স্মার্টফোনে এখন দ্রুতগতির চার্জ বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। তবে পুরোনো কিছু ব্যবহৃত মডেলে ফাস্ট চার্জিং সুবিধা নেই। অথচ দ্রুত চার্জ দেওয়ার খুব প্রয়োজনে কী করবেন– এমন প্রশ্ন আসবে। কিছু কৌশল মানার চেষ্টা করলে দ্রুত চার্জ পরিষেবা পাওয়া কিন্তু সম্ভব। ডিভাইসে যেসব অ্যাপ বেশি ব্যবহৃত হয়, তা কিছু সময়ের জন্য বন্ধ করতে হবে। তখন ফাস্ট চার্জিং সুবিধা না থাকলেও ফোন চার্জ
নেবে দ্রুত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেসব স্মার্টফোনে ফাস্ট চার্জিংয়ের সুবিধা নেই, ওই সব ডিভাইস দ্রুত চার্জ দিতে হলে প্রথমেই ফোনের ফ্লাইট মোড সক্রিয় করতে হবে। বন্ধ করতে হবে ওয়াই-ফাই সংযোগ। তৃতীয় ধাপে ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যেসব অ্যাপ্লিকেশন চলছে, সেসব একসঙ্গে বন্ধ করতে হবে। আরেকটু দ্রুত চার্জের প্রয়োজনে ফোনকে ডার্ক মোডে নিয়ে চার্জ দিলে দারুণ সময় সাশ্রয় হবে।
অনেকেই হয়তো জানেন, ডিসপ্লের জন্য ব্যাটারি সবচেয়ে বেশি শক্তি খরচ করে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, দ্রুত চার্জ দেওয়ার সময়ে অবশ্যই ডিসপ্লেকে অফ বা বন্ধ রাখতে হবে। অনেকে অবশ্য বলেন, এমন পরিস্থিতিতে ফোন সুইচ অফ করে চার্জ দিলে দ্রুত চার্জ নেবে। কিন্তু বর্তমানে যেসব স্মার্টফোন প্রচলিত, সেগুলো বন্ধ না করে সচল অবস্থায় চার্জ দিলে ব্যাটারি দ্রুত শক্তি সঞ্চয় করে। অন্যদিকে, চার্জের সময়ে দুটি বিষয়ের ওপর নজর দেওয়া প্রয়োজন।
চার্জ দেওয়ার সময়ে অবশ্যই প্রকৃত চার্জার এবং কেবল ব্যবহার করতে হবে। নির্মাতার দেওয়া কেবল বা তার না হলে চার্জার ভালো হওয়া সত্ত্বেও দ্রুত চার্জ নাও নিতে পারে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ নকল
এছাড়াও পড়ুন:
কেন মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
‘আমি অনেক ভিডিও দেখেছি। এক ব্যক্তি আসক্তদের নিয়ে একটি সাক্ষাৎকারভিত্তিক সিরিজ করেন। সেখানে মাদকাসক্তরা যেসব অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতেন, সেগুলো থেকে আমি প্রেরণা নিয়েছি।’ চলচ্চিত্রবিষয়ক মার্কিন সাময়িকী ভ্যারাইটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এভাবেই বলছিলেন সিডনি সুইনি। তাঁর অভিনীত নতুন সিনেমা ‘ইকো ভ্যালি’ ওটিটি প্ল্যাটফর্ম অ্যাপল টিভি প্লাসে মুক্তি পেয়েছে ১৩ জুন। সাক্ষাৎকারে নিজের অভিনীত চরিত্রটির প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেছেন ২৭ বছর বয়সী মার্কিন অভিনেত্রী।
মাইকেল পিয়ার্সের সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার সিনেমাটিকে ক্লেয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন সিডনি সুইনি। গল্পের ক্লেয়ার এক উগ্র, হেরোইন-আসক্ত তরুণী, একের পর এক ভুল সিদ্ধান্তে ভয়ানক এক সংকটে জড়িয়ে পড়ে ক্লেয়ার। মাদকাসক্তি ও মানসিক ভাঙনের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে একদিন রক্তাক্ত অবস্থায় তার মায়ের (জুলিয়ান মুর) প্রত্যন্ত খামারবাড়িতে হাজির হয় ক্লেয়ার। দম বন্ধ করা আবহে শুরু হয় মা-মেয়ের সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। অতীতের গোপন সত্য উন্মোচিত হতে হতে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় তারা।
সিডনি সুইনি। রয়টার্স