এডিসন রিয়েল এস্টেট: বসুন্ধরায় অভিজাত আবাসনের নতুন ঠিকানা
Published: 24th, September 2025 GMT
রাজধানীতে আবাসন চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ব্যস্ত শহরের ভেতরে মানুষ খুঁজছে এমন একটি ঘর, যেখানে থাকবে স্বস্তি, আধুনিক সুবিধা আর নিশ্চিন্ত জীবনযাপনের প্রতিশ্রুতি। এই চাহিদার সমাধানে শুরু থেকেই কাজ করছে এডিসন রিয়েল এস্টেট লিমিটেড। নান্দনিক নকশা, আধুনিক সুবিধা আর মানসম্মত উপকরণ—প্রতিটি প্রকল্পেই প্রতিষ্ঠানটি রেখেছে বিশেষ মনোযোগ। বেশির ভাগ আবাসনই নির্মিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জমিতে। ফলে কাজ এগিয়েছে দ্রুতগতিতে। এই যাত্রায় এডিসন বেছে নিয়েছে রাজধানীর অন্যতম আকর্ষণীয় ঠিকানা বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত আর সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে এডিসন এখন দেশের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল ডেভেলপার ব্র্যান্ডগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বদলে যাচ্ছে দৃশ্যপট
গত ৩ বছরে রাজধানীতে ৩ হাজারের বেশি অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন ক্রেতারা, যা বার্ষিক মোট ক্রেতার ১০ শতাংশের বেশি। তাঁরা বেছে নিয়েছেন সুপরিকল্পিত এই ১১৩ বর্গকিলোমিটার আবাসিক এলাকা। বড় আকারের প্লট ও নাগরিক সুবিধার জন্য এই আবাসিক এলাকা হয়ে উঠছে ঢাকাবাসীদের অন্যতম পছন্দের। এডিসন রিয়েল এস্টেটের সময়োপযোগী পদক্ষেপ ছিল ‘এম’ ও ‘এন’ ব্লকে প্রথমদিকেই প্রকল্প শুরু করা, যা তাদের প্রাথমিক সফলতায় বড় ভূমিকা রাখে। বর্তমানে তারা বসুন্ধরা আবাসিকের শীর্ষস্থানীয় ডেভেলপারে পরিণত হয়েছে। পরবর্তী সময়ে অন্য ডেভেলপাররাও একই ধারা অনুসরণ করে। ধীরে ধীরে পুরো এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে। গবেষণা মতে, শুধু আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলোই এখানে গত ৩ বছরে ৮ হাজার কাঠার বেশি ভূমি অধিগ্রহণ করেছে, যা ঢাকার মধ্যে সর্বোচ্চ।
বর্তমানে বসুন্ধরার এম ও এন ব্লকে চোখে পড়ার মতো উন্নয়ন হচ্ছে। পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে, মাদানি অ্যাভিনিউর সঙ্গে সংযোগ ও প্রস্তাবিত পাঁচটি মেট্রো স্টেশন—সব মিলিয়ে যাতায়াতব্যবস্থা আরও সহজ হয়ে উঠছে। ইতিমধ্যে বসবাসের জন্য গড়ে উঠেছে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো। রয়েছে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গ্রোসারি শপ, পার্ক, খেলার মাঠ ও বিশ্বমানের ক্রীড়াকেন্দ্র। এখানেই এডিসন হস্তান্তর করেছে তিনটি প্রকল্প। বর্তমানে নির্মাণ করছে আরও ৯টি, যার মধ্যে ৪টি প্রায় হস্তান্তরযোগ্য অবস্থায় রয়েছে। এই প্রকল্পগুলোর বেশির ভাগেই থাকছে নানা রকম অনুষঙ্গ—ডাবল হাইট স্পেস, শিশুদের খেলার জায়গা, সবুজ লন, রিসেপশন লাউঞ্জ, মাল্টিপারপাস হল, ইনডোর গেম রুম, ইকুইপড জিমনেসিয়াম, জেন গার্ডেন, রুফটপ লেজার এরিয়া ও বারবিকিউ জোন।
আধুনিক সব সুবিধা, খোলামেলা পরিবেশ, প্রকৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগ তৈরির মাধ্যমে প্রতিটি দিন বাসিন্দাদের জন্য করে তোলে স্বস্তির ও আনন্দময়.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রকল প
এছাড়াও পড়ুন:
তরুণ লেখক ফোরামের সভাপতি সজীব, সম্পাদক আ. রহিম
বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের ২০২৫-২৬ কার্যবর্ষের জন্য কেন্দ্রীয় পর্ষদের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় পর্ষদের সভাপতি পদে মনোনীত হয়েছেন গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মুহম্মদ সজীব প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. আবদুর রহিম।
আরো পড়ুন:
চাকসু নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাব নাকোচ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের
জুলাই গণঅভ্যুত্থান নেতাদের ওপর হামলায় জাকসুর নিন্দা
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সংগঠনটির উপদেষ্টা ফয়সাল আহম্মদ ও মাহদী হাসান মজুমদার কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নতুন কার্যবছরের জন্য কমিটি ঘোষণা করা হয়। একইসঙ্গে নব মনোনীত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
নব মনোনীত সভাপতি পূর্বে সংগঠনটির যথাক্রমে কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী।
নব মনোনীত সাধারণ সম্পাদক পূর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী।
‘সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হোক লেখনীর ধারায়’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম। তরুণ লেখকদের পরামর্শ দেওয়া, পত্রিকায় লেখা প্রকাশে সহযোগিতা করাসহ লেখালেখি বিষয়ক সভা, সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন করে থাকে বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম।
বর্তমানে দেশের ২১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বিভিন্ন কলেজ ও দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের লেখালেখিতে উদ্বুদ্ধ করতে কাজ করে যাচ্ছে দেশের তরুণ লেখকদের এ সংগঠন।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী