বন্দরে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে শ্বাশুড়ি ও পুত্রবধূকে বেদম ভাবে  পিটিয়ে গৃহবধূর  মুখে বিষ ঢেলে হত্যার চেষ্টা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী মতিউর ও মোসলেম গং এর বিরুদ্ধে।

 ওই হামলাকারিরা গৃহবধূ জনী বেগমের কাছ থেকে ৮ আনা ওজনের একটি স্বর্নের চেইন ও ১টি স্মার্ট মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গৃহবধূ জনী বেগম প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহন করে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে হামলাকারি সন্ত্রাসী মতিউর রহমান, স্ত্রী মনোয়ারা বেগম,ছেলে মোসলেম ও শামসুন নাহারকে আসামী করে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

এর আগে গত শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুর ২টায় বন্দর উপজেলা শাঁসনেরবাগস্থ বারপাড়া এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।

অভিযোগের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর  উপজেলার শাসনেরবাগস্থ বারপাড়া এলাকার রুহুল আমিন মিয়ার স্ত্রী জনী বেগমের সাথে একই এলাকার মৃত সোনা মিয়ার ছেলে মতিউর রহমানগং এর সাথে দীর্ঘ দিন ধরে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল।

এর ধারাবাহিকতা গত শনিবার দুপুর ২টায় প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসীরা পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে গৃহবধূ জনী ও তার শ্বাশুড়ি নূর জাহানকে হত্যার উদ্দেশ্য অতর্কিত হামলা চালিয়ে লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে নিলাফুলা জখম করে।

এক পর্যায়ে মতিউর ও তার স্ত্রী মনোয়ারা বেগম ক্ষিপ্ত হয়ে গৃহবধূ জনী বেগমকে হত্যার উদ্দেশ্য মুখে বিষ ঢেলে হত্যার ব্যার্থ চেষ্টা চালায়।

ওই সময় সন্ত্রাসী মোসলেম ও শামসুন নাহার গৃহবধূ কাছ থেকে ৮ আনা ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন ও ১টি স্মার্ট মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: হত য ন র য়ণগঞ জ গ হবধ গ হবধ

এছাড়াও পড়ুন:

আইপিএলে রোবট কুকুরের জন্য মামলা খেল বিসিসিআই

আইপিএলে মাঠে নজর কাড়ছে রোবট কুকুরের আদলে তৈরি একটি ক্যামেরা, যার নাম রাখা হয়েছে ‘চম্পক’। কিন্তু এই নাম নিয়েই বিপাকে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। ‘চম্পক’ নামে একটি জনপ্রিয় শিশু পত্রিকা বিসিসিআইর বিরুদ্ধে দিল্লি হাই কোর্টে মামলা করেছে।

পত্রিকাটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, বিসিসিআইয়ের রোবট ক্যামেরার নাম তাদের ব্র্যান্ডের সঙ্গে মিলে যাওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে এবং পত্রিকার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। পত্রিকার আইনজীবী অমিত গুপ্ত জানান, ‘ক্যামেরাটির নাম সমর্থকদের ভোটের মাধ্যমে ২৩ এপ্রিল নির্ধারণ করা হয়। যেহেতু এটি একটি কুকুরের মতো দেখতে এবং পত্রিকাটির চরিত্রগুলোর মধ্যেও পশু রয়েছে, তাই সাধারণ মানুষ দুইটি ‘চম্পক’কে গুলিয়ে ফেলছেন।’

তবে আদালত এই অভিযোগকে খুব একটা আমলে নিচ্ছে না। আদালতের মন্তব্য, চম্পক পত্রিকায় ব্যবহৃত একটি চরিত্রের নাম ‘চিকু’, যা আবার ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলির ডাকনামও। আদালতের মতে, ‘যদি ওই পত্রিকা বিরাট কোহলির ডাকনাম ব্যবহার করতে পারে, তবে বিসিসিআইও চম্পক নাম ব্যবহার করলে তাতে কোনো অসংগতি নেই।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ