জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে নিজেদের প্যানেল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের (২০ ব্যাচ) নবীন শিক্ষার্থীরা। 

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচতলায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ‘তরুণ শিক্ষার্থী ঐক্য’ নামের আংশিক এ প্যানেলটি ঘোষণা করেন তারা।

আরো পড়ুন:

জকসু: ছাত্রদলের বিদ্রোহীদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার

জকসু: ছাত্রশক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা

তারা জানান, সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে পরিসংখ্যান বিভাগের তাওসিন ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ইংরেজি বিভাগের খন্দকার সালিল আলম আরাফ এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে শাহরিয়ার রহমান আবির প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

১১ সদস্যবিশিষ্ট এই প্যানেলে রয়েছেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে আশিফুল আকাশ, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক পদে শুভ্রা মণ্ডল, ক্রীড়া সম্পাদক পদে আবদুল্লাহ সালেহ চৌধুরি এবং সমাজসেবা ও শিক্ষার্থীকল্যাণ সম্পাদক পদে লড়বেন আকরামুজ্জামান।

নির্বাহী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন রাকিবুল হাসান, পাভেল আনাম, সাদমান সাফিন ও মুশফিকুর রহমান।

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জকস জকস

এছাড়াও পড়ুন:

২৬ টুকরা লাশ উদ্ধারের ঘটনায় নিহতের বন্ধুসহ দুইজনের স্বীকারোক্তি

রংপুরের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক হত্যার ঘটনায় তাঁর বন্ধু মো. জরেজুল ইসলাম (৩৯) এবং শামীমা আক্তার (৩৫) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার ঢাকার দুই চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল ওয়াহাব ও মাসুম মিয়া তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করেন।

১৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঈদগাহ মাঠের গেটের কাছে নীল রঙের দুটি ড্রামে আশরাফুলের খণ্ড খণ্ড মরদেহ পাওয়া যায়। তাৎক্ষণিক পরিচয় শনাক্ত না হলেও পরে আঙুলের ছাপ নিয়ে আশরাফুলের পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশ। পরদিন আশরাফুলের বোন আনজিরা বেগম বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় এই হত্যা মামলা করেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের উপপরিদর্শক জিন্নাত আলী জানান, পাঁচ দিনের রিমান্ডে থাকা অবস্থায় আজ তাঁরা দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হন। পরে আসামিদের আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পুলিশ পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন। এরপর আবদুল ওয়াহাবের আদালত জরেজুলের এবং মাসুম মিয়ার আদালত শামীমার জবানবন্দি গ্রহণ করেন।

১৪ নভেম্বর প্রধান আসামি জরেজুল কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে আর শামীমাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন তাঁদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

স্বজনেরা জানান, আশরাফুল ছিলেন কাঁচামালের ব্যবসায়ী। ১১ নভেম্বর রাতে বন্ধু জরেজের সঙ্গে বাড়ি থেকে ঢাকায় যান আশরাফুল হক। পরদিন বুধবার (১২ নভেম্বর) রাত ৯টা পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছিল। এর পর থেকে আর তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি।

আরও পড়ুনএক আসামি বলছেন, ফাঁদে ফেলে হত্যা, আরেকজন বলছেন, ত্রিভুজ প্রেম, দুই তথ্য দিল র‍্যাব ও পুলিশ১৫ নভেম্বর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ