রাজশাহী সার্কিট হাউসের গাছ না কাটার দাবিতে স্মারকলিপি
Published: 5th, October 2025 GMT
রাজশাহীর সার্কিট হাউসের গাছগুলো না কাটাসহ তিন দফা দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছেন পরিবেশকর্মীরা। রবিবার (৫ অক্টোবর) রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়। কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা এটি গ্রহণ করেন।
স্মারকলিপিতে গাছ কেটে সার্কিট হাউস সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত পুনঃবির্বেচনাসহ তিনটি দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো, সার্কিট হাউস সম্প্রসারণের জন্য সেখানে থাকা গাছগুলো না কেটে বাঁচিয়ে রাখতে হবে; রাজশাহী বিভাগে ভবিষ্যতে গাছ, প্রাণ-প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়া ও বাস্তবায়ন করতে হবে এবং প্রকল্প নেওয়ার আগে প্রয়োজনে পরিবেশকর্মী, পরিবেশবাদী সংগঠন এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে।
আরো পড়ুন:
বৃষ্টি থাকবে টানা পাঁচ দিন
দেশের কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় উন্নয়নকর্মী আফজাল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জুলাই-৩৬ পরিষদের সভাপতি মাহমুদ জামাল কাদেরী, ইয়ুথ অ্যাকশন ফর সোস্যাল চেঞ্জ-ইয়্যাসের সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের সমন্বয়কারী তন্ময় কুমার সান্যাল, আন্দোলনকর্মী ওয়ালিউর রহমান বাবু, সেভ ইয়ুথ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাপ্টারের সভাপতি সামসাদ জাহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্মারকালিপির অনুলিপি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার, রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (আরডিএ) চেয়ারম্যান এস এম তুহিনুর আলম, পরিবেশ অধিদপ্তর রাজশাহীর উপপরিচালক তাছমিনা খাতুন, রাজশাহী গণপূর্ত জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ওম প্রকাশ নন্দী ও গণপূর্ত বিভাগ-১ রাজশাহীর নির্বাহী প্রকৌশলী মো.
ঢাকা/কেয়া/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ম রকল প পর ব শ স ম রক
এছাড়াও পড়ুন:
চিত্রকর্মটি বিক্রি হলো ২,৮৯১ কোটি টাকায়
পোর্ট্রেট অব এলিজাবেথ লেডেরার এখন সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হওয়া চিত্রকর্মের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে চলে এসেছে। প্রথমে রয়েছে জগদ্বিখ্যাত ইতালিয়ান শিল্পী লেওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা ‘সালভাতর মুন্দি’। যিশুখ্রিষ্টকে নিয়ে আঁকা চিত্রকর্মটি ২০১৭ সালে ৪৫ কোটি ৩০ লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছিল।
পোর্ট্রেট অব এলিজাবেথ লেডেরার আঁকা হয় ১৯১৪ থেকে ১৯১৬ সালের মধ্যে। অস্ট্রিয়ার প্রভাবশালী ইহুদি পরিবারের মেয়ে এলিজাবেথ লেডেরারের বাবা অগাস্ট লেডেরার ছিলেন ক্লিমটের বড় পৃষ্ঠপোষক। ১৯৩৮ সালে অস্ট্রিয়া দখলের সময় চিত্রকর্মটি জব্দ করে নাৎসি বাহিনী। আশির দশকে সেটি আবার চিত্রকর্মের বাজারে আসে। তখন থেকেই এটি ব্যক্তিগত সংগ্রহশালায় ছিল।
গুস্তাফ ক্লিমট