বাংলাদেশি পাসপোর্ট পাওয়া কে এই কিউবা মিচেল
Published: 1st, June 2025 GMT
দেশের ফুটবল যেন প্রবাসী-স্রোত! হামজা চৌধুরী, ফাহামিদুল ইসলাম, শমিত সোমের পর আলোচিত নাম কিউবা মিচেল। কিছুদিন ধরেই তাঁকে নিয়ে নানা গুঞ্জন। এবার অবশ্য কোনো গুঞ্জন নয়, সত্যিই হতে চলেছে অনেক ফুটবলপ্রেমীর চাওয়া।
আজ বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেয়েছেন কিউবা মিচেল। রাতে বাফুফের একটি বিশ্বস্ত সূত্র এমন খবর প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছে। এরই মধ্যে কিউবা মিচেলকে বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর পরবর্তী ধাপের কাজও শুরু করেছে ফুটবল ফেডারেশন।
নিয়ম অনুযায়ী, কিউবা মিচেলকে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলাতে হলে ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফএ) ও তাঁর ক্লাব সান্ডারল্যান্ডের অনাপত্তিপত্র লাগবে। সেই আবেদনও করা শেষ। এখন শুধু অনাপত্তিপত্র পাওয়ার অপেক্ষা।
এফএ এবং সান্ডারল্যান্ড অনাপত্তিপত্র দেওয়ার পর ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে। সেই ধাপ শেষ হলে লাল-সবুজের জার্সিতে কিউবার বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না।
মিডফিল্ডের তিন পজিশন-ডিফেন্সিভ, সেন্ট্রাল এবং অ্যাটাকিংয়েও সমানভাবে দক্ষ কিউবা মিচেল.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরসহ ৩ জনকে আইনি নোটিশ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজী মুহম্মদ মুহসিন হলে নিজের সিট ফিরে পাওয়াসহ তিন দফা দাবিতে উপাচার্য, প্রক্টর ও হলটির প্রাধ্যক্ষ বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন এক শিক্ষার্থী।
ওই শিক্ষার্থী হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আলোচিত ভিপি পদপ্রার্থী জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালাল।
আরো পড়ুন:
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উত্তাল রাতের ক্যাম্পাস
চাকসু: ৩ পদ শূন্য রেখে বামপন্থিদের ‘বৈচিত্র্যের ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সুপ্রীম কোর্টের অ্যাডভোকেট বেল্লাল হোসাইন (মুন্সী বেল্লাল) স্বাক্ষরিত এক আইনি নোটিশে তিনি ঢাবি প্রশাসনের কাছে তিন দফা দাবি জানান।
জালাল আহমদ অভিযোগ করে জানান, হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তাকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। এ সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের মদদে তার ওপর মব হামলাও চালানো হয়। কিন্তু তদন্ত ছাড়াই হল প্রাধ্যক্ষ তাকে বহিষ্কার করেন এবং প্রশাসন তার নামে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করে।
এর আগে, হলের রুমমেটকে মারধর এবং ভাঙা টিউবলাইট দিয়ে আঘাত করার ঘটনায় জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালালের বিরুদ্ধে ‘হত্যাচেষ্টা’ মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন এবং ২৭ আগস্ট তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত। এরপর গত ১১ সেপ্টেম্বর আদালত জামিন মঞ্জুর করলে কারাগার থেকে মুক্ত হন জালাল।
ওই শিক্ষার্থীর দাবিগুলো হলো— হামলার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি ও প্রশাসনের ক্ষমা প্রার্থনা; অবৈধভাবে বাতিল হওয়া তার বৈধ সিট ফেরত দেওয়া; বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের উচ্ছেদ করা।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী