দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩১ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। তবে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি (বিপিএম-৬) অনুযায়ী এই রিজার্ভের পরিমাণ হলো ২৬ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার।

সোমবার (৬ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

আরো পড়ুন:

নিলামে ১০৪ মিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

পাচারের অর্থ উদ্ধারে ব্যাংকগুলোকে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ

আরিফ হোসেন জানান, আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে দুই হাজার ৬৭৯ কোটি ৯৩ লাখ ৪০ হাজার ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে দেশের মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৬৭ কোটি ৮০ লাখ ২০ হাজার ডলার।

যেখান ৫ অক্টোবর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে দুই হাজার ৬৬২ কোটি ৩১ লাখ ৬০ হাজার ডলারে দাঁড়িয়েছিল। অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে দেশের মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল তিন হাজার ১৫০ কোটি ২৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারে।

গত ২৪ সেপ্টেম্বর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে ছিল দুই হাজার ৬৩৯ কোটি ৩৩ লাখ ৮০ হাজার ডলারে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে দেশের মোট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ১২৭ কোটি ৫৫ লাখ ৩০ হাজার ডলারে।

গত ১৭ সেপ্টেম্বর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে ছিল দুই হাজার ৬০৮ কোটি ৭৪ লাখ ৬০ হাজার ডলারে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে দেশের মোট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ১০০ কোটি ৩১ লাখ ডলারে।

এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে ছিল দুই হাজার ৫৭৫ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার ডলারে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে দেশের মোট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৫৯ কোটি ১৮ লাখ ৩০ ডলারে।

গত ১১ সেপ্টেম্বর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী দেশে রিজার্ভ বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে ছিল দুই হাজার ৫৬৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলারে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে দেশের মোট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৫৭ কোটি ৭৭ লাখ ৬০ ডলারে।

ঢাকা/নাজমুল/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর দ শ র ম ট র জ র ভ র পর ম ণ ছ ল ত ন হ জ র

এছাড়াও পড়ুন:

নিম-হলুদ কী সত্যিই ত্বকের জন্য ভালো?

নিমে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল সমৃদ্ধ উপাদান।, যা ব্রণ এবং ত্বকের অন্যান্য সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। আর হলুদে কারকিউমিন নামক উপাদান, যা শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করতে। হলুদ ত্বকের ক্ষতি মেরামত করতে সাহায্য করে। সুতরাং ত্বকের জন্য নিম ও হলুদ দারুণ উপকারী দুইটি উপাদান।এই দুটি উপাদান একসাথে ব্যবহার করলে নানা উপকারিতা পাওয়া যায়।

ত্বক ব্যাকটেরিয়া মুক্ত থাকে
নিমে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বকের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। আর হলুদের প্রদাহরোধী প্রভাব লালভাব ও ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন:

ইডিপাস: না জেনে নিজের মাকে বিয়ে করেছিলেন

‘সাগরের জলদস্যু’ বলা হয় যে পাখিকে

উজ্জ্বল ত্বক
হলুদ ত্বকের কালো দাগ হালকা করতে পারে। এবং প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনতে সাহায্য করে। নিমের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বার্ধক্যের লক্ষণ কমাতে সাহায্য করে।  

নিম-হলুদের ফেসপ্যাক যেভাবে বানাবেন
১ টেবিল চামচ নিমপাতার গুঁড়া বা নিমপাতা বাটার সঙ্গে  আধা চা চামচ হলুদ বাটা, পরিমাণমতো গোলাপ জল আর ১ চা চামচ মধু বা টক দই মিশিঠে ফেসপ্যাক বানিয়ে নিন।

যেভাবে ব্যবহার করবেন ফেসপ্যাক
ফেস প্যাকটি মুখে লাগানোর আগে হালকা কোনো ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। তরপরে পরিষ্কার হাত বা ব্রাশের সাহায্যে প্যাকটি মুখে ও ঘাড়ে লাগিয়ে নিতে হবে। এরপর ১৫-২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে আলতো করে ঘষে ঘষে ধুয়ে নিতে হবে। 

সপ্তাহে একদিন নিম-হলুদের ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এসব উপাদান ব্যবহারের পরে ত্বকে এলার্জি দেখা দিলে- ব্যবহার করা বন্ধ করুন। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ