চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দুই ম্যাচ থেকে যেভাবে তৃপ্ত হলেন শান্ত
Published: 27th, February 2025 GMT
আবহাওয়ার কারণে নির্ধারিত ম্যাচ মাঠে না গড়ানোয় হতাশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তিনি বলেন, ‘আমি খুবই হতাশ। আমরা সত্যিই ম্যাচটি খেলতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আবহাওয়ার কারণে কিছুই করার ছিল না।’
তবে সামনের চ্যালেঞ্জের জন্য আশাবাদী শান্ত। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিজেদের পারফরম্যান্স নিয়ে শান্ত বলেন, ‘আমরা যেভাবে দুটি ম্যাচে দীর্ঘ সময় ধরে লড়াই করেছি, তা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক। আমাদের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আমরা সঠিক পরিকল্পনা করব এবং তা কার্যকর করার চেষ্টা করব।’
বাংলাদেশের পেস বোলিং ইউনিট নিয়ে কথা বলতে গিয়ে অধিনায়ক জানান, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের পেস বোলিং বিভাগ উন্নতি করেছে। তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময়ই ফাস্ট বোলিং নিয়ে লড়াই করেছি, তবে এখন অনেক পেসার উঠে আসছে। ঘরোয়া ক্রিকেটেও বেশ কয়েকজন ভালো পারফর্ম করছে। তাসকিন, রানা ভালো করছে, মুস্তাফিজ তো রয়েছেই। আমাদের একটি শক্তিশালী বোলিং আক্রমণ রয়েছে, আশা করি তারা দলের জন্য সেরাটা দেবে।’
ব্যাটিংয়ে স্ট্রাইক রোটেশন নিয়ে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে শান্ত বলেন, ‘আমাকে নেটে আরও ভালো অনুশীলন করতে হবে। স্ট্রাইক রোটেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, দলের সবাই বুঝতে পারবে যে আমাদের কী করা প্রয়োজন।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আম দ র
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় যানজট নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
খুলনা নগরীর যানজট নিরসন ও ফুটপাত অবৈধ দখলদারদের কবল থেকে মুক্ত করতে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কেএমপির সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষা মঞ্চ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘‘অবিলম্বে নগরী যানজটমুক্ত না হলে নগর জীবন অচল হয়ে পড়বে।’’
আরো পড়ুন:
স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বের হয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী নিহত
কুমিল্লায় অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ২
এ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক ও খুলনা আয়কর আইনজীবী সমিতির সভাপতি খান মনিরুজ্জামান। বক্তৃতা করেন নাগরিক নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ফ ম মহসিন, সরদার আবু তাহের, মানবাধিকার কর্মী জামাল মোড়ল, মেজবাহ উদ্দিন পাপ্পু, বৃহত্তর খুলনাবাসীর সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বাবলু, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান খোকন, মির্জা নুরুজ্জামান, শেখ আব্দুল হালিম, আলমগীর হোসেন খান, সাংবাদিক কাজী মোতাহার রহমান বাবু, মাহাবুবুর রহমান মুন্না, শেখ আইনুল হক প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রাণিপ্রেমী এস এম সোহরাব হোসেন।
সভায় বক্তারা কুয়েট গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘‘নগরীর পিটিআই মোড়, ময়লাপোতা মোড়, রয়্যাল মোড়, গল্লামারী, শিববাড়ি মোড়, ডাকবাংলা মোড়ে দিনে ও রাতে অচল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’’
কুয়েট গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, পিটিআই মোড়ে এক ঘণ্টায় ৩ হাজার ২৫৩টি ইজিবাইক চলাচল করেছে। লাইসেন্সপ্রাপ্ত ইজিবাইকের সংখ্যা ১০ হাজার। অথচ ৪৫ হাজারের বেশি ইজিবাইক চলাচল করায় ৩ লাখ যাত্রীর চলাচলে বিঘ্ন হচ্ছে।
যানজটকে প্রধান সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, ‘‘রোগী পরিবহনে ও শিক্ষার্থীদের চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। লোয়ার যশোর রোড, ক্লে রোড, স্যার ইকবাল রোডের ফুটপাত অবৈধ দখলদারদের কবলে চলে যাওয়ায় পথচারী চলাচলে বিঘ্ন হচ্ছে।’’
ঢাকা/নুরুজ্জামান/বকুল