মস্কোতে মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন প্রথম আলার সাংবাদিক মহিউদ্দিন
Published: 30th, September 2025 GMT
পারমাণবিক প্রযুক্তি নিয়ে সাংবাদিকতার জন্য রাশিয়ার মস্কোতে পুরস্কার পেয়েছেন ১২টি দেশের ২১ জন সাংবাদিক। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে পুরস্কার পেয়েছেন প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মো. মহিউদ্দিন। প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বাছাই করে কয়েকজনকে এ পুরস্কার দেয় রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশন রোসাটম।
রাশিয়ার পরমাণুশিল্পের ৮০ বছর পূর্তিতে ২৫ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর মস্কোতে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিশ্ব পারমাণবিক সপ্তাহ। এতে ১১৮টি দেশের ২০ হাজারের বেশি প্রতিনিধি অংশ নেন।
২৬ সেপ্টেম্বর রাতে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। পারমাণবিক শক্তি নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ ও বিশ্লেষণধর্মী সাংবাদিকতার ওপর ভিত্তি করে পুরস্কারের জন্য তাঁদের মনোনীত করে রোসাটম।
বাংলাদেশ ছাড়াও এবার পুরস্কার পেয়েছেন রাশিয়া, হাঙ্গেরি, বেলারুশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, কাজাখস্তান, ঘানা, তানজানিয়া, উজবেকিস্তান, আর্মেনিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সাংবাদিকেরা।
সাংবাদিকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন রোসাটমের কমিউনিকেশন বিভাগের উপপরিচালক কন্সতান্তিন রুডার ও কমিউনিকেশন অব রোসাটম ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্কের উপমহাপরিচালক আলেকজান্দ্রা ইয়ুসতুস।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ