চীনের সবুজ বিদ্যুতের সনদ এখন বৈশ্বিক স্বীকৃতি পেয়েছে। আরই১০০ নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা এই সনদ প্রক্রিয়াকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এতে করে চীনের নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ ব্যবহার আরো সহজ ও বিশ্বাসযোগ্য হবে বলে জানিয়েছে চীনের জাতীয় জ্বালানি প্রশাসন (এনইএ)।

এনইএ জানায়, এই স্বীকৃতির ফলে আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলো চীনের পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ কিনে সহজেই প্রমাণ করতে পারবে যে তারা নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করছে।

এখন ২৭০টি আরই-১০০ সদস্য-কোম্পানি চীনের সবুজ বিদ্যুৎ কিনছে। তাদের বার্ষিক সবুজ বিদ্যুৎ ব্যবহার ৭৭ বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা।

আরো পড়ুন:

শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করতে চান ট্রাম্প

৯০ দিনের জন্য পারস্পরিক শুল্ক প্রত্যাহারে সম্মত যুক্তরাষ্ট্র-চীন

এই সনদ পাওয়া যায় প্রতি ১,০০০ কিলোওয়াট-ঘণ্টা নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের পর। এটি চীনের একমাত্র সরকারিভাবে স্বীকৃত গ্রিন এনার্জি সনদ।

চীনের এই সনদ ব্যবস্থা চালু হয় ২০১৭ সালে। ২০২৩ সালে এটি সম্প্রসারণ করা হয় সব ধরনের নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ প্রকল্পে।

ঢাকা/হাসান/ফিরোজ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সব জ ব দ য

এছাড়াও পড়ুন:

ইরান পারমাণবিক স্থাপনাগুলো আরো শক্তিশালী করে পুনর্নির্মাণ করবে

ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান জানিয়েছেন, তেহরান তার পারমাণবিক স্থাপনাগুলোকে ‘আরো শক্তিশালী করে’ পুনর্নির্মাণ করবে। রবিবার সরকারি সংবাদমাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

ইরানের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, তার দেশ পারমাণবিক অস্ত্রের সন্ধান করছে না।

সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে স্থাপনাগুলোতে বোমা হামলা চালিয়েছিল সেগুলো পুনরায় চালু করার চেষ্টা করলে তেহরান ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে নতুন করে হামলার নির্দেশ দেবেন।

ইরানের প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেন, “ভবন ও কারখানা ধ্বংস আমাদের জন্য কোনো সমস্যা তৈরি করবে না, আমরা আরো শক্তির সাথে পুনর্নির্মাণ করব।”

জুনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালিয়েছিল। ওই সময় ওয়াশিংটন বলেছিল, স্থাপনাগুলো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির লক্ষ্যেএকটি কর্মসূচির অংশ ছিল। তবে তেহরান জানিয়েছিল, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণরূপে বেসামরিক উদ্দেশ্যে।

ইরানের পারমাণবিক কার্যক্রমের প্রসঙ্গে পেজেশকিয়ান বলেছেন, “এগুলো জনগণের সমস্যা সমাধানের জন্য, রোগের জন্য, জনগণের স্বাস্থ্যের জন্য।”

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ