বহুল আলোচিত-সমালোচিত অভিনেত্রী শাহ হুমায়রা সুবাহ। কয়েক দিন আগে তার ‘আমি তোমায় দিলাম’ শিরোনামের একটি মিউজিক ভিডিও মুক্তি পেয়েছে।
সম্প্রতি গানটি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সুবাহ। শুধু কাজ বা গান প্রসঙ্গই নয়, সেখানে সুবাহ কথা বলেন ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও।
সংবাদ সম্মেলনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে সুবাহকে বলতে শোনা যায়, “আমি সুগার মাম্মি হতে চাই, বয়স চল্লিশের পর।” এরপর এক প্রশ্নের জবাবে সুবাহ বলেন, “আগে আমার বয়স চল্লিশ হোক, তারপর বুক দিতে বলব।”
আরো পড়ুন:
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন সাইফ আলী খান
বছর শেষে শুটিংয়ে ফিরবেন শাবনূর!
অভিনেত্রী সুবাহর এমন খোলামেলা মন্তব্য আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকে বিষয়টিকে মজা হিসেবে নিয়েছেন, কেউ কেউ তার মন্তব্য নিয়ে কড়া সমালোচনা করছেন।
‘বসন্ত বিকেল’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন সুবাহ। রফিক শিকদার পরিচালিত এই সিনেমায় তার বিপরীতে ছিলেন চিত্রনায়ক শিপন মিত্র।
সিনেমার চেয়ে ব্যক্তিজীবন জীবন নিয়ে বহুবার আলোচনায় এসেছেন সুবাহ। সাবেক ক্রিকেটার নাসিরের পর গায়ক ইলিয়াসের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান এবং বিয়ে করেন। কিন্তু সেই সম্পর্কও টিকেনি।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফতুল্লার লামাপাড়ায় মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, কোর্স সমাপনী সনদ প্রদান, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থতার বর্ষপূর্তি ও খেলাধূলার আয়োজন করা হয়।
বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়।
মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলায় মাদকাসক্তদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে প্রয়াস বিগত ২২ বছর যাবত নিরবিচ্ছিন্নভাবে সেবা করে যাচ্ছে।
সব ধরনের আইন ও বিধি-বিধান মেনে সেবার মানোন্নয়ন প্রয়াসের বর্তমান লক্ষ্য। শুধু চিকিৎসা সেবা প্রদান নয়, বরং মানসম্পন্ন টেকসই সেবা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসা পরবর্তী বিভিন্ন কার্যক্রম কেন্দ্রটি পরিচালনা করে থাকে।
জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রয়াসে চিকিৎসা কোর্স সম্পন্নকারীদের সার্টিফিকেট প্রদান, প্রাক্তন সদস্যদের মনিটরিং, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থ থাকার স্বীকৃতি ও জনসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনায় অংশগ্রহণ প্রয়াসের টেকসই চিকিৎসা পরিকল্পনার অংশ।
তিনি আরো বলেন, আমরাই প্রথম নারায়ণগঞ্জে ৪০ বেডে লাইসেন্স প্রাপ্ত মাদকাসক্ত চিকিৎসা কেন্দ্র। প্রয়াসের প্রতিষ্ঠা ২০০৩ সালে হলেও আমরা লাইসেন্স পেয়েছি ২০০৬ সালে। গত ২০২১ সাল থেকে আমরা প্রতিবছর সরকারি অনুদানের জন্য নির্বাচিত হয়ে আসছি।
এসময় তিনি অভিভাবক প্রতিনিধি ও প্রাক্তন সদস্যদের প্রয়াসের সামগ্রিক কার্যক্রমে সংযুক্ত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের কাউন্সিলর মোঃ সাইফুল ইসলাম, অফিসার এডমিন সাজ্জাদ হোসেন, প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ফরিদ উদ্দিন ও মেডিকেল অফিসার ডা. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, শওকত হোসেন, লিটন, আমজাদ, বাবুসহ রিকোভারীবৃন্দ।