যথাযোগ্য মর্যাদায় সারা দেশে ওয়ালটন গ্রুপের পরিচালক ও তরুণ উদ্যোক্তা মাহাবুব আলম মৃদুলের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে।

দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্যে ছিল কবর জিয়ারত, কোরআন খতম, দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা প্রভৃতি। এসব আয়োজনে মাহাবুব আলম মৃদুলের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) টাঙ্গাইলে মরহুম মাহাবুব আলম মৃদুলের গ্রামের বাড়ি, গাজীপুরে ওয়ালটন হেড কোয়ার্টার, রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিস, মিরপুরে ওয়ালটন কমপ্লেক্স, দেশের শীর্ষ অনলাইন নিউজ পোর্টাল রাইজিংবিডি ডটকমসহ সারা দেশের ওয়ালটন প্লাজা, ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম এবং মার্সেল শোরুমে মাহাবুব আলম মৃদুলের দ্বিতীয় প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।

আরো পড়ুন:

বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ওয়ালটনের শুভেচ্ছা

দৈনিক সংগ্রামের সুবর্ণজয়ন্তীতে ওয়ালটনের শুভেচ্ছা

মাহাবুব আলম মৃদুল ১৯৯৭ সালের ২৫ জানুয়ারি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার গোসাই জোয়াইর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম ব্যবসায়ী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা এস এম শামছুল আলম ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির চেয়ারম্যান। মাহাবুব আলম মৃদুল ২০১৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর ওয়ালটন গ্রুপে পরিচালক হিসেবে যোগ দেওয়ার পর সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তার মেধার স্বাক্ষর রাখেন।

ঢাকা/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম হ ব ব আলম ম দ ল র

এছাড়াও পড়ুন:

রামগড়ে ভ্যাকসিন দেয়ার পর অর্ধশত গরু-ছাগলের মৃত্যু 

খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার লামকুপাড়া এলাকায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ভ্যাকসিন দেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রোগাক্রান্ত গরু ও ছাগল মারা গেছে। গত ১৫ দিনে চারটি গরু ও প্রায় অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করে মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগের চট্টগ্রাম থেকে আসা মেডিকেল টিমের সদস্যরা। তারা এলাকায় এসে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করেন।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা ডা. সাহব উদ্দিন।

আরো পড়ুন:

গোপালগঞ্জে মহাজনী সুদের চাপে শ্রমিকের মৃত্যু, দাবি পরিবারের

নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা 

স্থানীয়রা খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে। খামারিরা মনে করছেন, এ সব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিঞ্জে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। 

ভ্যাকসিন দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতে গরু ও ছাগল মারা যায়। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না।

প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশুকে অন্য পশু থেকে আলাদা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।

ঢাকা/রূপায়ন/বকুল 

সম্পর্কিত নিবন্ধ