দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
Published: 5th, October 2025 GMT
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক কামরুল হাসান খান আজ রোববার এ রায় দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের আইনজীবী বোরহান উদ্দিন।
বোরহান উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ১৬ বছর আগে করা দুদকের মামলায় থেকে খালাস পেয়েছেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি মামলাটি করা হয়েছিল।
মামলায় অভিযোগ আনা হয়, রাজধানীর রায়েরবাজারে গয়েশ্বরের ছয়তলা বাড়ি আছে। কেরানীগঞ্জে রয়েছে একটি বাড়ি। বাড়ি দুটির নির্মাণ ব্যয় উল্লেখ করা হয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা। অথচ তদন্তে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে দিয়ে হিসাব করিয়ে দেখা যায়, এই নির্মাণ ব্যয় ২৫ লাখ টাকার বেশি। পরে মামলাটি তদন্ত করে ২০০৯ সালের ৫ জুলাই অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ২৯ জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক কামরুল হাসান খান আজ রোববার এ রায় দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের আইনজীবী বোরহান উদ্দিন।
বোরহান উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ১৬ বছর আগে করা দুদকের মামলায় থেকে খালাস পেয়েছেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি মামলাটি করা হয়েছিল।
মামলায় অভিযোগ আনা হয়, রাজধানীর রায়েরবাজারে গয়েশ্বরের ছয়তলা বাড়ি আছে। কেরানীগঞ্জে রয়েছে একটি বাড়ি। বাড়ি দুটির নির্মাণ ব্যয় উল্লেখ করা হয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা। অথচ তদন্তে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে দিয়ে হিসাব করিয়ে দেখা যায়, এই নির্মাণ ব্যয় ২৫ লাখ টাকার বেশি। পরে মামলাটি তদন্ত করে ২০০৯ সালের ৫ জুলাই অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ২৯ জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।