ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নলডাঙায় সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরের তালা ভেঙে চুরির ঘটনা ঘটেছে। 

মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতের পৌনে চারটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। 

সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, রাত পৌনে চারটার দিকে গামছা দিয়ে মুখ ঢাকা এক ব্যক্তি মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে। পরে ওই ব্যক্তি মন্দিরের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে কিছু জিনিসপত্র চুরি করে পালিয়ে যায়।

মন্দির কমিটির সভাপতি বঙ্কিম মুখার্জি জানিয়েছেন, মন্দিরের প্রতীমার কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে ইমিটেশনের কয়কটি গহনা চুরি করে নিয়ে গেছে। প্রতীমার গলায় স্বর্ণের গহনা রয়েছে, এমন ধারণা থেকে চুরির ঘটনা ঘটতে পারে।

এরইমধ্যে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মো.

মনজুর মোরশেদ ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন।

ঢাকা/শাহরিয়ার/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মন দ র

এছাড়াও পড়ুন:

সৌদি আরবের নতুন গ্র্যান্ড মুফতি হলেন সালেহ বিন আব্দুল্লাহ

সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পদ ‘গ্র্যান্ড মুফতি’ হিসেবে ড. সালেহ বিন আব্দুল্লাহ বিন হুমাইদকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার পূর্ববর্তী গ্র্যান্ড মুফতি ড. শেখ আব্দুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আল-শেখের ইন্তেকালের পরই এই গুরুত্বপূর্ণ পদে তাকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

আজ বুধবার সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ইনসাইড দ্য হারাম। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, সৌদির রাজকীয় আদালত শিগগিরই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে।  

আরো পড়ুন:

সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি শেখ আব্দুল আজিজ আল-শেখের ইন্তেকাল

সৌদি আরবে ফেনীর যুবক অপহৃত, ভিডিও পাঠিয়ে ৫ লাখ টাকা দাবি

গ্র্যান্ড মুফতি হিসেবে নিয়োগলাভের পূর্বে সালেহ বিন আব্দুল্লাহ বিন হুমাইদ ইসলামী বিশ্বের দুটি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদায় অধিষ্ঠিত ছিলেন। প্রথমত, তিনি ১৯৮২ সাল থেকে পবিত্র মসজিদুল হারামের একজন সিনিয়র ও সম্মানিত ইমাম এবং খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দ্বিতীয়ত, তিনি মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববির ইমাম ও খতিবদের তত্ত্বাবধানকারী ‘প্রেসিডেন্সি অ্যাফেয়ার্স’ পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। 

তিনি ১৯৯৩ সাল থেকে সৌদি আরবের অ্যাসেম্বলির সদস্য এবং ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৯ পর্যন্ত মজলিস আল শুরার স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেছেন।

সালেহ বিন আব্দুল্লাহ বিন হুমাইদ সৌদি আরবের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় আলেম, যিনি একাধারে বিচারক, শিক্ষাবিদ, ও ইসলামি চিন্তাবিদ হিসেবেও সুপরিচিত। 

তিনি দীর্ঘদিন ধরে ইসলামি জ্ঞান, হিকমাহ এবং বিচার বিভাগীয় নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছেন। তার বক্তৃতা, গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও পাণ্ডিত্যপূর্ণ চিন্তা তাকে মুসলিম বিশ্বের কাছে শ্রদ্ধার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে।

ঢাকা/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ