Risingbd:
2025-11-09@07:34:37 GMT

আজ ‘ঝামেলার শেষ নেই’ দিবস

Published: 9th, November 2025 GMT

আজ ‘ঝামেলার শেষ নেই’ দিবস

প্রত্যেকেই জীবনে কম-বেশি ঝামেলার মধ্য দিয়েই দিন যাপন করে। এই পরিস্থিতিকে আলাদা গুরুত্ব দিয়ে বিশ্বে একটি দিবস পালিত হয়, যার নাম ‘ঝামেলার শেষ নেই দিবস’। আজ ৯ নভেম্বর, আজই সেই দিন। ‘ঝামেলার শেষ নেই দিবস’ বা (ক্যাওস নেভার ডাইস ডে) । 

জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে দিনটি পালিত হয়। কবে কীভাবে এর চল হয়েছিল, তা অবশ্য জানা যায় না। বিচিত্র এই দিবস পালন করতে পারেন। জীবন ও সময় ব্যবস্থাপনায় মনোযোগী হতে পারেন। এ জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে: 

আরো পড়ুন:

‘মাশরুম’ কী ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে?

মীরাবাই: যিনি রাজপ্রাসাদ ছেড়ে বৃন্দাবনে ঠাঁই নিয়েছিলেন

কাজের রুটিন তৈরি করুন
কাজ সহজ করে নিতে দৈনন্দিন কাজের একটি রুটিন তৈরি করুন এবং সেই অনুযায়ী কাজ করুন। এই অভ্যাস কাজকে গুছিয়ে আনতে এবং শেষ মুহূর্তের তাড়াহুড়ো এড়াতে সাহায্য করে।

কাজকে অগ্রাধিকার দিন
সব কাজকে সমান গুরুত্ব না দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেগুলোকে অগ্রাধিকার দিন। প্রয়োজনে ‘না’ বলতে শিখুন।

সমস্যার মূল কারণ চিহ্নিত করুন
ব্যক্তিগতভাবে কোনো সমস্যায় পড়লে তার কারণ বোঝার চেষ্টা করুন। এরপর আলোচনা করে সমাধানের পথ খুঁজুন।

অহংকার ত্যাগ করুন
সম্পর্কে বা অন্য কোনো পরিস্থিতিতে ঝামেলা এড়াতে চাইলে নিজের ভুলগুলো স্বীকার করার মানসিকতা রাখুন।

অতিরিক্ত চিন্তা কমান
যেসব বিষয় আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে, সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন হোন। তা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা বাদ দিন। বর্তমান মুহূর্তের দিকে মনোযোগ দিন। 

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

চার জেলার পদ্মার চরে হঠাৎ কেন দেড় হাজার পুলিশের বিশেষ অভিযান

চার জেলা রাজশাহীর বাঘা, পাবনার বেড়া ও ঈশ্বরদী, নাটোরের লালপুর ও কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মার চরে আজ রোববার সকাল থেকে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। অভিযানে পুলিশের রাজশাহী ও খুলনা রেঞ্জের দেড় হাজার সদস্য অংশ নিয়েছেন।

পুলিশ রাজশাহী রেঞ্জের অধীন রাজশাহী, পাবনা ও নাটোরে পরিচালিত অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’। অভিযানে তাদের ১ হাজার ২০০ পুলিশ সদস্য আছেন। তবে খুলনা রেঞ্জের অধীন কুষ্টিয়ায় যে অভিযান চলছে, এর কোনো নাম দেওয়া হয়নি। এখানে অভিযানে আছেন ৩০০ পুলিশ সদস্য।

সম্প্রতি পদ্মার চরকেন্দ্রিক অপরাধ বেড়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছিল। এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত হিসেবে ‘কাকন বাহিনী’র নাম আসে। এই বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা কথায় কথায় গুলি করে, মানুষ হত্যা করে, চরের বালু ও ফসল লুট করে, অপহরণ ও চাঁদাবাজি করে।

সর্বশেষ গত ২৭ অক্টোবর চরে ফসল কাটাকে কেন্দ্র করে ‘কাকন বাহিনী’র গুলিতে তিন কৃষক নিহত হন। এ ঘটনায় বাহিনীর প্রধান হাসিনুজ্জামান কাকনসহ কয়েকজনের নামে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানায় একটি মামলা হয়। রাজশাহী, নাটোর, পাবনা ও কুষ্টিয়ায় মোট ছয়টি মামলা হয়েছে এই বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে।

পদ্মার চরে পুলিশের অভিযান। নাটোরের লালপুরে

সম্পর্কিত নিবন্ধ