বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এখন থেকে রাষ্ট্র মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংকের চুক্তিবদ্ধ এক্সচেঞ্জ হাউজের মাধ্যমে সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘণ্টাব্যাপী তাদের প্রিয়জনের বিকাশ হিসাবে রেমিট্যান্স জমা করতে পারবেন।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকে এই সুবিধার উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো.

ওয়াহিদুল ইসলাম।

এ সময় বিকাশ এর বাণিজ্যিক বিভাগের প্রবাসী আয় শাখার প্রধান মোহাম্মদ জাহিদুল আহসান ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার তানভীর মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।

এখন থেকে মুহূর্তের মধ্যে গ্রাহকরা তাদের প্রবাসের কাষ্টার্জিত টাকা জমা করতে পারবেন বিকাশ ওয়ালেটে। এর ফলে বৈদেশিক রেমিট্যান্সে আসবে নতুন দিগন্ত।

এতে ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পারসুমা আলম, হাসান তানভীর ও মো. হারুনুর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী, মো. ইসমাইল হোসেন শেখ, মোহাম্মদ সাফায়েত হোসেন, সালামুন নেছা, মো. মনিরুল হক, মহাব্যবস্থাপক ও চিফ ইনফরমেশন টেকনোলজি অফিসার মো. অহিদুল ইসলাম সরকার ও রেমিট্যান্স বিভাগের প্রধান এ কে এম জাকির হোসেনসহ ব্যাংক এবং বিকাশ এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।-বিজ্ঞপ্তি

ঢাক/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

সাহসী দৃশ্যে তোলপাড়, সত্তরের আলোচিত সেই নায়িকাকে ভুলে গেছে বলিউড

‘আমি এত নগ্ন পুরুষ দেখেছি, এখন আর পোশাক পরা পুরুষদের সহ্য করতে পারি না।’ ১৯৭০ সালের বলিউড ছবি ‘চেতনা’য় এক তরুণ যৌনকর্মী তাঁর দ্বিধাগ্রস্ত গ্রাহককে উদ্দেশ করে বলেছিলেন কথাটি। বয়স তখন ২০, সদ্য ফিল্ম স্কুল-পাস করা রেহানা সুলতান অভিনয় করেছিলেন সেই যৌনকর্মীর ভূমিকায়। রক্তলাল শিফনের শাড়ি পরা সেই সিনেমা দিয়েই চমকে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। মনে করা হয়েছিল, হিন্দি সিনেমার আগামী দিনের তারকা হবেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রেহানা হয়ে গেছেন হিন্দি সিনেমার বিস্তৃত এক নাম। আজ ১৯ নভেম্বর রেহানা সুলতানের জন্মদিন। এ উপলক্ষে আলো ফেলা যাক তাঁর ক্যারিয়ারে।

সাহসী ব্যতিক্রম
সত্তরের দশকের শুরু, ভারতে তখনো ‘ধীরে চলা’ সমাজ। কয়েক বছর আগেও সেন্সর বোর্ড ‘লেডি চ্যাটারলিজ লাভার’ নিষিদ্ধ করেছিল। বলিউডে তখনো বাজিমাত করত আবেগময়, গান-নাচের বড় বড় ছবি। নির্মাতা শ্যাম বেনেগালের ভাষায়, সেই সময়ের নায়িকাদের ‘পবিত্র ও কুমারী’ হিসেবে দেখাতে হতো।

কিছুদিনের মধ্যেই প্রযোজকেরা তাঁকে দিতে লাগলেন একের পর এক ‘দুঃসাহসী’ চরিত্র—যেগুলো আসলে বৃষ্টির দৃশ্য, বাথটব দৃশ্য—এমন সব চিত্রনাট্য, যার উদ্দেশ্যই কেবল নারীর শরীর দেখানো। এক প্রযোজকের দেওয়া অশ্লীল চিত্রনাট্য দেখে রেহানা সরাসরি পালিয়ে যান।‘দস্তক’ সিনেমার পোস্টার থেকে। আইএমডিবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ