পর্তুগালের নাম্বার সেভেনে ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়রের অভিষেক
Published: 13th, May 2025 GMT
পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলের জার্সিতে অভিষেক হয়ে গেছে ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়রের। মঙ্গলবার জাপান অনূর্ধ্ব-১৫ দলের বিপক্ষে তার অভিষেকে ৪-১ গোলে জিতেছে পর্তুগালের বয়সভিত্তিক দল। তবে ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়র কোন গোল করতে পারেনি।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ছেলের অভিষেক ম্যাচে আলো কেড়েছে রদ্রিগো কাবরাল। সে ম্যাচের ৪৯ মিনিটে হ্যাটট্রিক করে দলকে ৩-০ গোলে এগিয়ে নেয়। ৭৩ মিনিটে ৪-০ গোলের লিড নেয় পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দল। ৮২ মিনিটে জাপানের কিশোররা এক গোল শোধ করে।
বিশ্ব ফুটবলে নাম্বার সেভেন জার্সিকে অনন্য পর্যায়ে নিয়ে গেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। বাবার মতো ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়রও একাডেমিতে নাম্বার সেভেন পরে। দেশের হয়ে অভিষেকেও সাত নম্বার জার্সি পরার সুযোগ পায় সে। তবে শুরুর একাদশে জায়গা হয়নি তার। বদলি হয়ে ৫৩ মিনিটে মাঠে নামে।
ছেলের অভিষেক অবশ্য মাঠে থাকা হয়নি রোনালদোর। তবে ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়রের দাদি অর্থাৎ রোনালদোর মা মারিয়া দোলোরেস মাঠে উপস্থিত ছিলেন।
ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়রের বয়স ১৪ বছর। আল নাসরের একাডেমিতে খেলে সে। বয়সের তুলনায় দারুণ উচ্চতা তার। ফিটনেসও চোখে পড়ার মতো। খেলে ফরোয়ার্ড লাইনে। রোনালদো জুনিয়রের স্পেন, ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে খেলার সুযোগ আছে। তবে সে পর্তুগালকে বেছে নিয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: পর ত গ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ম্যানচেস্টার সিটির সবচেয়ে দামি ফুটবলার এখন ধারে এভারটনে
২০২১ সালে ক্লাব রেকর্ড ১০ কোটি (সে সময় প্রিমিয়ার লিগের রেকর্ড ট্রান্সফার ফি) পাউন্ডে অ্যাস্টন ভিলা থেকে ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দেন জ্যাক গ্রিলিশ। তখন সিটি ও ইংলিশ ফুটবলের ভবিষ্যৎ হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছিল তাঁকে। বিশেষ করে সিটি কোচ পেপ গার্দিওলার অধীন গ্রিলিশের সেরাটা দেখার অপেক্ষায় ছিলেন সবাই।
কিন্তু যে প্রত্যাশা নিয়ে গ্রিলিশকে সিটি কিনে এনেছিল, সেটা দীর্ঘ মেয়াদে পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন এই উইঙ্গার। দলের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি নিজেকে ধারাবাহিকভাবে মেলে ধরতেও ব্যর্থ হন গ্রিলিশ। পাশাপাশি চোট ও ফিটনেস সমস্যাও যথেষ্ট ভুগিয়েছে তাঁকে।
কদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হওয়া ক্লাব বিশ্বকাপে সিটির স্কোয়াড থেকেও বাদ পড়েন গ্রিলিশ। আর এবার দলবদলে সিটিও ছাড়তে হচ্ছে তাঁকে। এক মৌসুমের চুক্তিতে ধারে গ্রিলিশ যোগ দিয়েছেন এভারটনে।
গ্রিলিশ অবশ্য সিটি থেকে এভারটনে গিয়ে হারিয়ে যাওয়াদের তালিকায় নাম লেখাতে চান না। নিজেকে ফিরে পেতে দাঁড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টাই করে যাচ্ছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, গ্রিলিশ এই গ্রীষ্মে প্রতিদিনের সকালটা শুরু করছেন তিন মিনিটের আইস বাথ নিয়ে। এরপর সন্ধ্যায় নিয়ম করে ‘সউনা’ নেন।
এভারটনে গ্রিলিশ নিয়েছেন ১৮ নম্বর জার্সি।