বহিষ্কারাদেশ নিয়ে শিক্ষার্থীদের সমালোচনা, আপিল করার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
Published: 5th, October 2025 GMT
জুলাই অভ্যুত্থানে হামলা, হলে অস্ত্র রাখা ও র্যাগিংয়ের অভিযোগে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৯ জন শিক্ষার্থীকে শাস্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন শিক্ষার্থীরা। এর জবাবে বহিষ্কারাদেশ পাওয়া সংক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের আপিলের পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ ছলিম মোহাম্মদ আবদুল কাদির স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৩৭তম সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, শাহপরান হলে অস্ত্র, মাদকের সঙ্গে জড়িত ও র্যাগিংয়ের ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিন্নভাবে উপস্থাপনের বিষয়টি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থান–পরবর্তী সময়ে বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভুক্তভোগী সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটিগুলো তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ এবং সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে শৃঙ্খলা কমিটির নিকট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। শৃঙ্খলা কমিটি বিষয়টি পর্যালোচনা করে সিন্ডিকেট সভায় উপস্থাপন করে।
বিবৃতি আরও বলা হয়, বিভিন্ন গুরুতর ইস্যুতে ইতিমধ্যে গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে সংক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রার বরাবর আপিল আবেদন করলে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণপূর্বক দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে নিষ্পত্তিকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর সিন্ডিকেটের ২৩৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হামলা ও হলে অস্ত্র রাখার দায়ে ৫৪ জন ও র্যাগিংয়ের দায়ে ২৫ জন শিক্ষার্থীকে আজীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়। এর পর থেকেই নিরপরাধ ও এক বছর পর র্যাগিং ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারের বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কর্তৃপক্ষের সমালোচনা করেন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বহিষ্কারাদেশ নিয়ে শিক্ষার্থীদের সমালোচনা, আপিল করার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
জুলাই অভ্যুত্থানে হামলা, হলে অস্ত্র রাখা ও র্যাগিংয়ের অভিযোগে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৯ জন শিক্ষার্থীকে শাস্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন শিক্ষার্থীরা। এর জবাবে বহিষ্কারাদেশ পাওয়া সংক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের আপিলের পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ ছলিম মোহাম্মদ আবদুল কাদির স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৩৭তম সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, শাহপরান হলে অস্ত্র, মাদকের সঙ্গে জড়িত ও র্যাগিংয়ের ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিন্নভাবে উপস্থাপনের বিষয়টি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থান–পরবর্তী সময়ে বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভুক্তভোগী সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটিগুলো তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ এবং সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে শৃঙ্খলা কমিটির নিকট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। শৃঙ্খলা কমিটি বিষয়টি পর্যালোচনা করে সিন্ডিকেট সভায় উপস্থাপন করে।
বিবৃতি আরও বলা হয়, বিভিন্ন গুরুতর ইস্যুতে ইতিমধ্যে গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে সংক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রার বরাবর আপিল আবেদন করলে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণপূর্বক দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে নিষ্পত্তিকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর সিন্ডিকেটের ২৩৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হামলা ও হলে অস্ত্র রাখার দায়ে ৫৪ জন ও র্যাগিংয়ের দায়ে ২৫ জন শিক্ষার্থীকে আজীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়। এর পর থেকেই নিরপরাধ ও এক বছর পর র্যাগিং ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারের বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কর্তৃপক্ষের সমালোচনা করেন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা।