চিত্রনায়ক শরীফুল রাজ ও চিত্রনায়িকা সুনেরাহ বিনতে কামালের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন কম হয়নি। বছর দুয়েক আগে তাদের কয়েকটি স্থিরচিত্র ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়। এ ভিডিওতে রাজের সঙ্গে অভিনেত্রী সুনেরাহ বিনতে কামালের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ ও ‘অসংলগ্ন’ কিছু আলাপচারিতা রয়েছে। 

এ ভিডিও প্রকাশের পর বিষয়টি নিয়ে নেটিজেনরা সমালোচনায় মেতে উঠেন। তারপর চিত্রনায়ক শরীফুল রাজ ও সুনেরাহ বিনতে কামালকে আর একসঙ্গে দেখা যায়নি। এ দুই তারকার ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছেন, ঘটনার শুরুতে তাদের মধ্যে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিল না। দুই বছর আগের সেই অভিমান কী ঘুচল? এ প্রশ্ন এখন ভক্তদের। কারণ, মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) রাজের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে ফেসবুকে রাজকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সুনেরাহ। 

আরো পড়ুন:

গ্রাম বদলে দিয়েছে সিনেমা, স্বীকৃতি পেলেন পরিচালক ডায়মন্ড

‘সোলজার’-এ শাকিবের বিপরীতে তানজিন তিশার ফার্স্টলুক প্রকাশ

রাজের সঙ্গে তোলা একটি ছবি পোস্ট করে সুনেরাহ তার ফেসবুকে লিখেছেন, “শুভ জন্মদিন দোস্ত। তোর জন্য আরেকটি আশীর্বাদের বছর এগিয়ে আসুক, আশীর্বাদে কাটুক দিন। তুই দুর্দান্ত একজন অভিনেতা। প্রতিদিন তুই নিজের পথে একটু একটু করে এগিয়ে যা।” 

রাজ-সুনেরাহ অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘ন ডরাই’। এর বেশ আগে থেকেই তাদের বন্ধুত্ব। 

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

২৬ টুকরা লাশ উদ্ধারের ঘটনায় নিহতের বন্ধুসহ দুইজনের স্বীকারোক্তি

রংপুরের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক হত্যার ঘটনায় তাঁর বন্ধু মো. জরেজুল ইসলাম (৩৯) এবং শামীমা আক্তার (৩৫) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার ঢাকার দুই চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল ওয়াহাব ও মাসুম মিয়া তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করেন।

১৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঈদগাহ মাঠের গেটের কাছে নীল রঙের দুটি ড্রামে আশরাফুলের খণ্ড খণ্ড মরদেহ পাওয়া যায়। তাৎক্ষণিক পরিচয় শনাক্ত না হলেও পরে আঙুলের ছাপ নিয়ে আশরাফুলের পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশ। পরদিন আশরাফুলের বোন আনজিরা বেগম বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় এই হত্যা মামলা করেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের উপপরিদর্শক জিন্নাত আলী জানান, পাঁচ দিনের রিমান্ডে থাকা অবস্থায় আজ তাঁরা দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হন। পরে আসামিদের আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পুলিশ পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন। এরপর আবদুল ওয়াহাবের আদালত জরেজুলের এবং মাসুম মিয়ার আদালত শামীমার জবানবন্দি গ্রহণ করেন।

১৪ নভেম্বর প্রধান আসামি জরেজুল কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে আর শামীমাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন তাঁদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

স্বজনেরা জানান, আশরাফুল ছিলেন কাঁচামালের ব্যবসায়ী। ১১ নভেম্বর রাতে বন্ধু জরেজের সঙ্গে বাড়ি থেকে ঢাকায় যান আশরাফুল হক। পরদিন বুধবার (১২ নভেম্বর) রাত ৯টা পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছিল। এর পর থেকে আর তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি।

আরও পড়ুনএক আসামি বলছেন, ফাঁদে ফেলে হত্যা, আরেকজন বলছেন, ত্রিভুজ প্রেম, দুই তথ্য দিল র‍্যাব ও পুলিশ১৫ নভেম্বর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ