ঢাকা-২০ আসনে এনসিপির মনোনয়ন ফরম নিলেন মুকুল
Published: 8th, November 2025 GMT
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা-২০ (ধামরাই) আসনে প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসাদুল ইসলাম মুকুল।
শনিবার (৮ নভেম্বর) ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে তিনি মনোনয়ন ফরম নেন।
আরো পড়ুন:
নিবন্ধন ও প্রতীক পাওয়ায় মিরপুরে এনসিপির আনন্দ মিছিল
১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে নির্বাচন করা কঠিন: আসিফ
দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ নেতা হান্নান মাসুদ ও তাসনীম জারা। তারা আসাদুল ইসলাম মুকুলের হাতে মনোনয়ন ফরম তুলে দেন। এ সময় ধামরাই উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ধামরাই উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী ইসরাফিল খোকন, জাতীয় যুব শক্তির আশিকুর রহমান, ছাত্র শক্তির সামিউল ইসলাম লিমান এবং কাউছার আহমেদসহ স্থানীয় পর্যায়ের শতাধিক নেতাকর্মী মুকুলের সঙ্গে ছিলেন।
মনোনয়ন নেওয়ার পর আসাদুল ইসলাম মুকুল বলেন, “ধামরাইয়ের উন্নয়ন ও তরুণ সমাজকে রাজনীতির ইতিবাচক ধারায় যুক্ত করার লক্ষ্যে আমি নির্বাচনে অংশ নিতে চাই। জনগণের আস্থা ও ভালোবাসাই আমার শক্তি।”
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা জানান, আগামী নির্বাচনে ঢাকা-২০ আসনে দলীয় প্রার্থী নিয়ে তারা সক্রিয়ভাবে মাঠে নামবেন এবং সংগঠনকে আরো শক্তিশালী করতে তৃণমূলে প্রচার শুরু করেছেন।
এনসিপির হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে সারা দেশের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে পারছে। আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন ফরম সংগ্রহ প্রক্রিয়া চলবে। ১৫ নভেম্বরের পর প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।
ঢাকা/সাব্বির/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এনস প এনস প র ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
গভীর রাতে মোহাম্মদপুরের সেন্ট যোসেফ স্কুলে ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সেন্ট যোসেফ উচ্চবিদ্যালয়ের ভেতরে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে বিদ্যালয়ের তিন নম্বরের ফটকের ভেতরে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, শুক্রবার রাত আড়াইটার দিকে বিদ্যুৎ ছিল না। ঠিক সেই সময় ৩ নম্বর ফটকের বাইরে থেকে একটি ককটেল ভেতরে ছুড়ে মারা হয়। এতে বিস্ফোরণ হয়। কেউ হতাহত হয়নি। কে বা কারা ককটেল ছুড়েছে, সেটি তারা দেখেনি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজ শনিবার দুপুরে সেন্ট যোসেফ স্কুলের নিরাপত্তা প্রহরী রায়হান ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ককটেল বিস্ফোরণের সময় তিনি ডিউটিতে ছিলেন না। সকালে এসে বিস্ফোরণের খবর জেনেছেন। রাতে নিরাপত্তা প্রহরী ডিউটিতে থাকলেও ওই সময় বিদ্যুৎ না থাকায় কারা ককটেল ছুড়েছে, সেটি দেখা যায়নি।
এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিকুল আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘কে বা কারা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, এখনো শনাক্ত করা যায়নি। এই ঘটনায় স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরির আবেদন করা হয়েছে। আমরা সিসিটিভি ফুটেজ দেখেছি। অন্ধকার থাকায় ফুটেজে তেমন কিছু পাওয়া যায়নি। আমরা এ বিষয়ে সময় নিয়ে কাজ করছি।’
এর আগে শুক্রবার রাত পৌনে ১১টার দিকে রাজধানীর রমনা এলাকায় অবস্থিত সেন্ট মেরি’স ক্যাথেড্রাল গির্জায়ও দুটি ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে একটি ককটেল বিস্ফোরিত হলেও আরেকটি অবিস্ফোরিত থেকে যায়। পরে পুলিশের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল এসে সেটি নিষ্ক্রিয় করে। এ ঘটনায়ও কেউ হতাহত হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে।