বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‍“নির্বাচনে প্রস্তুতির ক্ষেত্রে বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলের চেয়ে জামায়াত পাঁচ পার্সেন্ট এগিয়ে আছে। কারণ বিএনপি বড় রাজনৈতিক দল হওয়া সত্বেও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মনোনয়ন ঘোষণা করেনি। জামায়াত ইতোমধ্যে তাদের প্রার্থীতা চূড়ান্ত করেছে। তারা লিফলেট-পোস্টার প্রস্তুত করে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছে।” 

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার কয়েকটি পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

আরো পড়ুন:

দুর্নীতিগ্রস্ত উপদেষ্টাদের শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে এনসিপি, জানালেন নাসীরুদ্দীন

‘নারীদের ভোট ছাড়া বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই’ 

পার্বত্য এলাকায় সাম্প্রতিক অস্তিরতা প্রসঙ্গে দুদু বলেন, ‍“এ ঘটনার পেছনে কারো না কারো ইন্ধন রয়েছে। কেউ হয়তো পরিস্থিতি ঘোলা করার চেষ্টা করছে।”

বিএনপির সাবেক এই সংসদ সদস্য আলমডাঙ্গা উপজেলার পাঁচটি মণ্ডপ পরিদর্শন করেন এবং অনুদান দেন। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন- কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সাবেক সদস্য আবু জাফর, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ওয়াহেদুজ্জামান বুলা, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শহিদুল কাউনাইন টিলু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিরুল ইসলাম সেলিম।

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ব এনপ র

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে: দুদু

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‍“নির্বাচনে প্রস্তুতির ক্ষেত্রে বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলের চেয়ে জামায়াত পাঁচ পার্সেন্ট এগিয়ে আছে। কারণ বিএনপি বড় রাজনৈতিক দল হওয়া সত্বেও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মনোনয়ন ঘোষণা করেনি। জামায়াত ইতোমধ্যে তাদের প্রার্থীতা চূড়ান্ত করেছে। তারা লিফলেট-পোস্টার প্রস্তুত করে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছে।” 

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার কয়েকটি পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

আরো পড়ুন:

দুর্নীতিগ্রস্ত উপদেষ্টাদের শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে এনসিপি, জানালেন নাসীরুদ্দীন

‘নারীদের ভোট ছাড়া বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই’ 

পার্বত্য এলাকায় সাম্প্রতিক অস্তিরতা প্রসঙ্গে দুদু বলেন, ‍“এ ঘটনার পেছনে কারো না কারো ইন্ধন রয়েছে। কেউ হয়তো পরিস্থিতি ঘোলা করার চেষ্টা করছে।”

বিএনপির সাবেক এই সংসদ সদস্য আলমডাঙ্গা উপজেলার পাঁচটি মণ্ডপ পরিদর্শন করেন এবং অনুদান দেন। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন- কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সাবেক সদস্য আবু জাফর, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ওয়াহেদুজ্জামান বুলা, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শহিদুল কাউনাইন টিলু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিরুল ইসলাম সেলিম।

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ