2025-10-03@04:02:38 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«এস এম ম ন র»:

    শিল্পী সুলতান, পুরো নাম শেখ মোহাম্মদ সুলতান, ডাক নাম লালমিয়া। জন্ম ১৯২৩ সালের ১০ আগস্ট নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামে। পিতামাতার একমাত্র সন্তান। বাবা শেখ মেসের আলী। তাঁর পেশা ছিল রাজমিস্ত্রী, ওস্তাগার। কৃষিকাজও করতেন। অভাব অনটনের জীবন ছিল তাদের। সংসারে রোজগারের জন্য সুলতানও বাবাকে সাহায্য করতেন। স্কুলে পড়াশোনা করলেও বেশি দূর অগ্রসর হতে পারেননি। শৈশবকাল থেকেই সুলতানের মধ্যে আঁকাআঁকির দিকে ঝোঁক দেখা গিয়েছিল। গত বছরের জুলাইতে ছিল সুলতানের জন্ম–শতবার্ষিকী। সেটা যথাযথভাবে পালিত হয়নি। এ বছর যে কিছু হচ্ছে এর পেছনে নাসির আলী মামুনের ভূমিকাই সর্বাগ্রে।নাসির আলী মামুনের ক্যামেরায় এস এম সুলতান
    একুশে পদকপ্রাপ্ত নাট্যকার, নির্দেশক, সংগঠক, অভিনেতা ও সংগীতজ্ঞ এস এম সোলায়মানের জন্ম ও মৃত্যুকে স্মরণ করে প্রতি বছরের মতো এবারো অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তার নাট্যদল থিয়েটার আর্ট ইউনিট।  সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৫টায় রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে অনুষ্ঠিত হবে মিথস্ক্রিয় আলোচনা এবং ‘এস এম সোলায়মান প্রণোদনা ২০২৫’।  আরো পড়ুন: ট্র্যাব স্টার অ্যাওয়ার্ড পেলেন এরশাদ হাসান রতন থিয়াম মারা গেছেন আলোচনা পর্বে অংশ নেবেন নাট্যজন নায়লা আজাদ নূপুর, আজাদ আবুল কালাম, বাকার বকুল ও শামীমা শওকত লাভলী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন থিয়েটার আর্ট ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত দলপ্রধান সেলিম মাহবুব। পুরো আয়োজনের সমন্বয়ে থাকবেন দলটির প্রধান সমন্বয়ক কামরুজ্জামান মিল্লাত।  বাংলাদেশের নবনাট্য আন্দোলনের অন্যতম প্রতিভাধর নাট্যজন এস এম সোলায়মানের জীবন ছিল সংক্ষিপ্ত—মাত্র ৪৮ বছরের। তবে এই...
    বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ১০১ তম জন্মদিন আজ। ১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট নড়াইলের মাছিমদিয়ায় বাবা মেছের আলী ও মা মাজু বিবির ঘরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার ডাক নাম ছিলো ‘লাল মিয়া’। দারিদ্রতার মাঝে বেড়ে ওঠা এস এম সুলতান ১৯২৮ সালে নড়াইল ভিক্টোরিয়া কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হন। স্কুলের অবসরে রাজমিস্ত্রি বাবাকে কাজে সহযোগিতা করতেন তিনি। মাঝে মাঝে ছবি আঁকতেন। ১৯৩৩ সালে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায়ই জমিদার শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ছবি এঁকে তাক লাগিয়ে দেন। তার এই কীর্তিতে মুগ্ধ হন শ্যামাপ্রসাদসহ নড়াইলের তৎকালীন জমিদাররা। ১৯৩৮ সালে এস এম সুলতান চলে যান কলকাতায়। সেখানে চিত্রসমালোচক শাহেদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে পরিচয় হয় তার। একাডেমিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বে সোহরাওয়ার্দীর সুপারিশে ১৯৪১ সালে ভর্তি হন কলকাতা আর্ট স্কুলে। ১৯৪৩ মতান্তরে ১৯৪৪ সালে কলকাতা আর্ট...
    বাংলা নতুন বছর উলক্ষ্যে  গান প্রকাশ করতে যাচ্ছেন কন্ঠশিল্পী এম এস দৌলা। গানের শিরোনাম ‘অভিযোগ’। আর গানের কথা লেখার পাশাপাশি ও সুর করেছেন শিল্পী নিজেই। সংগীত পরিচালনা করেছেন মান্নান মোহাম্মদ। এটি পহেলা বৈশাখে দৌলা প্রডাকশনের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন মারুফ তানভীর। গানে দৌলার সঙ্গে মডেল হয়েছেন আনিকা।   নতুন গান প্রসঙ্গে দৌলা বলেন, ‘‘অভিযোগ’ শুধু একটি সঙ্গীত প্রজেক্ট নয়, এটি আমার অনুভূতির একটি এক্সপ্রেশন, যা শ্রোতাদের শোনার এবং অনুভব করার জন্য তৈরি। আশা করছি, গানটি সবাই ভালোভাবে গ্রহণ করবেন। এটি শ্রোতার মন ছুঁয়ে যাবে। গানটি পহেলা বৈশাখে আমার ভক্ত শ্রোতাদের জন্য ভালোবাসার উপহার।’ তিনি আরও বলেন, ‘ বৈশাখের প্রথম দিনটি যেমন নতুন শুরুর, আনন্দ এবং উদযাপনের দিন, তেমনি এই গানটি আপনাদের জন্য একটি নতুন অনুভূতির...
    বইমেলা ২০২৫ এ অনার্য পাবলিকেশন্স লি. প্রকাশ করেছে এস এম জাহিদ হাসানের ভ্রমণ বিষয়ক বই ‘চলতি পথের বাঁকে’। এস এম জাহিদ হাসানের লেখায় উঠে এসেছে বাংলার সংস্কৃতি, গৌরবময় ঐতিহ্য আর বিশেষ ব্যক্তিত্বদের স্মৃতিধন্য সব স্থানের সর্বশেষ পরিস্থিতি।  জাহ্নবী চৌধুরানীর সন্তোষ ভাসানীর গল্প বলে, আশি দুয়ারী বাড়িতে একজন মানুষও নেই!, বাড়ির নাম ‘উত্তর তরফ’, দিগন্ত বিস্তৃত মিঠামইন, এগারোসিন্দুর পাড়ে, ঈশা খাঁর জঙ্গলবাড়ি, চিত্র পাড়ে সুলতানের নাও— সহ মোট ২৮টি ভ্রমণগদ্য রয়েছে এ বইতে।  এস এম জাহিদ হাসান বলেন, ‘‘আমাদের সংস্কৃতিই আমাদের পরিচয়। সংস্কৃতি, ঐতিহ্যই বলে দেয় আমরা কে, কোথায় ছিলাম, কোন দিকে যাচ্ছি, কেন যাচ্ছি। আমার পিতা ছিলেন জাতীয় পর্যায়ের একজন শিক্ষক ও সংস্কৃতি অনুরাগী মানুষ। শৈশবে তার মুখে বাংলাদেশের অনেক গুণী ব্যক্তিত্বের জীবনী সম্পর্কে জেনেছি। একটু বড় হয়ে...
    দীর্ঘ বিরতির পর গীতিকার মোস্তফা কামালের কথায় একের পর এক ধামাকা  নতুন গান নিয়ে হাজির হচ্ছেন সোনারগাঁয়ের ছেলে তরুন কন্ঠশিল্পী এস এম মিঠু । সর্বশেষ ঢং এর বিয়াইন শিরোনামের একটি গান দিয়ে প্রশংসার কুড়াচ্ছেন তিনি।  নতুন গান এবং নতুন বছরের পরিকল্পনা নিয়ে  এস এম মিঠু বলেন, ‘দীর্ঘ বিরতির পর  আমার ধামাকা কিছু নতুন গান আসছে । আশা করি, বরাবরের মতোই এবারের গানগুলো আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। ইচ্ছে আছে গত বছরের চেয়ে এ বছর আরও ভালো ভালো গান উপহার দেওয়ার।ইতিমধ্যে বেশ কিছু গানের কাজ শেষ হয়েছে। প্রতিটি গানের কথা ও সুর করেছেন গীতিকার মোস্তফা কামাল ভাই। সবসময় যারা ভালোবেসে আমার গানগুলোকে মনের গভীরে স্থান দিয়ে যাচ্ছেন, সেই সকল প্রিয় মানুষদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আশা করি, এভাবেই সবসময় আমাকে মনের মণিকোঠায় রাখবেন।’...
۱