2025-11-26@13:18:18 GMT
إجمالي نتائج البحث: 15
«ভ রমণপ র ম দ র»:
রাজশাহী নগরের পদ্মা নদীর দরগাপাড়া থেকে পাঠানপাড়া লালন শাহ মুক্তমঞ্চ পর্যন্ত এলাকায় গরু বেঁধে রাখার কারণে সৌন্দর্য হারাচ্ছে পদ্মাপার। একসময় এই এলাকায় সিটি করপোরেশন পায়ে হাঁটার জন্য ফুটপাত তৈরি করেছিল। এটিকে অনেকটা পার্কের মতো করে সাজিয়েছিল, যেখানে বিকেলে শিশুরা খেলাধুলা করত। তবে তিন মাস ধরে এই এলাকায় স্থানীয় মানুষেরা গরু লালন-পালন করায় ভ্রমণপিপাসু এবং প্রাতর্ভ্রমণকারীরা আপত্তি তুলেছেন।সকালে অনেকেই ওই এলাকায় হাঁটাহাঁটি করেন আর বিকেলে ভ্রমণপিপাসুরা ভিড় জমান। তাঁরা গরু বাঁধা নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, গরুর গোবর এবং দুর্গন্ধের কারণে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গত জুলাইয়ের শেষ দিকে পদ্মায় পানি বাড়ার কারণে চরগুলো ডুবে যায়। তখন থেকেই তাঁরা চরে থাকা গরুগুলো শহর রক্ষা বাঁধের নিচে নিয়ে এসেছেন। পানি কমে গেলে তাঁরা আবারও গরুগুলো চরে ফিরিয়ে নেবেন।গতকাল মঙ্গলবার...
‘হিজল-ঝাউয়ের ডাল জ্বলছে সূর্যের আলোড়নে/ মেঘের পৃথিবী থেকে ছুটি পেয়ে বয়স্কা রূপসী/ আশ্বিন এসেছে নীলকণ্ঠের পালকে শাড়ি ঘষে...।’ জীবনানন্দ দাশের কবিতার মতোই শরতের রূপ যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে কীর্তনখোলা নদীর পাড়ঘেঁষা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি পথ এখন যেন একেকটি ছবির ফ্রেম। ক্যাম্পাসজুড়ে যেন শরতের উৎসব চলছে। পাশেই কাশবন। বাতাসে দুলে ওঠা কাশফুলগুলো সূর্যের আলোয় আরও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। বিকেলের দিকে ভ্রমণপিপাসুদের পদচারণে জমে ওঠে ক্যাম্পাস। কেউ ছবি তোলেন, কেউ আড্ডায় মেতে ওঠেন, কেউ–বা হারিয়ে যান শুভ্র সৌন্দর্যে।বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মৃত্যুঞ্জয় রায় বলেন, ‘ক্লাসের চাপ আর শহরের ব্যস্ততা সব ভুলিয়ে দেয় কাশবনের এই দৃশ্য। সময় পেলে ছুটে আসি এখানে।’বিএম কলেজের শিক্ষার্থী ওমানা অ্যানজেলিন বলেন, ‘ছুটির দিনে আমরা প্রায়ই এখানে আসি। এখানে এলে মনে হয়, ইট-সিমেন্টের এই শহরের ভেতরেই একটুকরা...
যাঁরা ঘুরতে ভালোবাসেন, তাঁদের মধ্যে কম-বেশি সবারই দেশের বাইরে ঘুরতে যাওয়ার সুপ্ত ইচ্ছা থাকে। তবে অনেক সময় ভিসা পাওয়ার জটিলতা, প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ঝামেলা বা খরচের চিন্তায় বিদেশে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা থেকে পিছপা হন অনেকে। কিন্তু চাইলেই ঘুরে আসতে পারেন দেশের বাইরে থেকেও। কারণ, বেশ কিছু দেশে রয়েছে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা শিথিলতা। হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স ২০২৫ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীরা বিশ্বের ৩৮টি দেশে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারবেন। দেশগুলো হলো বাহামা, বার্বাডোজ, ভুটান, বলিভিয়া, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস, বুরুন্ডি, কম্বোডিয়া, কেপ ভার্দে আইল্যান্ডস, কমোরো আইল্যান্ডস, কুক আইল্যান্ডস, জিবুতি, ডমিনিকা, ফিজি, গ্রেনাডা, গিনি-বিসাউ, হাইতি, কেনিয়া, কিরিবাতি, মাদাগাস্কার, মালদ্বীপ, মাইক্রোনেশিয়া, মন্টসেরাত, মোজাম্বিক, নেপাল, জ্যামাইকা, নুউয়ে, রুয়ান্ডা, সামোয়া, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, শ্রীলঙ্কা, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনাডাইনস, গাম্বিয়া, পূর্ব...
দেশে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত হেমন্ত ও শীত—মূলত এই দুটি ঋতুর দেখা পাওয়া যায়। শীতকে ভ্রমণপ্রেমীদের প্রিয় ঋতু বলেই ধরে নেওয়া হয়। শীতের আমেজে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার আনন্দ তো আলাদা বটেই, তবে হৃদয়ে প্রশান্তির ছোঁয়া পেতে হেমন্তের জুড়ি নেই। যাঁরা প্রকৃতিকে গভীরভাবে অনুভব করতে চান, তাঁরা হেমন্তকে রাখতে পারেন পছন্দের তালিকার শীর্ষে।তবে শুধু ঘুরতে বের হয়ে গেলেই কিন্তু হবে না, খেয়াল রাখতে হবে কোন সময়ে কোথায় গেলে ভ্রমণ হবে সবচেয়ে বেশি উপভোগ্য। অনেক সময় দেখা যায়, আমরা কোনো জায়গায় শুধু জনপ্রিয়তার গল্প শুনেই ঘুরতে চলে যাই। সেখানে যাওয়ার পর হয়তো অনেকেরই মন ভরে না। আবার পর্যটন মৌসুমে এসব জায়গায় মানুষের সমাগম বেশি থাকে। তবে এমন বেশ কিছু স্থান রয়েছে, যেখানে নিরিবিলি পরিবেশে ঘুরে বেড়ানো যায়, কাটানো যায় নিজের মতো মানসম্মত...
চারপাশে সবুজ পাহাড়, আঁকাবাঁকা পথ আর পাহাড়চূড়ায় ভেসে থাকা মেঘ যেন প্রকৃতির অনিন্দ্য সুন্দর এক ক্যানভাস। বর্ষা মৌসুমে এ দৃশ্য আরো মোহনীয় হয়ে ওঠে। আকাশ আর পাহাড়ের মিলনে সৃষ্টি হয় অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্যপট, যা ভ্রমণপিপাসু ও প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে বিশেষ আকর্ষণ হয়ে ওঠে। এই সৌন্দর্যের টানেই ছুটে আসেন হাজারো মানুষ পাহাড়কন্যা বান্দরবানে। এবারের শারদীয় দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে টানা চার দিন সরকারি ছুটির দ্বিতীয় দিনেও বান্দরবানে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড়। হোটেল, রিসোর্ট, কটেজ কোথাও সিট খালি নেই। শহরের প্রতিটি হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট ও কটেজে শতভাগ বুকিং হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় আবাসিক হোটেল ব্যবসায়ীরা। এদিকে, সম্প্রতি পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়িতে সহিংসতার কারণে পর্যটকরা সেদিক থেকে কিছুটা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। ফলে, বিকল্প হিসেবে নিরাপদ ও মনোরম পর্যটন স্পট বান্দরবানই হয়ে উঠেছে ভ্রমণপিপাসুদের...
সদ্য পানি নেমে গেছে। খালপাড়ে লেগে আছে নরম কাদা। খালে বেঁধে রাখা ভ্রমণপিয়াসীদের নৌকাগুলো দুলছে ছোট ছোট ঢেউয়ে। চারপাশে বনঘেরা পরিবেশ। বনতলে থিকথিকে কাদা—যেন শ্বাসমূলীয় বনের ছবি। প্রতিদিন এ দৃশ্য দেখতে ছুটে আসছেন ভ্রমণপিয়াসীরা। দর্শনার্থীরা মনের খেয়ালে বলে উঠছেন—এ যেন একটুকরো ‘সুন্দরবন’। সাম্প্রতিক সময়ে রাজশাহী পরিচিতি পেয়েছে একটি সুন্দর শহর হিসেবে। পদ্মা নদীর তীরে গড়ে ওঠা এ শহরের নদীপাড় বিনোদনপ্রেমীদের কাছে বিশেষ আকর্ষণের কেন্দ্র। নগরের পাঠানপাড়ায় লালন শাহ মুক্তমঞ্চের নিচ দিয়ে খনন করা হয়েছে একটি নাতিদীর্ঘ খাল। উদ্দেশ্য, খরা মৌসুমে পদ্মার মূলধারা অনেক দূরে সরে গেলেও নগরের শিশুরা যেন নদীর উপস্থিতি অনুভব করতে পারে, খালে নৌকা নিয়ে ঘুরতে পারে।খালের ওপারে নদীর চরে রোপণ করা হয়েছে নানা ধরনের গাছ। এ বছর সেগুলো হয়ে উঠেছে বেশ দর্শনীয়। খালের উত্তর পাড়ে আছে সিটি...
গরমে হাঁসফাঁস করতে থাকা চুনারুঘাটবাসীর কাছে স্বস্তির আরেক নাম তালের শাঁস। তাই মনের মতো শাঁসের স্বাদ নিতে অনেকেই ভিড় করছেন হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার চণ্ডিছড়া চা বাগানের মাজার গেটে। সেখানে বসেছে তালের মৌসুমি বাজার। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই বাজারে ভিড় করছেন স্থানীয় পথচারী ও ভ্রমণপিপাসুরা। স্থানীয় যুবকরা প্রতিদিন ভোরে পাহাড়ি এলাকা থেকে সংগ্রহ করেন তাজা তাল। দুপুর গড়ানোর আগেই তা বিক্রি হয়ে যায় চাহিদার টানে। সড়কের পাশে সাজানো তালের স্তূপ, তাল কাটার শব্দ আর ক্রেতা-বিক্রেতার হাঁকডাক মিলিয়ে দিনভর মুখর হয়ে থাকে মাজার গেট এলাকা। তাল বিক্রেতা আব্দুল আলী বলেন, প্রতিদিন গড়ে ১০০ থেকে ১৫০টি তাল বিক্রি হয়। প্রতিটি তাল ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি করেন। সাধারণত প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন হাজার টাকার তাল বিক্রি হয়। সাতছড়ি ঘুরতে আসা মৌলভীবাজার...
হ্রদ ও পাহাড়ে ঘেরা পার্বত্য জেলা রাঙামাটি। প্রতি ঈদের ছুটিতে পর্যটকের পদচারণায় মুখর থাকে জেলার বিনোদন কেন্দ্রগুলো। এবার ঈদুল আজহায় লম্বা ছুটি থাকায় পর্যটকের ভিড় বাড়বে বলে আশা হোটেল-মোটেল ও রিসোর্ট মালিকদের। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়েছেন তারা। ইতোমধ্যে শহরের হোটেল-মোটেলের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কক্ষ বুক হয়ে গেছে। এদিকে ঈদের ছুটিতে সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে ছুটবেন হাজারো পর্যটক। ছুটি শুরুর আগেই শত শত ভ্রমণপিপাসু বুকিং করে রেখেছেন পর্যটকবাহী নৌযান। জানা গেছে, টাঙ্গুয়ার হাওরের বিলাসবহুল ৯০টি বোটসহ দেশীয় বোটগুলোও ইতোমধ্যে বুক হয়ে গেছে। বোট পরিচালনায় থাকা সবাই ব্যস্ত পর্যটক বরণে। হাউসবোট ও দেশীয় বোট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘ ১০ দিনের ছুটিতে বিপুলসংখ্যক পর্যটক টাঙ্গুয়ায় আসবেন– এমন আশা থেকে বোটগুলো নতুন রং, পর্দা, বিছানার চাদরসহ নানা কাজ করে রীতিমতো উৎসবমুখর...
ছবি: এএফপি
ছবি: ইউনেসকো
ঈদের চতুর্থ দিনেও শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার গজনী অবকাশকেন্দ্রে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা দেখে। কর্মজীবনের নানা ব্যস্ততা ও শহরের যান্ত্রিক কোলাহল ভুলে গারো পাহাড়ের নৈসর্গিক প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে ছুটে আসেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ। গত চার দিন পর্যটকেরা কেউ আসছেন পরিবার-পরিজন নিয়ে, কেউ আসছেন বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে।বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক পর্যটক ও ভ্রমণপিপাসু মানুষ গজনী অবকাশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ সেলফি তুলছেন। আবার কেউ–বা প্রিয়জনের ছবি মুঠোফোনে ক্যামেরাবন্দী করছেন। বিশেষ করে ঝুলন্ত সেতু, ভাসমান সেতু, ওয়াটার পার্ক ও গারো মা ভিলেজ কর্নারে দর্শনার্থীদের অনেক ভিড় দেখা যায়। অনেকে আবার অবকাশের লেকে প্যাডেল নৌকায় চড়ে আনন্দ উপভোগ করছেন। অবকাশের ‘চুকোলুপি’ শিশুপার্কের বিভিন্ন রাইডে চড়ে ও খোলামেলা পরিবেশ পেয়ে আনন্দে মেতে ওঠে শিশুরা।ঈদের চতুর্থ দিনেও শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার গজনী...
পুরো রমজান মাসে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ছিল প্রায় সুনসান নীরবতা। হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলো ছাড় দিয়েও অতিথি পায়নি। বন্ধ ছিল পর্যটক নির্ভর রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা। সেই নীরবতা ভেঙেছে ঈদুল ফিতরের ছুটিতে। ঈদের দিন দুপুর থেকে স্থানীয় পর্যটকরা সৈকতমুখী হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার থেকে আসবেন বাইরের জেলার ভ্রমণপ্রেমীরা। পর্যটকদের বরণ করে নিতে ইতোমধ্যে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও রেস্তোরাঁগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সংস্কার করে প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকাররাও নব উদ্যমে প্রস্তুতি নিয়েছেন। পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, এবারের ঈদে ৯ দিনের লম্বা ছুটিতে চাকরিজীবীদের বড় একটি অংশ সপরিবারে বেড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন। আর লম্বা ছুটি বা বিশেষ দিনে ভ্রমণপিপাসুদের বরাবরই পছন্দের জায়গা কক্সবাজার। এখানে সমুদ্রসৈকত ছাড়াও পাহাড়, নদী, ছড়া, ঝিরি-ঝরনাসহ প্রকৃতির অপরূপ সব সৌন্দর্য দেখার সুযোগ রয়েছে। হোটেল-মোটেল মালিকরা জানান, রমজান মাসের আগের...
মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের পাত্রখলা চা বাগানের মাধবপুর লেক পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে পরিচিত। রোজা শুরুর আগেই যেনো ভ্রমণপর্বটা শেষ করতে চাচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা। তাই কয়েকদিন ধরেই এখানে ঢল নেমেছে পর্যটকদের। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এই নয়নাভিরাম লেকটির আয়তন ৭.৯৮ একর। লেকটি সুউচ্চ পাহাড় ও চা বাগানের সবুজে ঘেরা। মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার এবং শ্রীমঙ্গল থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই লেকটি ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এক স্বপ্নের ঠিকানা। চারপাশের সবুজ চা বাগান, পাখির কিচিরমিচির, পাহাড়ের মাঝে স্বচ্ছ জলাধার সব মিলিয়ে মাধবপুর লেক প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতার জায়গা। মৌলভীবাজারের মাধবপুর লেকে পর্যটকের ঢল পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রতিদিনই অসংখ্য পর্যটক এখানে আসছেন, বিশেষ করে এ বসন্ত মৌসুমে ভিড় বেড়েছে কয়েকগুণ।...
শীত বিদায়ের আগে সমুদ্রের ঢেউ আর সূর্যাস্তের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে এসেছেন কক্সবাজারে। সপ্তাহিক ছুটির দিনে লাবণি, কলাতলী ও সুগন্ধা পয়েন্ট পরিণত হয়েছে পর্যটকদের মিলনমেলায়। সৈকতের বালুচরে গাঁ ভাসিয়ে, গলা সমান পানিতে সাগরের উত্তাল ঢেউ উপভোগ করে কিংবা বিচ বাইক ও ঘোড়ায় চড়ে আনন্দে মেতে উঠেছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই সৈকতের প্রধান তিনটি পয়েন্টে দেখা যায় উপচে পড়া ভিড়। কেউ সমুদ্রের নোনাজলে ডুব দিয়ে হারিয়ে যাচ্ছেন প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে, কেউবা বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে বসে ছবি তুলে ধরে রাখতে চাইছেন স্মৃতির পাতায়। বিচ বাইক, ওয়াটার বাইক আর ঘোড়ার পিঠে চড়ে উত্তেজনার রোমাঞ্চ উপভোগ করছেন তরুণরা। শিশুদের কোলাহল, ঢেউয়ের গর্জন আর পর্যটকদের হাস্যরসে মুখরিত হয়ে উঠেছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। সুনামগঞ্জ থেকে...
কর্মব্যস্ত জীবনে ভ্রমণের পরিকল্পনা সাজানোয় বড় ঝক্কি হয়ে দেখা দেয় বাস-ট্রেনের টিকিট কাটা, হোটেল বুকিং, খাওয়াদাওয়াসহ নানা বিষয়। বড় দল বেঁধে ঘুরতে গেলে তো কথাই নেই। তবে এই ডিজিটাল যুগে এসে ভ্রমণ পরিকল্পনা সাজানো এখন আগের চেয়ে সহজ। এ ক্ষেত্রে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশের কল্যাণে ভ্রমণপিপাসুরা নিজের সুবিধামতো সময়ে ঘরে বসেই পুরো ট্যুর প্ল্যান সেরে ফেলতে পারছেন। কেননা বিকাশ অ্যাপ দিয়েই ই-টিকিটিং থেকে শুরু করে হোটেল-রিসোর্ট বুক করার পাশাপাশি ভ্রমণ সম্পর্কিত বিভিন্ন খরচের হিসাব রাখতে পারছেন গ্রাহকরা। একটু খোঁজখবর রাখলে বিকাশ পেমেন্টে ই-টিকিটিং, হোটেল বুকিংয়ে চলা বিভিন্ন ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট অফার ব্যবহার করে ভ্রমণের খরচ কিছুটা হলেও কমিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সামিউল ইসলাম মাসখানেক আগে বন্ধুবান্ধবসহ ঘুরতে গিয়েছিলেন বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায়। উদ্দেশ্য ছিল পাহাড়ে...
