নরসিংদীর গাবতলিতে ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে একটি ভবনের ছাদ ধসে পড়ে তিন জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে একজনের নাম মিরাজউদ্দিন বলে জানা গেছে। বাকিদের নাম এখনো শনাক্ত করা যায়নি। আহতদের সবাইকে দ্রুত নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) হঠাৎ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.

৫। কেন্দ্র ছিল নরসিংদীর ঘোড়াশাল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে।

ভূমিকম্পের পর সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে রাস্তায় নেমে আসে। কেউ বাড়িঘর থেকে দূরে খোলা জায়গায় অবস্থান করছেন, কেউ আবার শহর ছাড়ার চেষ্টা করছেন। শহরের বিভিন্ন এলাকার বেশ কয়েকটি ভবনে ফাটল ধরেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।

গাবতলীর বাসিন্দা রফিক বলেন, “হঠাৎ পুরো ঘর দুলতে শুরু করে। আমরা দৌড়ে নিচে নেমে আসি। পরে দেখি পাশের বিল্ডিংয়ের ছাদের কিছু অংশ ভেঙে পড়ে মানুষ আহত হয়েছে। এখনো মানুষ ভয় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে রাস্তায়।”

এদিকে লঞ্চঘাট এলাকার দিকে একটি পুরনো ভবন আংশিক ধসে পড়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। আশপাশের মানুষজন দ্রুত ভাঙা ভবন থেকে দূরে সরে যায়, ফলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা শেফালী বেগম বলেন, “বাড়ির দেয়ালে ফাটল দেখে আমরা সবাই বাইরে বের হয়ে আসি। ছোট বাচ্চারা কাঁদছিল। এখনো কেউ ঘরে উঠতে সাহস পাচ্ছে না।”

আরেক বাসিন্দা কামরুল হাসান বলেন, “সরকারি ভবন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সব জায়গায় মানুষ ছুটে বাইরে এসেছে। কেউ কেউ বলছে আরেক দফা ঝাঁকুনি অনুভব হয়েছে।”

ঢাকা/হৃদয়/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ভ ম কম প

এছাড়াও পড়ুন:

নরসিংদীর গাবতলিতে ভূমিকম্পে ভবনের ছাদ ধসে আহত ৩

নরসিংদীর গাবতলিতে ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে একটি ভবনের ছাদ ধসে পড়ে তিন জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে একজনের নাম মিরাজউদ্দিন বলে জানা গেছে। বাকিদের নাম এখনো শনাক্ত করা যায়নি। আহতদের সবাইকে দ্রুত নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) হঠাৎ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.৫। কেন্দ্র ছিল নরসিংদীর ঘোড়াশাল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে।

ভূমিকম্পের পর সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে রাস্তায় নেমে আসে। কেউ বাড়িঘর থেকে দূরে খোলা জায়গায় অবস্থান করছেন, কেউ আবার শহর ছাড়ার চেষ্টা করছেন। শহরের বিভিন্ন এলাকার বেশ কয়েকটি ভবনে ফাটল ধরেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।

গাবতলীর বাসিন্দা রফিক বলেন, “হঠাৎ পুরো ঘর দুলতে শুরু করে। আমরা দৌড়ে নিচে নেমে আসি। পরে দেখি পাশের বিল্ডিংয়ের ছাদের কিছু অংশ ভেঙে পড়ে মানুষ আহত হয়েছে। এখনো মানুষ ভয় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে রাস্তায়।”

এদিকে লঞ্চঘাট এলাকার দিকে একটি পুরনো ভবন আংশিক ধসে পড়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। আশপাশের মানুষজন দ্রুত ভাঙা ভবন থেকে দূরে সরে যায়, ফলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা শেফালী বেগম বলেন, “বাড়ির দেয়ালে ফাটল দেখে আমরা সবাই বাইরে বের হয়ে আসি। ছোট বাচ্চারা কাঁদছিল। এখনো কেউ ঘরে উঠতে সাহস পাচ্ছে না।”

আরেক বাসিন্দা কামরুল হাসান বলেন, “সরকারি ভবন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সব জায়গায় মানুষ ছুটে বাইরে এসেছে। কেউ কেউ বলছে আরেক দফা ঝাঁকুনি অনুভব হয়েছে।”

ঢাকা/হৃদয়/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ