গ্রাহকদের ডিজিটাল সেবার মানোন্নয়নে প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান জেডটিইর সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলালিংক। চুক্তির আওতায় আগামী প্রজন্মের জ্বালানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাজধানী ঢাকার অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত স্থানগুলোয় নেটওয়ার্কের মান বাড়ানোর পাশাপাশি গ্রাহকসেবার অভিজ্ঞতা উন্নত করা হবে। গত রোববার বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ চুক্তি করা হয়। অনুষ্ঠানে দুটি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলালিংক।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন এ উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো গ্রাহকদের প্রাত্যহিক জীবনে বাংলালিংকের ডিজিটাল সেবা ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করা। চুক্তির আওতায় ঘরের ভেতরে বাংলালিংকের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল ইকোসিস্টেমজুড়ে স্মার্ট এআই-চালিত অপটিমাইজেশন সেবা প্রদান করা হবে।

বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইওহান বুসে জানিয়েছেন, ডিজিটাল সেবা এখন মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ, শেখা কিংবা সৃজনশীল যেকোনো কাজ করা—সব ক্ষেত্রেই এসব সেবা ভূমিকা রাখছে। আমাদের লক্ষ্য খুবই সহজ—মাইবিএল, টফি, রাইজ এবং আমাদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল ইকোসিস্টেমের মাধ্যমে গ্রাহকদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আরও উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা দেওয়া। একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠার লক্ষ্যে বাংলালিংকের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন এই পদক্ষেপ।

জেডটিই গ্লোবাল অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিয়াউ হুই জানিয়েছেন, ঢাকার রেডিও অ্যাকসেস নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে জেডটিই ও বাংলালিংক নিজেদের মধ্যকার কৌশলগত সহায়তা ও অংশীদারত্ব আরও জোরদার করছে। জেডটিইর অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক অবকাঠামোর ভিত্তি আরও শক্তিশালী হবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন টওয় র ক জ ডট ই লক ষ য

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনার মাঠে গোপালগঞ্জের জয়োল্লাস

হাসি–কান্নার এক অন্য রকম দৃশ্য মঞ্চায়িত হলো আজ খুলনা বিভাগীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে। এক দলের আনন্দ, আরেক দল ডুবে গেছে বিষাদে। ফুটবলে দিন শেষে এমনই হয়। এই বিকেলে জয়ী দলটার নাম গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। খুলনার আঞ্চলিক ফাইনালে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে ১-০ গোলে হারিয়ে যারা উঠে গেছে ইস্পাহানি-প্রথম আলো তৃতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবলের চূড়ান্ত পর্বে।

উত্তেজনাপূর্ণ আঞ্চলিক ফাইনাল দারুণ উপভোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। নিজ নিজ দলকে সমর্থন দিয়েছেন। কিন্তু শেষ হাসি গোপালগঞ্জের। শেষ বাঁশির পর তাদের খেলোয়াড়েরা এমন আনন্দে মেতে ওঠেন যেন পুরো টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে দল।

ম্যাচসেরার পুরস্কার হাতে গোপালগঞ্জের ডিফেন্ডার ইমরান হোসেন

সম্পর্কিত নিবন্ধ