গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
Published: 9th, November 2025 GMT
গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. আজাদ জাহান। তিনি বর্তমান জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফীনের স্থলাভিষিক্ত হবেন। তাকে উপসচিব হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ছয়জন ডিসিকে অন্য জেলায় বদলি এবং উপসচিব পদ মর্যাদার নয়জন কর্মকর্তাকে ৯ জেলায় ডিসির দায়িত্ব দিয়ে আদেশ জারি করেছে।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ভোলার জেলা প্রশাসক মো.
বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ২৫তম ব্যাচের কর্মকর্তা মো. আজাদ জাহান ২০২৪ সালের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ভোলার জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি কুষ্টিয়ার মিরপুর ও চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মো. আজাদ জাহান ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তার জন্ম ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুন্ডু উপজেলায়।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আজ দ জ হ ন উপসচ ব
এছাড়াও পড়ুন:
উপসচিব মামুন মিয়াকে ‘তিরস্কার’
অনুমতি ছাড়া একটি বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটিতে সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ায় উপসচিব মো. মামুন মিয়াকে ‘তিরস্কার’ (লঘুদণ্ড) দিয়েছে সরকার। তিনি বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মামুন মিয়া পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা মহানগর কার্যালয়ের পরিচালক থাকাকালে নরসিংদীর ঘোড়াশালের করতেতৈল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হিসেবে দুই মেয়াদ দায়িত্ব নেন, যা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে ১৯ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয় এবং কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। পরে ব্যক্তিগত শুনানি শেষে তদন্ত কর্মকর্তা মামুন মিয়ার বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে প্রতিবেদন দেন। সেই ভিত্তিতে তাকে তিরস্কারের শাস্তি দেওয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, অনুমতি ছাড়া ভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পদ গ্রহণ সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা ও সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী অসদাচরণ হিসেবে গণ্য।
ঢাকা/এএএম/এস