পন্ত যেভাবে প্রতি ম্যাচেই সেঞ্চুরি করতে পারেন, জানালেন অশ্বিন
Published: 11th, January 2025 GMT
এক মাস আগেও দুজন ভারতের হয়ে একসঙ্গে খেলেছেন, কিন্তু ব্রিসবেনে বোর্ডার–গাভাস্কার ট্রফির তৃতীয় টেস্ট শেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তিনি এখন ঋষভ পন্তের সদ্য সাবেক সতীর্থ।
তবে জাতীয় দলের হয়ে একসঙ্গে ৪৪ ম্যাচ খেলায় পন্তের শক্তিমত্তা–দুর্বলতার জায়গাগুলো ভালোভাবেই জানা অশ্বিনের। সেই জানাশোনা থেকেই অশ্বিন বলেছেন, পন্তের পক্ষে সব ম্যাচেই সেঞ্চুরি করা সম্ভব, যদি নিজের প্রতিভা যথাযথভাবে প্রয়োগ করেন।
সিডনিতে বোর্ডার–গাভাস্কার ট্রফির শেষ ম্যাচে দারুণ দুটি ইনিংস খেলেছেন পন্ত। ইনিংস দুটি ছিল ভিন্ন মেজাজের। প্রথম ইনিংসে ৯৮ বলে করেন ৪০ রান, দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে ৩৩ বলে করেন ৬১ রান। একই ম্যাচে পন্তের ভিন্নধর্মী ব্যাটিং দেখে অশ্বিন মোটেও বিস্মিত নন। বরং তিনি মনে করেন, ডিফেন্সের দিক থেকে পন্ত অন্যতম সেরা এবং সিডনিতে তিনি তাঁর লড়াকু মানসিকতাকে ফুটিয়ে তুলেছেন।
সিডনি টেস্টে শরীরে আঘাত পাওয়ার পরও পন্তের লড়াকু মানসিকতা অশ্বিনকে মুগ্ধ করেছে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।