2025-10-03@01:17:48 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«১৯৮৪ হ»:

    সুরা মুহাম্মাদ আমাদেরকে এক অলৌকিক যাত্রায় নিয়ে যায়, যেখানে দুনিয়ার মায়াজাল থেকে শুরু করে আখিরাতের সত্যতা পর্যন্ত ছড়িয়ে আছে আল্লাহর অসীম রহমতের ছায়া। এই সুরার শেষ আয়াতগুলো (৩৬-৩৮) একটি বিশেষ নিয়ম প্রতিষ্ঠা করে: “আল্লাহ ধনী এবং তোমরা দরিদ্র”।এটা জীবনের এক গভীর দর্শন।সুরা মুহাম্মাদ মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসলিমরা হুদায়বিয়ার সন্ধির পরের দিনগুলো পার করছে। সহিহ বুখারিতে বর্ণিত আছে যে, সুরা ফাতহের পর এই সুরা ‘কারে আল-গামিম’ (মক্কার কাছে এক স্থান) নামক স্থাকে অবতীর্ণ হয়। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৪১৭২)এই সুরা মুসলিমদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে বিজয়ের পরও সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়, কারণ দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী। ইমাম আলুসি বলেছেন, এই সুরা মুনাফিকদের সন্দেহ দূর করে এবং মুমিনদের ইমান বৃদ্ধি করে। (ইমাম আলুসী, রুহুল মা'আনি ফিত তাফসিরিল কুরআনিল আজিম, দারুল কুতুবিল ইলমিয়া, বৈরুত, ১৪১৫ হি./১৯৯৪...
    কী ঘটেছিল সেদিনদিনটি ছিল রোববার। তারিখের হিসাবে ১৯৮৪ সালের ৫ আগস্ট। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনা ঘটে সেদিন। চট্টগ্রাম থেকে ৪৪ জন যাত্রী নিয়ে বিজি-৪২৬ নম্বরের ফ্লাইটটি ঢাকায় জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের চেষ্টা করে। বিমানটি ছিল ফকার ফ্রেন্ডশিপ বা সংক্ষেপে এফ-২৭ । ওই সময় আবহাওয়া ছিল দুর্যোগপূর্ণ। শ্রাবণ মাস থাকায় সকাল থেকেই বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়া বইছিল। বিমানটি চালাচ্ছিলেন ক্যাপ্টেন কায়েস আহমদ মজুমদার, সঙ্গে ছিলেন কো-পাইলট সৈয়দা কানিজ ফাতেমা রোকসানা। প্রচুর বৃষ্টির মধ্যে বেলা আড়াইটার দিকে বিমানটি দুই দফা অবতরণ করতে ব্যর্থ হয়। পরে তৃতীয় দফার চেষ্টায় ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে রানওয়ে থেকে কিছুটা দূরে অবতরণ করতে গিয়ে বাউনিয়া বিলের মধ্যে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। শুধু তা–ই নয়, বিমানটি প্রায় ২০ থেকে ২৫ ফুট পানির গভীরে ডুবে যায়। মৃত্যু হয়...
    টেস্ট অভিষেকে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়া ব্যাটসম্যানের সংখ্যা কম নয়। ১৪৮ বছরের টেস্ট ইতিহাসে এ পর্যন্ত ১১৭ জন ব্যাটসম্যান টেস্ট অভিষেকে সেঞ্চুরি পেয়েছেন। এঁদের মধ্যে মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের নামটাকে আলাদা করতেই হয়। ভারতের সাবেক অধিনায়ক যে অভিষেক ম্যাচেই সেঞ্চুরি করে থামেননি, সেঞ্চুরি পেয়েছেন ক্যারিয়ারের প্রথম তিন টেস্টেই।প্রথম তিন টেস্টেই সেঞ্চুরি পাওয়া আজহারের ক্যারিয়ারের শুরুর সঙ্গে ‘তিন’ এই সংখ্যাটা ওতপ্রোতভাবেই জড়িয়ে। আজহারের টেস্ট অভিষেক ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে ইংল্যান্ডের ভারত সফরের তৃতীয় টেস্টে। আজহার সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ১৯৮৫ সালের জানুয়ারির ৩ তারিখে।১৯৮৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর ইডেন গার্ডেনে সেই টেস্টটি শুরু হলেও ২ জানুয়ারি রেস্ট ডে হওয়ায় ৩ জানুয়ারি ছিল ম্যাচের তৃতীয় দিন। দিনের কোন সেশনে আজহার ১০০ ছুঁয়েছিলেন জানেন, তৃতীয় সেশনে!এরপর চেন্নাই টেস্টে ১০৫ রান করা আজহার কানপুরে টানা তৃতীয় সেঞ্চুরিটি পেয়েছেন ক্যারিয়ারে প্রথমবার তিনে ব্যাট...
    ৩০ এপ্রিল ২০২৫।এই দিনটাকে নিশ্চিত কখনোই ভুলবেন না মেহেদী হাসান মিরাজ। শুধুই কি মিরাজ, কাল চট্টগ্রামে বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, তাঁদেরও তো দিনটা ভোলার কথা নয়।বাংলাদেশ তিন দিনের মধ্যে জিতেছে টেস্ট। জিতেছে ইনিংস ব্যবধানে। যে জয়ে দুই ম্যাচের সিরিজটা ড্র করতে পেরেছে বাংলাদেশ। এসব কারণে নয়, দিনটাকে তাঁরা সারা জীবন মনে রাখবেন বিরল এক ব্যক্তিগত কীর্তি চোখের সামনে ঘটতে দেখায়।আর সেই কীর্তিমানের নাম মিরাজ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশনে যিনি সেঞ্চুরি পেয়েছেন, আর তৃতীয় সেশনে পেয়ে গেছেন ইনিংসের পঞ্চম উইকেট। একই দিনে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেটের এই ‘ডাবল’ উদ্‌যাপন ১৪৮ বছরের ইতিহাসে মাত্র দ্বিতীয়বার দেখল টেস্ট ক্রিকেট।ইংলিশ কিংবদন্তি ইয়ান বোধাম
    যারা রক মিউজিকের ভক্ত, মেটালের প্রতি তাদের আগ্রহ মাত্রাতিরিক্ত। সেই মেটাল ভক্ত তরুণদের জন্য হাজির করা হলো সর্বকালের সেরা পাঁচটি মেটাল অ্যালবাম। অনলাইন অবলম্বনে হাজির করলেন ফাহমিদা রিমা  ফিস্টফুল অব মেটাল অ্যানথ্রাক্স আমেরিকান থ্র্যাশ মেটাল ব্যান্ড ‘অ্যানথ্রাক্স’ ফর্ম করে ১৯৮১ সালে। প্রবল দাপটের সঙ্গে সক্রিয় এই ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম ‘ফিস্টফুল অব মেটাল’ বাজারে আসে ১৯৮৪ সালের জানুয়ারিতে। অ্যালবামটিতে ট্র্যাক ছিল দশটি। এ-পিঠে ‘ডেথরাইডার’ [দৈর্ঘ্য-৩ মিনিট ১০ সেকেন্ড], ‘মেটাল থ্রেশিং ম্যাড’ [২:৩৯], “আ’ম এইটিন” [৪:০২], ‘প্যানিক’ [৩:৫৮] ও ‘সাবজুগেটর’ [৪:৩৮] এবং বি-পিঠে ‘সোলজারস অব মেটাল’ [২:৫৫], ‘ডেথ ফ্রম অ্যাবোভ’ [৫:০০], ‘অ্যানথ্রাক্স’ [৩:২৪], ‘অ্যাক্রশ দ্য রিভার’ [১:২৬] ও ‘হাউলিং ফিউরিজ’ [৩:৫৫]। লাইন-আপে : নেইল টারবিন [ভোকাল], ড্যান স্পিৎসে [লিড গিটার], স্কট ইয়ান [রিদম গিটার], ড্যানি লিংকার [বেজ] ও চালি বেনান্টে [ড্রামস]।  ...
    পঞ্চগড় জেলা ঘোষণার আগে এখানে মুনসেফ আদালত ছিল। এই আদালতে নিষ্পত্তি হওয়া মামলার নথি জমা পড়তো দিনাজপুরের আদালতের মহাফেজখানায়। জেলা ভাগের পর সব কিছুই পৃথক হলেও নথিগুলো রয়ে যায় সেখানেই। এসব নথির প্রয়োজন হলে পঞ্চগড়ের মানুষকে ছুটতে হয় দিনাজপুরে, পোহাতে হয় দুর্ভোগ। তবে, এখন থেকে এসব নথি মিলবে পঞ্চগড়েই।  বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে পঞ্চগড় আদালত চত্বরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক গোলাম ফারুক আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য জানিয়েছেন।  সম্প্রতি পঞ্চগড় মুনসেফ আদালতে বিভিন্ন সময়ে নিষ্পত্তি হওয়া প্রথম শ্রেণির মামলার ১৭৯৭টি নথি দিনাজপুর আদালতের মহাফেজ খানা থেকে পঞ্চগড়ে আনা হয়েছে বলেও জানান তিনি।  আরো পড়ুন: ফরিদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা: ১ জনের যাবজ্জীবন শিশু নাবিলা ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামির মৃত্যুদণ্ড  এ সময় উপস্থিত ছিলেন- পঞ্চগড়...
۱