দেশের সর্ববৃহৎ এক্সপো ভিলেজের যাত্রা শুরু
Published: 25th, January 2025 GMT
রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) যাত্রা শুরু হলো বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক এক্সপো-ভিলেজ ‘আইসিসিবি এক্সপো ভিলেজ’ এর।
সুবিশাল এই ভিলেজের একটি অংশ ‘এক্সপো টেন্ট’। এর আয়তন ১ লক্ষ ৩৪ হাজার বর্গফুট। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ বহুমুখী ভেন্যুটিতে একই ছাদের নিচে মেলা, প্রদর্শনী, সমাবর্তন, সেমিনার, এজিএম, করপোরেট রিট্রিট, কনসার্ট, বিয়ে, বাইক, কার-শোসহ যে কোনো ধরনের ছোট থেকে বড় কর্পোরেট, সামাজিক এবং ব্যক্তিগত অনুষ্ঠান স্বাচ্ছন্দ্যে করা যাবে। একই ছাদের নিচে যেখানে ১০ হাজারেরও বেশি লোকের একসঙ্গে সমাগম সম্ভব।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) প্রথম প্রদর্শনী হিসেবে আইসিসিবি এক্সপো ভিলেজে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী বিল্ডিং ও কনস্ট্রাকশন, কাঠ ও কাঠের কাজ এবং বৈদ্যুতিক পণ্যের ৩টি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী।
এএসকে ট্রেড অ্যান্ড এক্সিবিশন্স প্রাইভেট লিমিটেড এবং ফিউচারেক্স ট্রেড ফেয়ার অ্যান্ড ইভেন্টস প্রাইভেট লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ প্রদর্শনীটিতে দেশ-বিদেশের প্রায় ১০০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়ে হাজারেরও বেশি পণ্য প্রদর্শন করছেন। সেফওয়ে গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত এবারের আসরে অষ্টম আন্তর্জাতিক বিল্ডিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রি ট্রেড শো বাংলাদেশ ‘বিল্ডকন এক্সপো ২০২৫’, ‘বাংলাদেশ উড এক্সপো ২০২৫’ এবং তৃতীয় আন্তর্জাতিক ইলেক্ট্রিক্যাল ট্রেড শো ‘বাংলাদেশ এল্পপ্রোটেক এক্সপো ২০২৫’- তিনটি পৃথক প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
আইসিসিবি এক্সপো ভিলেজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এম.
এক্সপো ভিলেজে রয়েছে সহস্রাধিক গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক সিসিটিভি সার্ভেইল্যান্স এবং কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ অন্য অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা। এক্সপো ভিলেজে একযোগে চারটি ভিন্ন ভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য রয়েছে চারটি সুবিশাল কম্পার্টমেন্ট। সারাবছরই বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য এক্সপো ভিলেজটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
ঢাকা/টিপু
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
‘ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার ডে রান ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
ক্যানসার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার ডে রান ২০২৫ পাওয়ার্ড বাই রেনাটা পিএলসি। ক্যান্সার সচেতনতা বৃদ্ধি এবং দরিদ্র ক্যান্সার রোগীদের সহায়তার উদ্দেশ্যে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের রেজিস্ট্রেশন ফি থেকে প্রাপ্ত অর্থের একটা অংশ বাংলাদেশে ক্যান্সার চিকিৎসার অন্যতম সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান আহছানিয়া মিশন ক্যান্সার অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের সুবিধাবঞ্চিত রোগী এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের দরিদ্র, অসহায় ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা সেবায় দেওয়া হয়েছে।
অনুদান হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন- আহছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. গোলাম রাহমান, ঢাকা আহছানিয়া মিশনের ট্রেজারার মোহাম্মদ এম এ জলিল, বিশেষজ্ঞ ক্যান্সার চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. আবুল আহসান দিদার, ডা. ফারহানা ফেরদৌসি, বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের শিশু ক্যান্সার ও রক্তরোগ বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. মো. বেলায়েত হোসাইন, ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডার ডা. মোহাম্মদ মাসুমুল হক, ও রেনাটা পিএলসির হেড অব মার্কেটিং (অনকোলজি ও হেমাটোলজি) আমীর আবদুল্লাহসহ অন্যান্যরা। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।