Prothomalo:
2025-06-17@01:30:17 GMT

কুলবরই ভালো, নাকি সাধারণ বরই

Published: 11th, February 2025 GMT

কারও পছন্দ কুলবরই, কারও–বা সাধারণ বরই। কেউ আবার খান বাউকুল বা আপেল কুল। স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা ভালো? এত রকম বরইয়ের পুষ্টির তফাতই–বা কী? সব বরই কি সবাই খেতে পারেন? কিংবা বরইয়ের কি কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি আছে? জেনে নিন আজ।

যেকোনো ধরনের বরইয়ে আছে ভিটামিন সি। শীতের সময়টায় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ঠিক রাখতে তাই বরই খেতেই পারেন। পটাশিয়াম আর কিছুটা ক্যালসিয়ামও পাবেন, সামান্য জিঙ্ক ও কপার থাকে। খোসাসহ খাওয়া হয় বলে বরই থেকে আঁশও পাবেন, যা কোষ্টকাঠিন্য এড়াতে সাহায্য করে। আর জলীয় অংশ বা পানি তো থাকেই। বিভিন্ন জাতের বরই থেকেই আপনি এসব পুষ্টি উপাদান পাবেন। তবে বরইয়ের আকার বা জাত অনুযায়ী পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ কমবেশি হয়। আর লাল বরইয়ে এসবের পাশাপাশি পাবেন আয়রন ও বিটা ক্যারোটিন। এমনটাই জানালেন ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী।

আরও পড়ুনবরই দিয়ে পাবদা মাছের খাট্টা বা টকের রেসিপি ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ক্যালরির হিসাব-নিকাশ

ধরা যাক, আপনি দু-তিনটি বরই খেলেন। এই বরই থেকে আপনি ঠিক কতটা ক্যালরি পাবেন, তা নির্ভর করছে বরইয়ের আকার ও স্বাদের ওপর। স্বাভাবিকভাবেই যে বরইয়ের আকার বড় কিংবা যেটির স্বাদ মিষ্টি, সেটিতে ক্যালরির পরিমাণ কিছুটা বেশি হবে। তা সেটি যে জাতেরই বরই হোক না কেন। ১০০ গ্রাম বরই থেকে আপনি ৬০–৭০ কিলোক্যালরি পেতে পারেন।

লাল বরইয়ে থাকা আয়রন রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: বরই থ ক

এছাড়াও পড়ুন:

মুশফিকের প্রেমকাহিনির মঞ্চে ম্যাথুসের বিদায়ী সুর

* শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৬ টেস্টে বাংলাদেশের একটাই জয়। সেটি আবার শ্রীলঙ্কাতে। সেই জয় বাংলাদেশের শততম টেস্টে বলে আপনার তা খুব ভালোমতোই মনে থাকার কথা।

* টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের ৬০০ ছাড়ানো একমাত্র স্কোরটি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। সেটিও শ্রীলঙ্কাতে।

* টেস্টে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। হ্যাঁ, হ্যাঁ, সেটিও শ্রীলঙ্কাতেই।

শেষ দুটি আবার একে অন্যের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। দুটি একই টেস্টে। ২০১৩ সালে যে টেস্টে বাংলাদেশের ৬৩৮, সেটিতেই মুশফিকুর রহিমের ডাবল সেঞ্চুরি। টানা ১২ টেস্টে হারার পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ড্র-ও।

এই পুরোনো প্যাচাল খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক লাগবে না, যখন জানবেন ওই টেস্টটা হয়েছিল গল ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে। পশ্চাৎপটে অতিকায় গল ফোর্টের পাথুরে কাঠামো আর দুই পাশে সাগর মিলিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের একটি। ২০০৪ সালে সুনামিতে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়ার পর পুনর্জন্ম নেওয়া গলের সেই মাঠেই আজ শুরু বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা প্রথম টেস্ট। শুরু আসলে তিন ধরনের ক্রিকেটেই একে অন্যের নাড়ি-নক্ষত্র বুঝে নেওয়ার লড়াই। যাতে টেস্ট আছে, ওয়ানডে আছে, আছে টি-টোয়েন্টিও। দুই টেস্টের পর সাদা বলের সিরিজে তিনটি করে ম্যাচ।

আরও পড়ুনআমিনুল ইসলাম বুলবুলকে চিনতে হলে এই লেখাটা পড়তে হবে০২ জুন ২০২৫

দুই দল পরস্পরের খুব চেনা। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ২৬টি টেস্ট খেলেছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। ঘন ঘন দেখা হলে হৃদ্যতা যেমন হয়, তেমনি রেষারেষিও। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে। গত কয়েক বছরে এই দুই দল মুখোমুখি হলেই মাঠে বা মাঠের বাইরে উত্তেজনার ফুলকি ছুটেছে। ‘টাইমড আউট’ হয়তো সেটির এক নম্বরে, এর বাইরেও নানা কিছু মিলে লঙ্কা-বাংলা এখন গনগনে এক দ্বৈরথের নাম।

গত চার বছর দুই দলের মধ্যে চতুর্থ টেস্ট সিরিজ। দুই দলের জন্যই রণকৌশল ঠিক করা তাই খুব সহজ হওয়ার কথা। বাংলাদেশ দলের জন্য হয়তো তা থাকছে না শ্রীলঙ্কা দলে নতুনের সমারোহে। ১৮ জনের দলের এক–তৃতীয়াংশই এখনো টেস্ট খেলার অপেক্ষায়। বাংলাদেশ দলেও কিছু পরিবর্তন আছে, তবে তা ধর্তব্যের মধ্যে নয়।

টেস্টের প্রস্তুতিতে গলে অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ দল

সম্পর্কিত নিবন্ধ