নুরুল হাসান সোহান ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ব্যাটে ভর করে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে রানের পাহাড় গড়েছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ৩৪৪ রান তোলে স্বাগতিকরা।

ইনিংসের শুরুটা অবশ্য আশানুরূপ ছিল না। মাত্র ১২ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ ‘এ’। ১০ বলে ৮ রান করে বিদায় নেন ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন। এরপর হাল ধরেন নাঈম শেখ ও এনামুল হক বিজয়। দ্বিতীয় উইকেটে এই জুটি যোগ করেন ৭৩ রান। বিজয় ৩৪ বলে ৩৯ এবং নাঈম ৪১ বলে ৪০ রান করে ফিরে গেলে ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন সোহান ও অঙ্কন।

এরপর থেকেই ম্যাচের দৃশ্যপট পাল্টে যায়। চতুর্থ উইকেটে এই দুই ব্যাটার গড়েন ২২৫ রানের রেকর্ড জুটি। দুইজনই তুলে নেন সেঞ্চুরি। সোহান খেলেন ১০১ বলে ১১২ রানের ঝড়ো ইনিংস, যেখানে ছিল ৭টি চার ও ৭টি ছয়। সোহানের বিদায়ের পর অঙ্কনও শেষ ওভারে আউট হন। ১০৮ বলে ১০৫ রানের ইনিংসে তিনি মারেন ৭টি চার ও ৫টি ছয়। 

ক্রিজে এসে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অপরাজিত থাকেন ১০ বলে ১৩ রান করে। ক্রিজে নামলেও মাত্র ১ বল ব্যাট করার সুযোগ পান শামীম হোসেন পাটোয়ারি। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩৪৪ রান। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

নাটকে অভিনয় চাকরির মতো হয়ে গেছে

প্রথম আলো :

বেশ তো সাড়া পেলেন। নিয়মিত হবেন?

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: নিয়মিত কতটুকু হতে পারব, জানি না। যদি এরপর মৌলিক কোনো গান গাওয়ার প্রস্তাব আসে, করব। আমার মনে হয়, একটা গণ্ডির মধ্যে আটকে না থেকে যদি পারি বা মানুষ যদি গ্রহণ করে, আমার পছন্দের কাজ তো আমি করতেই পারি। গানে অত বেশি নিয়মিত না হলেও শখের বশে গান গাওয়া হবে।

আরও পড়ুনআবার ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, নিলয়-হিমি জাদু চলছেই২২ নভেম্বর ২০২৪প্রথম আলো:

ভিউ নিয়ে আপনার দর্শন কী?

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: ভিউ নিয়ে আমার আলাদা কোনো দর্শন নেই। মনে হয়, এটা যেকোনো প্রজেক্টের একটা অংশ। একটা প্রজেক্টের চিত্রনাট্য ভালো হতে হয়, এরপর লোকেশন, আর্টিস্ট ও পরিচালকের সমন্বয়ে কাজটা হয়। তাই ওই কাজ অবশ্যই চাই মানুষ দেখুক। এত কষ্ট করে আমরা কাজ করি, তাই যখন ভিউ হয়, ভালো লাগে। কারণ, মানুষ দেখছে বলেই ভিউ হচ্ছে। প্রশংসা করছে, আলোচনা–সমালোচনাও করছে। এটা তো অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। ভিউর বিষয়টা সরাসরি জড়িত প্রযোজকদের জন্য, এখান থেকে টাকা উঠে আসার ব্যাপার থাকে। এখন আমার কাজ যদি না-ই দেখে, আমাকে নিয়ে প্রযোজক তো পরের প্রজেক্টে ভাববে না। তারা হয়তো বিকল্প সিদ্ধান্তে যাবে।

প্রথম আলো :

অনেকের অভিযোগ, আপনার অভিনীত নাটক ও চরিত্রগুলো প্রায় কাছাকাছি।

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: আমাদের তো গল্পের ক্ষেত্রে অনেক স্বল্পতা থাকে, অনেক চরিত্রই আমরা দেখাতে পারি না; ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হয়। তাই আবার কিছু কিছু গল্প ভিন্ন হলেও আমারই বয়সী একটা মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া মেয়ের চরিত্র করতে পারি না বা বিবাহিত নারীও করা যায় না। তবে আমরা চেষ্টা করি সব চরিত্র কাছাকাছি যেন না হয়। চেষ্টা করি ভিন্ন রকম গল্প ও ভিন্ন পটভূমিতে নিজেকে উপস্থাপন করতে। তবে হয়তো অনেক সময় সীমাবদ্ধতার কারণে সব ধরনের চরিত্র করতে পারি না। এটাও ঠিক, অনেকগুলো কাছাকাছি। একটু ঝগড়াটে চরিত্র, বয়ফ্রেন্ড–গার্লফ্রেন্ড টাইপ চরিত্র মানুষের চোখে যায় বেশি; তাই বেশির ভাগ কাছাকাছি মনে হয়। আমি কিন্তু চেষ্টা করি। গ্রামীণ পটভূমির, বাস্তবধর্মী গল্পেও কাজ করার চেষ্টা থাকে।

আরও পড়ুনবাংলা সিনেমা দেখতে গিয়ে ইংরেজি সিনেমা দেখেছি: হিমি ০৭ এপ্রিল ২০২৫জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। ছবি: ফেসবুক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সোহান-অঙ্কনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
  • হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর বিচারককে ৩ বার ‘ধন্যবাদ’ বললেন তাপস
  • শমিত এখন বাংলাদেশের, জুনে খেলবেন হামজার সঙ্গে
  • ভোলায় ৩৫ ঘণ্টা পর ধর্মঘট প্রত‌্যাহার, পাঁচ রুটে বাস চলাচল শুরু
  • ওমর সানীর জন্মদিনে মৌসুমী নেই, কাঁদায় মায়ের স্মৃতি
  • পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় ভাঙনের হুমকিতে দুই কিলোমিটার বাঁধ
  • ফিরোজার পথে খালেদা জিয়া, নেতাকর্মীদের অভ্যর্থনা
  • নোয়াখালীতে কলেজ ছাত্রদলের সভাপতির বিরুদ্ধে শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ
  • নাটকে অভিনয় চাকরির মতো হয়ে গেছে