ঈদের আগে দুটি বাজেট সাশ্রয়ী ফোন এনেছে প্রযুক্তি ব্র্যান্ড। দুটি ফোনেই রয়েছে বেশি সক্ষমতার ব্যাটারি। ফলে নকিয়া ফোন দুটি চলে টানা তিন দিন। উপহার থাকবে গ্যাজেটস। বাংলাদেশে ব্র্যান্ডটির অনুমোদিত সহযোগী সেলেক্সট্রা লিমিটেডের নিজস্ব কারখানায় দুটি মডেল উৎপাদিত। সিরিজের সি৩২ (৭ জিবি+ ৬৪ জিবি) মডেলে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে, যার রেজ্যুলেশন ৭২০ বাই ১৬০০ পিক্সেল। ক্যামেরায় রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি লেন্স, ২ মেগাপিক্সেলের সেকেন্ডারি লেন্স। সেলফির জন্য রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা। ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির ফোনে আছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। সঙ্গে উপহার হিসেবে থাকছে নয়েজ ক্যানসেলিং এয়ার বাডস। রঙের বৈচিত্র্যে রয়েছে ক্যারোকাল ব্ল্যাক আর অটাম গ্রিন।
মডেল সি২২ (৫ জিবি+ ৬৪ জিবি) মডেলে রয়েছে ৬.
৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট রয়েছে।
৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, ২.৫ডি টাফেনড গ্লাস ফ্রন্ট ও পলিকার্বোনেট ব্যাক সুবিধা রয়েছে।
রঙের বৈচিত্র্য দেবে ক্যারোকাল ব্ল্যাক ও স্যান্ড।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে যোগ দিলেন ফরিদ আহমদ সোবহানী
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়েছেন অধ্যাপক ড. ফরিদ আহমদ সোবহানী। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে তিনি এ পদে নিয়োগ লাভ করেন।
শনিবার (২৪ মে) যোগ দেওয়ার দিন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির কনফারেন্স রুমে অধ্যাপক ড. সোবহানীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মোল্লা, প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক মো. শামসুল হুদা, কোষাধ্যক্ষ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, উপদেষ্টা, রেজিস্ট্রার এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
ড. ফরিদ আহমদ সোবহানী ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে যোগ দেওয়ার আগে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের অধ্যাপক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও সহযোগিতা কেন্দ্রের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া, তিনি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ও ডিন এবং আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ও ডিন হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে তিনি এমবিএ প্রোগ্রামের পরিচালক হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
ড. ফরিদ আহমদ সোবহানী বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকার কিম্বারলিতে ‘সোল প্লাতজে ইউনিভার্সিটি’র ইকোনমিকস অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস অনুষদের ভিজিটিং প্রফেসর, অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক অস্ট্রেলিয়ান একাডেমি অব বিজনেস লিডারশিপের রিসার্চ ফেলো এবং মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারার অ্যাকাউন্টিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম কমিটি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের পিএইচডি প্রোগ্রামের এক্সপার্ট মেম্বার ছিলেন। এছাড়াও তিনি অস্ট্রেলিয়ান জার্নাল অব অ্যাকাউন্টিং, ইকোনমিক্স অ্যান্ড ফিন্যান্সের সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
ড. সোবহানী বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ সোসাইটি ফর প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি একাডেমিকস’-এর সভাপতি এবং ‘ফেডারেশন অব বাংলাদেশ হিউম্যান রিসোর্স অর্গানাইজেশনস’-এর সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
ফরিদ আহমদ সোবহানী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাববিজ্ঞানে বিবিএ এবং এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে বেলজিয়ামের ইউনিভার্সিটি অব এন্টওয়ার্প থেকে প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি সায়েন্স মালয়েশিয়া থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
ড. সোবহানী হিসাববিজ্ঞান, কর্পোরেট প্রতিবেদন, কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং নেতৃত্ব বিষয়ে দেশি-বিদেশি স্বীকৃত জার্নালে প্রায় ১০০টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন।
কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার কৃতী সন্তান ড. ফরিদ আহমদ সোবহানী।
ঢাকা/রফিক