বন্দরে বিভিন্ন মামলার ৫ ওয়ারেন্টভূক্ত পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ধৃতরা হলো বন্দর থানার মদনগঞ্জ লক্ষারচর দক্ষিনপাড়া এলাকার মৃত সাইফুদ্দিন মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মফিজ উদ্দিন মনির ওরফে মইন্যা (৫২) একই থানার মাহামুদনগর এলাকার আবুল হোসেন মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী শীতল (২৬) একরামপুর পৌরসভা এলাকার হরি নারায়ণ লালের ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রিপন লাল (৪৫) হরিপুর এলাকার মৃত আব্দুল করিম মাতবরের  ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মনির হোসেন ওরফে ডিস মনির (৫০) ও শুভকরদী এলাকার মৃত নিজামুল হকের ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী সবুজ (৩৬)।

গ্রেপ্তারকৃতদের সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে পৃথক ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত রোববার (২০ জুলাই) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল ক র

এছাড়াও পড়ুন:

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা বদলে দিয়েছে: নেতানিয়াহু

শোক, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের প্রাণঘাতী হামলার বর্ষপূর্তি পালন করছেন ইসরায়েলবাসী। দিবসটি উপলক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি প্রকাশ করেছে ইসরায়েলে প্রধানমন্ত্রী দপ্তর।

বিবৃতিতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনের গাজায় গত দুই বছর ধরে চলা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধকে ‘আমাদের অস্তিত্ব রক্ষা ও ভবিষ্যতের জন্য যুদ্ধ’ বলে অভিহিত করেন।

নেতানিয়াহু আরও বলেন, ইসরায়েল ‘মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা বদলে দিয়েছে’। সেই সঙ্গে এ অঞ্চলে ইরানের জোটবদ্ধ শক্তিগুলোকে রুখে দিয়েছে।

আরও পড়ুনএকদিকে আলোচনা, অন্যদিকে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল ১ ঘণ্টা আগে

ইসরায়েলের নাগরিকদের উদ্দেশে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্তের নেওয়ার দুর্ভাগ্যজনক দিনে আছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যুদ্ধের সব লক্ষ্য অর্জনে কাজ চালিয়ে যাব। এর মধ্যে রয়েছে: সব জিম্মিকে ফিরিয়ে আনা, হামাসের শাসনের অবসান ঘটানো এবং গাজা যাতে আর ইসরায়েলের জন্য হুমকি না হয়, সেটা নিশ্চিত করা।’

বিবৃতিতে চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনার কথা উল্লেখ করা হয়নি। সেই সঙ্গে ইসরায়েলি বাহিনী গাজা উপত্যকা থেকে পুরোপুরি সরিয়ে নেওয়া হবে কিনা, সেই বিষয়েও কিছু বলা হয়নি।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। ওই দিন থেকেই গাজায় টানা নৃশংসতা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই বছরে ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অন্তত ৬৭ হাজার ১৭৩ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২০ হাজার ১৭৯ জন শিশু। একই সময়ে আহত হয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।

আরও পড়ুননেতানিয়াহুর এই কথা কি সত্যি১৪ ঘণ্টা আগে

হত্যাযজ্ঞের পাশাপাশি গাজা অবরোধ করে সেখানে খাবার ও চিকিৎসা সরঞ্জামের মতো জরুরি পণ্য প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরায়েল। এতে দুই বছরে অনাহারে উপত্যকাটিতে ৪৬০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৫৪টিই শিশু। খাবার না পেয়ে তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার পাঁচ বছরের কম বয়সী ৫১ হাজার ১০০ জনের বেশি শিশু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজার ৩৮টি হাসপাতালের ২৫টিই ধ্বংস করেছে ইসরায়েল। ৯২ শতাংশ আবাসিক ভবন ধ্বংস করা হয়েছে।

আরও পড়ুনগাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় আলোচকদের দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বললেন ট্রাম্প০৫ অক্টোবর ২০২৫আরও পড়ুনমিসরে ইসরায়েল ও হামাসের প্রথম দিনের আলোচনায় কী হলো ১৬ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ