গাজীপুরে ৩৭টি রুগ্ন ঘোরা ও ৫ মণ মাংস জব্দ
Published: 5th, November 2025 GMT
গাজীপুরের হায়দ্রাবাদ এলাকার একটি গোডাউনে অভিযান চালিয়ে পাঁচ মণ ঘোড়ার মাংস জব্দ করেছে প্রশাসন। এ সময় সেখান থেকে রুগ্ন ৩৭টি ঘোড়া উদ্ধার করা হয়। ভেটেনারি হাসপাতালের ভেটেনারি সার্জন হারুন রোমান জানান, ঘোড়াগুলোর অধিকাংশ রুগ্ন এবং মাংসে টক্সিন রয়েছে, যা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে স্থানীয় প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও মেট্রোপলিটন পুলিশ ও র্যাব-১ যৌথভাবে অভিযান চালান।
আরো পড়ুন:
৬ বাসে মিলল ৩৫ মণ জাটকা, চালকদের জরিমানা
মুন্সীগঞ্জে ড্রেনের ভেতরে মিলল ২৩টি ককটেল, আটক ১
গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক আহম্মেদ জানান, জবাই করে মাংস বিক্রির উদ্দেশ্যেই ঘোড়াগুলো এখানে আনা হয়েছিল। যেহেতু, ঘটনাস্থল থেকে কাউকে আটক করা যায়নি, সে কারণে উদ্ধারকৃত ঘোড়া এবং জব্দকৃত মাংস স্থানীয় একজনের জিম্মায় রাখা হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে সেগুলো গাজীপুর প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কাছে হস্তার করা হবে।
গাজীপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের ভেটেনারি সার্জন হারুন রোমান জানান, ঘোড়াগুলোর অধিকাংশ রুগ্ন এবং ঘোড়ার মাংসে টক্সিন রয়েছে, যা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। ঘোড়ার মাংস ক্রয় এবং খাওয়া থেকে সবাইকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেন তিনি।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
গাজীপুরে ৩৭টি রুগ্ণ ঘোড়া ও ৫ মণ ঘোড়ার মাংস উদ্ধার
গাজীপুর নগরের হায়দরাবাদ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩৭টি রুগ্ণ ঘোড়া ও ৫ মণ ঘোড়ার মাংস উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে অভিযান চালান।
গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক আহম্মেদের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কর্মকর্তা, মেট্রোপলিটন পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গাজীপুর নগরের হায়দরাবাদ এলাকায় এক বছর ধরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি হচ্ছে। পরে প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের পক্ষ থেকে ঘোড়ার মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তারপরও গোপনে শফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি ওই কাজ করছেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রাত ১১টার দিকে সেখানে অভিযান চালানো হয়। একটি ঘরের তালা ভেঙে ভেতরে ঢোকেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। সেখান থেকে ৩৭টি রুগ্ণ ঘোড়া ও ৫ মণ ঘোড়ার মাংস জব্দ করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক আহম্মেদ বলেন, জবাই করে মাংস বিক্রির উদ্দেশ্যেই ঘোড়াগুলো এখানে আনা হয়েছিল। ঘটনাস্থল থেকে কাউকে আটক করা যায়নি। উদ্ধার করা ঘোড়া ও জব্দ করা ঘোড়ার মাংসগুলো স্থানীয় একজনের জিম্মায় রাখা হয়েছে। পরে সেগুলো জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কাছে হস্তার করা হবে।
গাজীপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের সার্জন হারুন রোমান জানান, ঘোড়াগুলোর অধিকাংশই রুগ্ণ এবং ঘোড়ার মাংসে টক্সিন রয়েছে, যা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। ঘোড়ার মাংস ক্রয় ও খাওয়া থেকে সবাইকে বিরত থাকার জন্য পরামর্শ দেন তিনি।