2025-06-16@15:34:42 GMT
إجمالي نتائج البحث: 206
«ন কবর»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
ঝিনাইদহের পোড়াহাটি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম হিরণ ও তার গাড়িচালক আক্তার মিয়ার লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আদালতের আদেশে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে সদর উপজেলার আড়ুয়াকান্দি ও ভুপতিপুর গ্রামের পারিবারিক কবরস্থান থেকে লাশ দাফনের ৫ মাস ১০ দিন পর উত্তোলন করা হয়। নিহতের স্বজন ও এজাহার সূত্রে জানা যায়, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ জনতা শহিদুল ইসলাম হিরণের শহরের স্টেডিয়াম পাড়ার বাসা ঘেরাও করে। সেসময় বিক্ষুব্ধ জনতা তার বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এতে হীরন অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যায়। এছাড়াও তার গাড়িচালক আক্তারকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় দুই পরিবারের পক্ষ থেকে ১৭ ও ২০ নভেম্বর আদালতে অজ্ঞাত ২শ থেকে ৩শ...
শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত জালাল উদ্দিনের মরদেহ দাফনের ৬ মাস পর কবর থেকে তোলা হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। আদালতের নির্দেশে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার আনন্দ বাজার গণকবরস্থান থেকে মরদেহটি তোলা হয়। নিহত জালাল উদ্দিন উপজেলার সখিপুর ইউনিয়নের আনু সরকার কান্দি এলাকার মোহসন রাড়ীর ছেলে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত জালাল উদ্দিন ঢাকার মানিকনগরের ব্যবসায়ী ছিলেন। গত বছরের ২০ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বাসা থেকে সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ পড়তে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এরপর মরদেহ নিজ গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরে দাফন করা হয়। এ বিষয়ে গত ২০ নভেম্বর নিহত জালালের স্ত্রী মলি বাদী হয়ে ১২৯ জনের নাম উল্লেখসহ ২৫০ জনকে আসামি করে মুগদা থানায়...
বেনাপোলে আদালতের নির্দেশে মৃত্যুর তিন বছরেরও বেশি সময় পর কবর থেকে আব্দুল আলিম নামে এক বিএনপি নেতার লাশ তুলেছে পুলিশ। পরে উদ্ধার লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৮ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় এক দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বেনাপোল পৌর বিএনপি। ওই অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের কয়েকজন হামলা চালায়। এতে আলিম, রিন্টু, মুছাসহ সাত বিএনপি নেতাকর্মী গুরুতর আহত হন। তাদের মধ্যে গুরুতর জখম আলিম (৫০) ওই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তৎকালীন ক্ষমতাসীনদের হুমকিতে ময়নাতদন্ত ছাড়ায় আলিমের লাশ দাফন করা হয়। আওয়ামী লীগ নেতাদের হুমকির মুখে তাঁর স্বজনরা মামলাও করতে পারেননি। গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীর সহযোগিতায় মামলা করে নিহত আলিমের পরিবার। গত...
অবিলম্বে ডাকসুর রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বিক্ষোভ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থী। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শুরু হওয়া হলপাড়া থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু করে তারা মুহসিন হল ও এ এফ আর হল থেকে টিএসসি ঘুরে উপাচার্যের বাসভবনে অবস্থান নেন। এখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে উপাচার্যের কার্যালয়ে গিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তারা। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা ‘দফা এক দাবি এক, ডাকসুর রোডম্যাপ’, ‘এক দুই তিন চার, ডাকসু আমার অধিকার’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, ‘হলে হলে খবর দে, গেস্টরুমের কবর দে’, ‘হলে হরে খবর দে, গণরুমের কবর দে’, ‘একশন একশন, গণরুমের বিরুদ্ধে’, ‘গণরুম না ডাকসু, ডাকসু ডাকসু’, ‘দালালি না ডাকসু, ডাকসু ডাকসু’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। সমাবেশে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের...
শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পরীক্ষিত নেতা ছিলেন সহিদুল্লাহ চৌধুরী। তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত শ্রমিকের অধিকার আদায়ের আন্দোলন করেছেন। সবার মাঝে আলোকবর্তিকা হয়ে থাকবেন তিনি।গতকাল শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সহিদুল্লাহ চৌধুরীর স্মরণসভায় তাঁর সহযোদ্ধা ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা এ কথাগুলো বলেন। শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ (স্কপ) ও জাতীয় শ্রমিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে এই সভার আয়োজন করা হয়।৩ জানুয়ারি শ্রমিকনেতা ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা সহিদুল্লাহ চৌধুরী (৮৩) ইন্তেকাল করেন। সিপিবির সাবেক সভাপতি সহিদুল্লাহ চৌধুরী ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের (টিইউসি) সভাপতি ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন।স্মরণসভায় সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সহিদুল্লাহ চৌধুরী বলেছিলেন, পুঁথিগত বিদ্যায় শিক্ষিত হলেই অর্থনীতিবিদ হওয়া যায় না। পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও কাজ করতে হবে।বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক...
মকদ্দস আলম উদাসীর মেহমানখানা কাম বেডরুম। আধো আলো, আধো অন্ধকার। সেখানে বসেই তিনি আমাদের কাছে ফেলে আসা জীবনের ঠিকুজি বাতলান। মারা যাওয়ার বছরখানেক আগে, সম্ভবত সেদিন ছুটির দিন ছিল। আমরা সিএনজি অটোরিকশায় চেপে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের কেশবপুরে তাঁর ডেরায় গিয়েছিলাম।উদাসী ছিলেন বৈষ্ণবসাধক রাধারমণের পড়শি। তাঁর ডেরার খানিক দূরেই রাধারমণের সমাধিমন্দির। শাহ আবদুল করিম আর দুর্বিন শাহর পরবর্তী সময়ে সুনামগঞ্জে যে কয়েকজন সাধক-মহাজন আলো ছড়িয়েছেন, উদাসী তাঁদেরই একজন। জন্মেছিলেন ১৯৪৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। মারা যান ২০২২ সালের ১৪ জুলাই।সেই ছুটির দিনে উদাসীর দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিই। টানা চার ঘণ্টা! সেদিনের আলাপে বাউল, ফকির, সহজিয়া দর্শন এবং ধর্ম, সমাজ, রাষ্ট্র ও চেনাজানা সাধক কবিদের নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন। কীভাবে তিনি মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে গানের জগতে ঝুঁকে পড়লেন আর শ্মশান-কবরে রাত কাটাতে থাকলেন দিনের পর...