সিদ্ধিরগঞ্জে ৪নং ওয়ার্ডে জামায়াতের সহযোগী সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
Published: 30th, May 2025 GMT
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর সিদ্ধিরগঞ্জ পূর্ব থানার ৪নং ওয়ার্ডের উদ্যােগে ৩০মে শুক্রবার সকালে সিদ্ধিরগঞ্জ হাজী ফজলুল হক স্কুলের অডিটরিয়ামে রফিকুল ইসলাম রানার পরিচালনায় এবং শরিফুল আলম খোকনের সভাপতিত্বে সহযোগী সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত সমাবেশে দারসুল কোরআন পেশ করেন মাওলানা মঞ্জুর রহমান কোরাইশী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আব্দুল জব্বার, আমীর, নারায়ণগঞ্জ মহানগরী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা বশিরুল হক ভূঁইয়া, মহানগরীর কর্মপরিষদের সদস্য। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন থানা আমীর আক্কাস রুম্মান, মাওলানা কবির হোসাইন, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, সাকিল আহম্মেদ, মোশাররফ হোসেন প্রমূখ।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন স্বৈরাচারী সরকার জামায়াত নেতাদের অন্যায় ভাবে হত্যা করেছে, বর্ষিয়ান নেতা মাওলানা এ টি এম আজহারুল ইসলাম ভাইয়ের খালাশের মাধ্যমে প্রমান হলো।
জামায়াতে ইসলামী যারা করেন তারা চাঁদাবাজি করেনা, ঘুষ খায় না, দূর্নীতি করেন না। আগামীর নির্বাচনে সৎ ও আল্লাহভীরু ভালো মানুষকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে হবে, তাহলে জনগনের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠাতা হবে ইনশাআল্লাহ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪নং ওয়ার্ডে জামায়াতের সহযোগী সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর সিদ্ধিরগঞ্জ পূর্ব থানার ৪নং ওয়ার্ডের উদ্যােগে ৩০মে শুক্রবার সকালে সিদ্ধিরগঞ্জ হাজী ফজলুল হক স্কুলের অডিটরিয়ামে রফিকুল ইসলাম রানার পরিচালনায় এবং শরিফুল আলম খোকনের সভাপতিত্বে সহযোগী সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত সমাবেশে দারসুল কোরআন পেশ করেন মাওলানা মঞ্জুর রহমান কোরাইশী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আব্দুল জব্বার, আমীর, নারায়ণগঞ্জ মহানগরী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা বশিরুল হক ভূঁইয়া, মহানগরীর কর্মপরিষদের সদস্য। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন থানা আমীর আক্কাস রুম্মান, মাওলানা কবির হোসাইন, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, সাকিল আহম্মেদ, মোশাররফ হোসেন প্রমূখ।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন স্বৈরাচারী সরকার জামায়াত নেতাদের অন্যায় ভাবে হত্যা করেছে, বর্ষিয়ান নেতা মাওলানা এ টি এম আজহারুল ইসলাম ভাইয়ের খালাশের মাধ্যমে প্রমান হলো।
জামায়াতে ইসলামী যারা করেন তারা চাঁদাবাজি করেনা, ঘুষ খায় না, দূর্নীতি করেন না। আগামীর নির্বাচনে সৎ ও আল্লাহভীরু ভালো মানুষকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে হবে, তাহলে জনগনের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠাতা হবে ইনশাআল্লাহ।