সোহান-অঙ্কনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
Published: 7th, May 2025 GMT
নুরুল হাসান সোহান ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ব্যাটে ভর করে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে রানের পাহাড় গড়েছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ৩৪৪ রান তোলে স্বাগতিকরা।
ইনিংসের শুরুটা অবশ্য আশানুরূপ ছিল না। মাত্র ১২ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ ‘এ’। ১০ বলে ৮ রান করে বিদায় নেন ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন। এরপর হাল ধরেন নাঈম শেখ ও এনামুল হক বিজয়। দ্বিতীয় উইকেটে এই জুটি যোগ করেন ৭৩ রান। বিজয় ৩৪ বলে ৩৯ এবং নাঈম ৪১ বলে ৪০ রান করে ফিরে গেলে ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন সোহান ও অঙ্কন।
এরপর থেকেই ম্যাচের দৃশ্যপট পাল্টে যায়। চতুর্থ উইকেটে এই দুই ব্যাটার গড়েন ২২৫ রানের রেকর্ড জুটি। দুইজনই তুলে নেন সেঞ্চুরি। সোহান খেলেন ১০১ বলে ১১২ রানের ঝড়ো ইনিংস, যেখানে ছিল ৭টি চার ও ৭টি ছয়। সোহানের বিদায়ের পর অঙ্কনও শেষ ওভারে আউট হন। ১০৮ বলে ১০৫ রানের ইনিংসে তিনি মারেন ৭টি চার ও ৫টি ছয়।
ক্রিজে এসে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অপরাজিত থাকেন ১০ বলে ১৩ রান করে। ক্রিজে নামলেও মাত্র ১ বল ব্যাট করার সুযোগ পান শামীম হোসেন পাটোয়ারি। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩৪৪ রান।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
আত্মঘাতী গোলে প্রমোশনের সুযোগ, এরপর যা ঘটল
সহজ ভাষায় ফুটবল বলতে বোঝায় প্রতিপক্ষের জালে গোল দেওয়া আর নিজেরা গোল না খাওয়া। তবে কখনো কখনো খেলোয়াড়েরা ভুলে নিজেদের জালেই বল পাঠিয়ে দেন, ফুটবলে যা আত্মঘাতী গোল হিসেবে পরিচিত। আত্মঘাতী গোল একটি দলকে ম্যাচ হারিয়ে দিতে তো পারেই, ফাইনালে এমন কিছু ঘটলে ট্রফিও হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার শঙ্কা থাকে।
তবে আত্মঘাতী গোল সব সময় খারাপ নয়, কখনো কখনো উপকারীও হতে পারে—আর এমন অদ্ভুতুড়ে এক পরিস্থিতির মুখে পড়েছিল জার্মান ক্লাব তুর্কস্পোর ন্যুর্নবার্গ। একটি আত্মঘাতী গোল করলেই দলটি লিগে প্রমোটেড হতো। কিন্তু দলটি সেটি করেনি। এরপর যা হয়েছে, তা দলটির জন্য বেদনাদায়ক।
এটি ছিল জার্মানি মিডল ফ্রাঙ্কোনিয়ার ডিস্ট্রিক ফুটবল লিগের ম্যাচ। ওপরের ধাপের লিগে জায়গা করতে দুটি টিকিটের লড়াইয়ে ছিল তিনটি ক্লাব তুর্কস্পোর ন্যুর্নবার্গ, এসভি টেনেনলো এবং গোগেলসবাখ। এর মধ্যে টেনেনলো প্রথম দুই ম্যাচ জিতে পরের ধাপে জায়গা করে নেয়। বাকি জায়গাটির লড়াইয়ে ছিল ন্যুর্নবার্গ ও গোগেলসবাখ। ১৩ জুনের ম্যাচে লিগ প্রমোশনের জন্য গোগেলসবাখকে ২ গোল ব্যবধানে জিততে হতো। বিপরীতে এর কম ব্যবধানে হারলেই প্রমোশন নিশ্চিত ছিল ন্যুর্নবার্গের।
তুর্কস্পোর ন্যুর্নবার্গের লোগো।