রাজধানীর জাতীয় ক্রীড়া অডিটরিয়ামে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো ‘আন্ত-ইউনিভার্সিটি বডিবিল্ডিং এবং ফিটনেস চ্যাম্পিয়নশিপ’।

শনিবার প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (পুনাব) এই চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজন করে।

আরো পড়ুন:

হাবিপ্রবিতে বকেয়া টাকা চাওয়ায় ক্যান্টিন পরিচালককে মারধর

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে এয়ারটেল আড্ডা কনসার্ট অনুষ্ঠিত

আয়োজনের তত্ত্বাবধানে ছিলেন বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং ফেডারেশন এবং পুনাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট আসিফ মোহাম্মদ বিন আলম। এতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির প্রান্তিক উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক এম.

এ মালেক, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান, রিয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান এমডি রবিউল আলম রুহিন, খালেদা জিয়া তারেক রহমান মুক্তি পরিদের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রতন, জাসাসের সাবেক সহ সভাপতি ড. আরিফুর রহমান মোল্লা, ফিটলাইফ-বিডির প্রতিষ্ঠাতা আবু সুফিয়ান, বাংলাদেশ বডি বিল্ডিং ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল্লাহ আল খালেদ।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। চার ক্যাটাগরিতে খেলা হয় (মেনস ফিজিক ১৬৬, মেন্স ফিজিক ১৭০+, ওপেন ডেনিম জিনস, ওপেন বডিবিল্ডিং কম্পিটিশন)। সব ক্যাটাগরি মিলে ৩ জন বিজয়ীকে পুরস্কারের অর্থ হস্তান্তর করা হয়।

আসিফ মোহাম্মদ বিন আলম বলেন, “বর্তমান তরুণদের বিপথে যেতে না দেওয়ার মাধ্যম হিসেবে শরীর চর্চার অনেক বড় ভূমিকা আছে। কারণ সুস্থ দেহ, সুস্থ মন ও সুস্থ মস্তিষ্ক তৈরি করে। পাশাপাশি আমরা এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তরুণ বডিবিল্ডারদের প্রমোট করতে চাই। তৈরি করতে চাই সুস্থ ও মানবিক তরুণ প্রজন্ম।”

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইউন ভ র স ট

এছাড়াও পড়ুন:

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের পূর্ণ সমর্থন চাই: প্রধান উপদেষ্টা

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের জন্য কমনওয়েলথের পূর্ণ সমর্থন চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমনওয়েলথ মহাসচিব শার্লি আয়োরকর বচওয়ের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা এ সমর্থন চান।

আরো পড়ুন:

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

এ সময়ে তিনি বলেন, “আমাদের গণতান্ত্রিক রূপান্তর এবং আসন্ন সাধারণ নির্বাচনে আপনারা সমর্থন দেবেন বলে আশা করি।”

তিনি কমনওয়েলথ মহাসচিবকে বাংলাদেশের নির্বাচনের প্রতি গভীর আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন অবাধ, স্বচ্ছ, গ্রহণযোগ্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে আয়োজনের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

জবাবে কমনওয়েলথ মহাসচিব প্রধান উপদেষ্টাকে আশ্বস্ত করেন, “কমনওয়েলথ বাংলাদেশের নির্বাচন ও নির্বাচন পরবর্তী রূপান্তরের ক্ষেত্রে পূর্ণ সমর্থন দেবে।”

তিনি বলেন, “কমনওয়েলথের ৫৬টি দেশ-যেখানে জি-৭ ও জি-২০-এর সদস্যরাও অন্তর্ভুক্ত-যাদের হাতে বিপুল সম্পদ রয়েছে। এই দেশগুলো একে অপরকে শক্তিশালী করতে সেই সম্পদ ব্যবহার করতে পারে।”

মহাসচিব আরো জানান, তিনি দেশের গুরুত্বপূর্ণ সব অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে প্রধান বিচারপতি, আইন উপদেষ্টা, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি যোগ করেন, “দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি খুব আশাবাদী।”

মহাসচিব নিশ্চিত করেন, “আসন্ন নির্বাচনের আগে পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর জন্য কমনওয়েলথ প্রস্তুতি নিচ্ছে।”

বৈঠকে দুই নেতা তরুণদের ক্ষমতায়ন, উদ্যোক্তা তৈরি, সামাজিক ব্যবসা সৃষ্টি এবং বেকারত্ব, কার্বন নির্গমন ও বৈষম্য হ্রাসের লক্ষ্য নিয়ে তিন-শূন্য ভিশন বাস্তবায়ন সম্পর্কেও আলোচনা করেন। খবর বাসসের।

ঢাকা/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ