মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি সৌদি আরবের কাছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দেবেন। ট্রাম্পের এই ঘোষণা আরব দেশগুলোতে অত্যাধুনিক অস্ত্র সরবরাহের ক্ষেত্রে ওয়াশিংটনের নীতিতে বড় ধরনের একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত। খবর আলজাজিরার।

সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের যুক্তরাষ্ট্র সফরের ঠিক একদিন আগে সোমবার হোয়াইট হাউজে ট্রাম্প এই ঘোষণা দেন।

আরো পড়ুন:

সৌদিতে বাস-ট্যাঙ্কারের সংঘর্ষে ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী নিহত

দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি আরব

রিয়াদের সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কের প্রশংসা করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা সৌদি আরবের কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি করব। হ্যাঁ, আমি এটি করার পরিকল্পনা করছি। তারা এগুলো কিনতে চায়। তারা আমাদের খুব ভালো মিত্র।” তার এই মন্তব্যকে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন অস্ত্রনীতির বড় ধরনের পরিবর্তন হিসেবে দেখা হচ্ছে।

ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তটিকে রিয়াদের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য জয় হিসেবে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প আব্রাহাম চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক স্থাপনে সৌদি আরবকে রাজি করানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। যদিও সৌদি নেতৃত্ব বারবার জানিয়েছে, তারা এখনো আরব শান্তি উদ্যোগের অবস্থানেই অটল। অর্থাৎ টেকসই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি নয়।

এদিকে, সৌদি আরবকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দেওয়া হলে ইসরায়েলের ‘গুণগত সামরিক সুবিধা’ যা মার্কিন আইনে সুরক্ষিত- তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে উদ্বেগ জানিয়েছেন কিছু ইসরায়েলি কর্মকর্তা।

সম্ভাব্য আঞ্চলিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের উচ্চতর সামরিক ক্ষমতা বজায় রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক দশক ধরে প্রতিশ্রুতি রয়েছে।

১৯৬৮ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসনের অধীনে প্রথম প্রতিষ্ঠিত এবং প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত এই নীতিটি চার দশকেরও বেশি সময় ধরে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন অস্ত্র বিক্রিকে পরিচালিত করে আসছে।

এরপর থেকে প্রতিটি মার্কিন প্রশাসন যেকোনো ধরনের আঞ্চলিক যেকোনো যুদ্ধে ইসরায়েলের বিজয়ী হওয়ার ক্ষমতা সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

লকহিড মার্টিন দ্বারা নির্মিত এফ৩৫ বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত, যার প্রযুক্তি এটিকে শত্রু পক্ষের প্রতিরক্ষার জন্য সনাক্ত করা কঠিন করে তোলে।

ইসরায়েলের সমালোচকরা সতর্ক বলেছেন, এই বিক্রয় এই অঞ্চলে ইসরায়েলের দীর্ঘস্থায়ী সামরিক শ্রেষ্ঠত্বকে ক্ষুণ্ন করতে পারে। মধ্যেপ্রাচ্যে একমাত্র ইসরায়েলের কাছেই এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান রয়েছে।

বিরোধী রাজনীতিবিদ এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাবেক উপ-প্রধান ইয়ার গোলান বলেছেন, এই পদক্ষেপ ‘মধ্যপ্রাচ্যে একটি অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু করার ঝুঁকি তৈরি করবে, যা কয়েক দশক ধরে ইসরায়েলের অধিকারী সুবিধাগুলোকে ক্ষুণ্ন করতে পারে। তিনি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সরকারকে কূটনৈতিক ‘ব্যর্থতার ঝুঁকিপূর্ণ’ বলেও সমালোচনা করেন।

ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির সোমবার ইহুদি সংবাদ সিন্ডিকেটকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “ইসরায়েলকে অবশ্যই এই অঞ্চলে তার আকাশসীমার শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখতে হবে।”

হোয়াইট হাউজে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদের সফরের ঠিক আগে ট্রাম্পের এই ঘোষণা, মার্কিন প্রশাসনের বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্য কৌশলের অংশ হিসেবে রিয়াদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার প্রচেষ্টাকে তুলে ধরেছে।

ওয়াশিংটন ঐতিহাসিকভাবে আরব দেশগুলোতে বিক্রি হওয়া মার্কিন অস্ত্র ব্যবস্থা হ্রাস করে অথবা ইসরায়েলকে উন্নত সংস্করণ ও অতিরিক্ত সরঞ্জাম সরবরাহ করে ইসরায়েলের সামরিক শক্তি সম্পর্কে উদ্বেগ দূর করে আসছে। 

যদি এফ-২৫ বিক্রয় বাস্তবায়িত হয়, তাহলে সৌদি আরব অত্যাধুনিক এই যুদ্ধ বিমানের তালিকায় প্রথম আরব দেশ হবে।

২০২০ সালে আবুধাবি ইসরায়েলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক স্থাপনে সম্মত হওয়ার পর, ট্রাম্প সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে এফ-২৫ বিমান বিক্রির অনুমোদন দিয়েছিলেন। কিন্তু ২০২১ সালে জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর প্রযুক্তির নিরাপত্তা নিয়ে মার্কিন আইন প্রণেতাদের উদ্বেগের কারণে চুক্তিটি ভেস্তে যায়।

প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত অস্ত্র বিক্রি বাতিল করার ক্ষমতা রাখে মার্কিন কংগ্রেস।

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স দ আরব য ক তর ষ ট র ইসর য় ল ইসর য ক ষমত

এছাড়াও পড়ুন:

সরবরাহ বাড়ছে শীতের আগাম ফুলকপি ও বাঁধাকপির, কমছে দাম

শীতের আগাম সবজি হিসেবে বাজারে এসেছে ফুলকপি ও বাঁধাকপি। মৌসুমের শুরুতে দাম স্বাভাবিকভাবে কিছুটা বেশি থাকলেও সরবরাহ বাড়ছে। ফলে দাম ইতিমধ্যে কিছুটা কমেছে। খুচরা পর্যায়ে দুই সপ্তাহ আগেও প্রতি পিছ ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা ৪০ থেকে ৬০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

সরবরাহ বাড়তে থাকায় বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে এসব সবজির দাম আরও কমবে। ভরা মৌসুমে খুচরা পর্যায়ে ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম কমে ১০ থেকে ২৫ টাকার মধ্যে নেমে আসে।

সরকারি তথ্য বলছে, দেশে গত তিন বছরে ফুলকপির উৎপাদন বেড়েছে ১৪ শতাংশ এবং বাঁধাকপির উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৪ শতাংশ। উৎপাদন বাড়লেও মৌসুমের শুরুতে সবজির দাম কিছুটা বেশি থাকে। প্রথম দিকে যেসব ফসল আসে, সেগুলো সাধারণত আকারে ছোট হয়। তবে বাজারে সরবরাহও তুলনামূলকভাবে কম থাকা এবং আগাম সবজির বিষয়ে মানুষের আগ্রহ থাকায় দাম বাড়তি থাকে।

ফুলকপি শীতের অন্যতম জনপ্রিয় সবজি। রান্না তরকারি, ভাজি, স্যুপ, হালকা সেদ্ধ কিংবা সালাদ হিসেবে এটি খাওয়া যায়। বাঁধাকপিও ভাজি, স্যুপ ও সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়। শীত মৌসুমে স্বাদের দিক থেকেও এ দুটি সবজি অনেকেরই পছন্দ।

উৎপাদন কেমন

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, ২০২২–২৩ অর্থবছরে দেশে ১৩ লাখ ১২ হাজার টন ফুলকপি উৎপাদন হয়েছিল। ২০২৩–২৪ অর্থবছরে উৎপাদন বেড়ে ১৪ লাখ ৮৫ হাজার টন হয়। সর্বশেষ ২০২৪–২৫ অর্থবছরে ফুলকপি উৎপাদন আরও বেড়ে ১৫ লাখ টনে ওঠে।

অন্যদিকে ২০২২–২৩ অর্থবছরে ১৩ লাখ ৮০ হাজার টন বাধাঁকপি উৎপাদন হয়। পরের অর্থবছরে তা বেড়ে ১৪ লাখ ২৫ হাজার টন হয়। গত অর্থবছরে তা আরও বেড়ে ১৪ লাখ ৩৩ হাজার টন হয়েছে। অর্থাৎ গত কয়েক বছর ধরে টানা ফুলকপি ও বাঁধাকপির উৎপাদন বাড়ছে।

বাঁধাকপির চেয়ে বেশি জমিতে ফুলকপি চাষ হয়। যেমন, গত অর্থবছরে ৫৩ হাজার হেক্টর জমিতে ফুলকপি চাষ হয়েছিল, যেখানে বাধাঁকপি চাষ হয়েছিল ৪৪ হাজার হেক্টরে। উৎপাদনের দিক থেকেও ফুলকপি এগিয়ে।

ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষ ও ব্যবসা করে লাভবান হচ্ছেন কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে গত দুই বছরে ভালো দাম পাওয়ায় এ বছর তাঁরা আগের চেয়ে বেশি পরিমাণে এই সবজি দুটির চারা লাগিয়েছেন। তাঁদের প্রত্যাশা, এ বছর শীত মৌসুমেও ভালো ফলন ও দাম পাওয়া যাবে।

এখন আসছে আগাম ফলন

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (সম্প্রসারণ) এইচ এম মনিরুজ্জামান জানান, সাধারণত আগস্টের শেষ কিংবা সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে বারি (শীতকালীন) ফুলকপি ও বাঁধাকপির চাষ শুরু হয়। প্রথমে বীজ বপন করে চারা গাছ তৈরি করা হয়। ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর সেই চারা রোপণ করা হয়। সাধারণত চারা লাগানোর পরে তা বিক্রির উপযোগী হতে ৮০ থেকে ৯০ দিন সময় লাগে। অনেক সময় বাজারে দাম বাড়তি থাকলে ১৫ থেকে ২০ দিন আগেও (ছোট অবস্থায়) ফসল তুলে বিক্রি করেন কৃষকেরা।

আগস্টের শেষ কিংবা সেপ্টেম্বরে যে ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ করা হয়, সেগুলো হচ্ছে আগাম ফসল। বর্তমানে এই আগাম ফুলকপি ও বাঁধাকপি বাজারে আসছে। ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত এসব আগাম সবজি বাজারে আসবে। এরপর মৌসুমের মূল সবজি আসা শুরু করবে।

সাধারণত মৌসুমের শুরুতে কোনো সবজি এলে (আগাম) সেগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। এতে কৃষক, আড়তদার ও খুচরা ব্যবসায়ী—সবাই লাভবান হন। গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এবারও কৃষকেরা আগাম ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ করেছেন।

আগাম ফুলকপি ও বাঁধাকপি আকারে কিছুটা ছোট হয়। বড় হওয়ার আগেই কৃষকেরা এগুলো তুলে বাজারে আনেন। যেমন, বর্তমানে যেসব ফুলকপি বাজারে আসছে, সেগুলোর ওজন ৪০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মধ্যে। ভরা মৌসুমে এক থেকে দেড় কেজি কিংবা তারও বেশি ওজনের ফুলকপি বাজারে আসে। বর্তমানে যেসব বাঁধাকপি আসছে, সেগুলোর ওজন ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রামের মধ্যে। পরবর্তী সময়ে দেড়–দুই কেজি আকারের বাঁধাকপি বাজারে আসবে।

চাষ কোথায় বেশি

কৃষক ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, বর্তমানে যশোর, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, ঝিনাইদহসহ খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের কয়েকটি জেলা থেকে ফুলকপি ও বাঁধাকপির সরবরাহ বেশি আসছে। ভরা মৌসুমে এসব এলাকার পাশাপাশি মানিকগঞ্জ ও সাভারসহ ঢাকার আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকেও সবজি দুটির সরবরাহ আসবে।

বিভিন্ন প্রজাতির ফুলকপি ও বাঁধাকপি বাজারে পাওয়া যায়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, ফুলকপির ভালো জাতগুলোর মধ্যে বারি ফুলকপি-১ (রুপা), বারি ফুলকপি-২, ৩ ও স্নো হোয়াইট উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া হোয়াইট ফ্লাশ ২০২০ ও অটাম জায়ান্ট হাইব্রিড জাতও রয়েছে। বাঁধাকপির জাতের মধ্যে আছে বারি বাঁধাকপি-১ ও বারি বাঁধাকপি-২ (অগ্রদূত)। আইপিএসএ বাঁধাকপি-১ গ্রীষ্মকালেও চাষ হয়।

ঢাকায় সরবরাহ ও পাইকারি দাম

গত শুক্র ও শনিবার রাতে কারওয়ান বাজারে ঘুরে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ট্রাকে করে ফুলকপি ও বাঁধাকপি আসছে।

কারওয়ানবাজারের আড়তদার আবদুল কাদির ভূইয়া প্রতিবছর শীত মৌসুমে ফুলকপির ব্যবসা করেন। তিনি জানান, বর্তমানে ব্যাপারীর কাছ থেকে ২০ থেকে ৩০ টাকা দরে প্রতি পিছ ফুলকপি কিনছেন তাঁরা। এরপর সেগুলো ২৫ থেকে ৩৫ টাকা দরে পাইকারদের কাছে বিক্রি করছেন। এই ফুলকপি আরও এক-দুই হাত ঘুরে খুচরায় ৪০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাঁধাকপির দামও অনেকটা এমন।

অবশ্য অনেক কৃষক সরাসরি ঢাকায় ফুলকপি ও বাঁধাকপি নিয়ে আসছেন। যেমন, যশোর সদরের নোঙ্গরপুর গ্রামের কৃষক আবদুস সাত্তার এ বছর সাড়ে পাঁচ বিঘা জমিতে বাঁধাকপি চাষ করেছেন। ইতিমধ্যে দেড় বিঘা জমির আগাম বাঁধাকপি কেটে বিক্রি করেছেন। ব্যাপারীদের মাধ্যমে বিক্রি করলে দাম পাওয়া যায় কম। সে কারণে গত মঙ্গলবার নিজেই ট্রাক ভাড়া করে বাঁধাকপি কারওয়ান বাজারে নিয়ে আসেন।

আবদুস সাত্তার বলেন, কারওয়ান বাজারে প্রতি পিছ বাঁধাকপি ৩৩ টাকা করে বিক্রি করেছি। এর সঙ্গে ট্রাক ভাড়া, শ্রমিক মজুরি যোগ হবে। তবে ব্যাপারীদের মাধ্যমে বিক্রি করলে দাম পাওয়া যেত মাত্র ১৫ থেকে ২০ টাকা। সব মিলিয়ে আগাম বাঁধাকপি বিক্রি করে এখন ভালো দাম পাচ্ছেন তিনি। তাঁর আশা, ভরা মৌসুমেও মোটামুটি ভালো দাম থাকলে এ বছর মুনাফা করতে পারবেন; না হয় চাষের খরচ উঠে আয়-ব্যয় সমান সমান থাকবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সৌদি আরবকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দেবেন ট্রাম্প, ইসরায়েল কেন এ নিয়ে উদ্বিগ্ন
  • চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্কুল ফিডিংয়ের প্রথম দিনই বনরুটি বঞ্চিত শিক্ষার্থ
  • নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের দাবিতে আশুগঞ্জ সার কারখানায় সমাবেশ 
  • সরবরাহ বাড়ছে শীতের আগাম ফুলকপি ও বাঁধাকপির, কমছে দাম
  • গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানিতে সম্মত ইউক্রেন: জেলেনস্কি