ভারতে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত আরো ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। 

ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরো ৩০৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এতে করে ভারতে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজার ১২১ জনে পৌঁছেছে।

আরো পড়ুন:

এক সিনেমায় কত পারিশ্রমিক পান নয়নতারা?

ভারত থেকে আগত যাত্রীদের নিয়ে বিমানবন্দরে বাড়তি সতর্কতা

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, কেরালা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রাজ্য, সেখানে ২ হাজার ২২৩ জন সক্রিয় আক্রান্ত। এরপর রয়েছে গুজরাট (১ হাজার ২২৩), দিল্লি (৭৫৭), পশ্চিমবঙ্গ (৭৪৭) এবং মহারাষ্ট্র (৬১৫)।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায়, দেশের সব রাজ্যকে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন সরবরাহ, আইসোলেশন বেড, ভেন্টিলেটর এবং প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে। পরিস্থিতি খারাপ হলে কীভাবে মোকাবিলা করা হবে, তা নিয়েও বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মহড়া চলছে।

সব মিলিয়ে, সংক্রমণ বৃদ্ধির এ সময়টিকে গুরুত্বসহকারে নিচ্ছে ভারতীয় প্রশাসন। সাধারণ জনগণকেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার এবং অপ্রয়োজনে ভিড় এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

ঢাকা/ফিরোজ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী মিথ্যা ইতিহাস তরুণরা গ্রহণ করেনি : মামুন মাহমুদ

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেছেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়েছিল।

তারপর আপামর জনসাধারণ পশ্চিম পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেন। তারপর নয় মাস যুদ্ধের মাধ্যমে লাখো শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো। সেই ইতিহাস গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে।

শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার ঘোষক বানিয়ে পাঠ্যপুস্তকে মিথ্যা ইতিহাস লিখে নতুন প্রজন্মকে শেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু নতুন প্রজন্ম তাদের মিথ্যা ইতিহাস গ্রহণ করেনি।  ২৪ এর জুলাইয়ে গণ-অভ্যুত্থানে এই তরুণ প্রজন্ম বড় ভূমিকা পালন করেছে।

মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার বিকালে সিদ্ধিরগঞ্জের  গোদনাইল মীরপাড়া এলাকায় স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও তবারক বিতরণ অনুষ্ঠানে অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এসব কথা বলেন।

বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম সিরাজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য অকিল উদ্দিন ভূঁইয়া, ৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শামসুদ্দিন শেখ, ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত হোসেন, ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মাসুদ প্রদান, সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম নয়ন প্রমুখ।

 

সম্পর্কিত নিবন্ধ