গবেষণাভিত্তিক শিশুশিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নে কাজ করবে বেরি
Published: 13th, October 2025 GMT
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গবেষণাভিত্তিক প্রারম্ভিক শিক্ষার বিকাশ, শিশুদের মানসিক ও নৈতিক বিকাশে উদ্ভাবনী পদ্ধতি প্রয়োগ এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্য নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আর্লি এডুকেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউট (বেরি)।
সম্প্রতি ঢাকার তেজগাঁওয়ে উদ্বোধনী সেমিনারে প্রতিষ্ঠানটি শিশুশিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষক উন্নয়ন, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়নে গবেষণার ভূমিকা জোরদারের অঙ্গীকার করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আহ্বায়ক কমিটি সদস্য শামীমা আক্তার, সাইফুর রহমান খোকন, রফিকুল ইসলাম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সানাহ। প্রতিষ্ঠানটি অর্গানাইজেশন ফর ডিজেবলড ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড রাইটস (ওডিআইআর) সহপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে।
সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক শাকিল আজাদ মনন বলেন, “প্রারম্ভিক (শিশু) শিক্ষা পদ্ধতি, সিলেবাস ও কারিকুলামকে সময়োপযোগী ও বাস্তবমুখী করা এবং গবেষণাভিত্তিক শিশু শিক্ষা কার্যক্রমকে সম্প্রসারিত করা আমাদের লক্ষ্য। আমরা অন্তর্ভুক্তি, নৈতিক শিক্ষা ও শিক্ষণ উদ্ভাবনে জোর দেওয়া, আর্থিক অসুবিধায় থাকা শিক্ষকবৃন্দকে গবেষণায় সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ প্রদান করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন কেন্দ্রীয় ও প্রান্তিক পর্যায়ের সংগঠনের সহায়তায় রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারণীদের কাছে উপস্থাপন করব। পাশাপাশি আমরা পরিবেশ ও সুস্বাস্থ্য খাদ্য উৎপাদনে কাজ করে যাব যেন শিশুদের বিকাশ সঠিকভাবে হয়।”
অনুষ্ঠানের শুরুতে জার্মানি থেকে অনলাইনে সংগঠনটির উপদেষ্টা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত শিশু শিক্ষা বিষয়ক গবেষক ও আইটি বিশেষজ্ঞ কামরুজ্জামান বলেন, “আমি ৩০ বছর যাবৎ বাংলাদেশের শিশু শিক্ষা নিয়ে কাজ করছি। শিশুদের জন্য তেমন কোনো মানসম্মত বই না থাকায় আমি নিজেই বই ছাপিয়েছি। এছাড়া, শিশুদের বিকাশ হওয়ার জন পুষ্টিকর খাদ্য ও পরিবেশ নিশ্চিত করাও হবে এ সংগঠনের কাজ।”
“পাশাপাশি আমাদের শহরে বা আশেপাশের পরিবেশ বসবাস যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। আমরা ধীরে ধীরে সকল বিষয় নিয়ে সমাজে কাজ করব এর জন্য আগে আমাদের এসব বিষয় জানতে হবে।”
প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, শিক্ষকসহ অন্যান্য পেশাজীবীরা।
ঢাকা/এইচএম/ইভা
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র লক ষ য পর ব শ ক জ কর
এছাড়াও পড়ুন:
গবেষণাভিত্তিক শিশুশিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নে কাজ করবে বেরি
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গবেষণাভিত্তিক প্রারম্ভিক শিক্ষার বিকাশ, শিশুদের মানসিক ও নৈতিক বিকাশে উদ্ভাবনী পদ্ধতি প্রয়োগ এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্য নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আর্লি এডুকেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউট (বেরি)।
সম্প্রতি ঢাকার তেজগাঁওয়ে উদ্বোধনী সেমিনারে প্রতিষ্ঠানটি শিশুশিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষক উন্নয়ন, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়নে গবেষণার ভূমিকা জোরদারের অঙ্গীকার করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আহ্বায়ক কমিটি সদস্য শামীমা আক্তার, সাইফুর রহমান খোকন, রফিকুল ইসলাম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সানাহ। প্রতিষ্ঠানটি অর্গানাইজেশন ফর ডিজেবলড ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড রাইটস (ওডিআইআর) সহপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে।
সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক শাকিল আজাদ মনন বলেন, “প্রারম্ভিক (শিশু) শিক্ষা পদ্ধতি, সিলেবাস ও কারিকুলামকে সময়োপযোগী ও বাস্তবমুখী করা এবং গবেষণাভিত্তিক শিশু শিক্ষা কার্যক্রমকে সম্প্রসারিত করা আমাদের লক্ষ্য। আমরা অন্তর্ভুক্তি, নৈতিক শিক্ষা ও শিক্ষণ উদ্ভাবনে জোর দেওয়া, আর্থিক অসুবিধায় থাকা শিক্ষকবৃন্দকে গবেষণায় সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ প্রদান করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন কেন্দ্রীয় ও প্রান্তিক পর্যায়ের সংগঠনের সহায়তায় রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারণীদের কাছে উপস্থাপন করব। পাশাপাশি আমরা পরিবেশ ও সুস্বাস্থ্য খাদ্য উৎপাদনে কাজ করে যাব যেন শিশুদের বিকাশ সঠিকভাবে হয়।”
অনুষ্ঠানের শুরুতে জার্মানি থেকে অনলাইনে সংগঠনটির উপদেষ্টা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত শিশু শিক্ষা বিষয়ক গবেষক ও আইটি বিশেষজ্ঞ কামরুজ্জামান বলেন, “আমি ৩০ বছর যাবৎ বাংলাদেশের শিশু শিক্ষা নিয়ে কাজ করছি। শিশুদের জন্য তেমন কোনো মানসম্মত বই না থাকায় আমি নিজেই বই ছাপিয়েছি। এছাড়া, শিশুদের বিকাশ হওয়ার জন পুষ্টিকর খাদ্য ও পরিবেশ নিশ্চিত করাও হবে এ সংগঠনের কাজ।”
“পাশাপাশি আমাদের শহরে বা আশেপাশের পরিবেশ বসবাস যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। আমরা ধীরে ধীরে সকল বিষয় নিয়ে সমাজে কাজ করব এর জন্য আগে আমাদের এসব বিষয় জানতে হবে।”
প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, শিক্ষকসহ অন্যান্য পেশাজীবীরা।
ঢাকা/এইচএম/ইভা