এই ফুল পাহাড়িরা রান্না করে খায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে এর স্বাদ অমৃতের মতো। সচরাচর বাজারে পাওয়া যায় না বলে দাম যতই হোক, আনার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি হয়ে যায়।পরিবেশবিদ ও লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায়ের একটি লেখা...
    বান্দরবান শহরের বনরূপা পাড়া থেকে রুম্পা দাশ (৩০) নামে এক নারী পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার রাতে ওই এলাকার এক‌টি ভাড়া বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত রুম্পা দাশ বান্দরবান সদর থানায় কন‌স্টেবল প‌দে কর্মরত ছিলেন। তার স্বামী সৌরভ দাশ কন‌স্টেবল হি‌সে‌বে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে কর্মরত। রুম্পা দাশের বাড়ি চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ধর্মপুর এলাকায়। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, স্বামীসহ দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে শহরের বনরূপা পাড়া এলাকার এক‌টি ভাড়া বাসায় থাকতেন রুম্পা দম্পতি। প্রতিদিনের মতো রোববার রাতের খাবার খে‌য়ে স্বামী সৌরভ দাশ সন্তান‌দের নিয়ে এক রুমে ও রুম্পা দাশ আলাদা রুম ঘুমাতে যায়। পরে তার দুই শিশু বাচ্চাসহ স্বামী ঘুমিয়ে পড়লে কোনো এক সময় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন রুম্পা দাশ। পরদিন সকালে স্বামী ঘুম থে‌কে...
    বান্দরবান শহরের বনরুপাপাড়া থেকে রূম্পা দাশ (৩০) নামের এক নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টায় বান্দরবান পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বনরুপাপাড়ার ভাড়া বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত রূম্পা দাশ (৩০) বান্দরবান সদর থানায় পুলিশ সদস্য হিসেবে কর্মরত ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক বছর ধরে বনরুপাপাড়া ২ নম্বর গলি পার্থ মিত্রদের ভাড়া বাসায় দুই সন্তান ও স্বামী সৌরভ কুমার ঢালীসহ বসবাস করে আসছিলেন রূম্পা। পারিবারিক কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বান্দরবান সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘‘পুলিশ সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’’ ঢাকা/চাই মং/রাজীব
۱