বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এবং গ্রিন বাড নার্সারি স্কুল, গোপীবাগের যৌথ উদ্যোগে টেলিস্কোপে আকাশ দেখবার ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছিল। গতকাল শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) গ্রিন বাড নার্সারি স্কুলের শিক্ষার্থী, গোপীবাগ এলাকার স্থানীয় মানুষসহ প্রায় ৩৪০ জন এই পর্যবেক্ষণ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করে। স্থানীয় শহীদ জিয়া খেলার মাঠে আয়োজিত ক্যাম্পে টেলিস্কোপে চাঁদ এবং বৃহস্পতি গ্রহ ও তার গ্যালিলিয়ান উপগ্রহগুলো দেখানো হয়।

সূর্যাস্তের আধা ঘণ্টা আগে থেকেই চাঁদকে আকাশের পূর্ব অংশে দেখা যাচ্ছিল। চাঁদ পর্যবেক্ষণ করতে করতে সন্ধ্যা নেমে আসে। মাথার ওপরে জেনিথ পজিশনে গ্রহরাজ বৃহস্পতিকে দেখা যায়। টেলিস্কোপে বৃহস্পতি গ্রহ এবং তার চারটি গ্যালিলিয়ান উপগ্রহগুলো দেখে শিক্ষার্থীরা। বিজ্ঞপ্তি

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

স্টারলিংকের সেবা পাবেন গ্রামীণফোনের করপোরেট গ্রাহকেরা

গ্রামীণফোনের করপোরেট অর্থাৎ বি-টু-বি গ্রাহকদের জন্য স্টারলিংকের নেক্সট জেনারেশন স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা চালু হচ্ছে। এ লক্ষ্যে গ্রামীণফোন ও বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিএল) সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।

আজ বুধবার গ্রামীণফোন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, যেসব শিল্প খাতে নেটওয়ার্ক সার্বক্ষণিক প্রাপ্যতা পেতে অসুবিধা এবং স্থলভিত্তিক অবকাঠামো এখনো সীমিত, সেসব খাতের জন্য এই সেবা নিয়ে এসেছে গ্রামীণফোন। এতে কোম্পানিটির বি-টু-বি গ্রাহকেরা দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকায়ও নির্বিঘ্ন ও উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা পাবেন।

গ্রামীণফোনের চিফ বিজনেস অফিসার আসিফ নাইমুর রশীদ বলেন, স্টারলিংকের উন্নত স্যাটেলাইট প্রযুক্তির মাধ্যমে বি-টু-বি গ্রাহকদের দুর্গম এলাকায় কার্যক্রম পরিচালনায় সুবিধা হবে। সার্বক্ষণিক সংযুক্ত থাকার মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বাড়বে।

বিএসসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ইমাদুর রহমান বলেন, গ্রামীণফোনের এন্টারপ্রাইজ গ্রাহকদের জন্য স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড সম্প্রসারণের অংশীদার হয়ে বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামোকে আরও শক্তিশালী করা যাবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গ্রামীণফোন জানিয়েছে, ফাইবার বিচ্ছিন্নতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা গ্রামীণ এলাকায় নেটওয়ার্ক বিভ্রাটের সময় নির্ভরযোগ্য ব্যাকআপ লিংক হিসেবে কাজ করবে স্টারলিংকের স্যাটেলাইটভিত্তিক সংযোগ।

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান এবং বিএসসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ইমাদুর রহমান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ